১
ভ্রমরের সাথে বন্ধুত্ব পেতেছিলাম একটু খানি মধু পাবার আশায়। কিন্তু সে মধু তো দিলোই না উল্টো ভেঙ্গে দিলো হৃদয়ের অঙ্গন। শূন্যতার তীব্র তাপদাহে ওপার থেকে কেউ একজন বলে উঠলো, ওহে ভ্রমর কি কখনও কাদায় বাসা বানায়?
২
“মেঘমুক্ত মাঠ, কর্দমাক্ত আকাশ,
তোমার পদচিহ্ন ধরে হেঁটে যাই সময়ের পথে
পৃথিবীর চারপাশ ঘুরে ফিরে আসি পুনরায় পরিচিত শস্যক্ষেতে;
তোমাকে আর পাওয়া হয়না, ক্লান্ত শরীর স্মৃতি গুলো নিয়ে পরে থাকে;
সমাধানের পথ গুলো সমাপ্ত হয় না তবু, বার বার ফিরে যায়
দিগন্তের ধূসর স্মৃতির পথে।
কল্পনার ছবি গুলো বেশ
১। ইচ্ছে করে জেগে থাকা রাতগুলো
স্বপ্ন নিয়ে টানাটানি চলছে নিত্য,
সময় আঙ্গুলের ফাঁকে চলে যাবে বলে ঘুমের প্রহরেও থাকি জেগে;
আর দু’মিনিট না হয় জেগেই থাকলাম, এই করে কাটিয়ে দেই প্রশান্তির ঘুম প্রহরগুলো।
এমন কু-ইচ্ছার কাছে হার মানে ঘুম।
অযথা জেগে থাকা
কবিতা|
১৬ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৭৪৭ বার দেখা
| ৩৯৬ শব্দ ২টি ছবি
ভাবনার দিগন্ত।
আমার অস্তিত্ব জুড়ে কবিতা
আমি কবিতাকে ছুঁয়ে যাই।
কবিতাকে আঁকড়ে ধরি
কবিতাকে রাখি অন্তহীন।
আমার অস্তিত্ব জুড়ে কবিতা
কবিতার অস্তিত্ব জুড়ে খুঁজি মানুষ।
কবিতার অস্তিত্ব জুড়ে খুঁজি প্রেম
কবিতার অস্তিত্ব জুড়ে খুঁজি মানবতা।
আমার অস্তিত্ব জুড়ে কবিতা
কবিতা অবিনশ্বর।
কবিতা সৃষ্টির উল্লাস
কবিতা মহাকালের মহাকাব্য।
কবিতার অস্তিত্ব জুড়ে সোনালী চত্বর
কবিতার অস্তিত্ব
দরজাটা এখনো খোলা আছে
ছিটকানি না দিয়ে জানালাটা একটু হেলিয়ে দিয়েছি মাত্র
অভিমান আর আত্মসম্মান বোধ থেকে
যেন তুমি বাইরে থেকে দেখে বুঝতে পারো
ওটা বন্ধ আছে !
মধ্য রাত্রিতে এখনো ঘুম ভেঙ্গে যায়
কিন্তু জানালার পাশে দাঁড়িয়ে তোমাতে আমাতে
আর জ্যোৎস্নান করা হয় না,
চাঁদের হাসিমাখা মুখটি
কবিতা|
১৮ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৪৬৮ বার দেখা
| ১৬৪ শব্দ ১টি ছবি
আধুলিটা আকাশের দিকে বিদ্যুৎ গতিতে ছুটে চলেছে, ক্রমাগত ছুটছেই। বিশাল বিশাল বৃক্ষ পল্লবের মাথা ছাড়িয়ে, বাতাসকে পাশ কাটিয়ে ছুটেই চলেছে। ফিরে আসার নামটিও নেই।
নোলক স্তব্ধ হয়ে বসে আছে, কোঁকড়ানো যন্ত্রণা পরবাসী অস্তিত্বে জমা রেখে প্রতীক্ষার প্রহর গুনছে, পাণ্ডুবর্ণ বিষণ্ন তার মুখ। আপন মনেই কথা
কষ্ট প্রকাশ করতে নাই
একে চেপে রাখতে হয়,
যেমনই কষ্ট হোক
একে মনে গেঁথে নিয়ে জীবনের আর সব আনন্দ সুখের মুখে চুনকালি মাখাতে হয়।।
কারণ
আপনি তো আর অভিনেতা বা রাজনৈতিক নেতা নয়
যে
মিথ্যা তেলবাজি করে অথবা
মনে এক মুখে এক করে জগত সংসারের মন জয়
কিছু না বলা কথার আস্ফালন
খুব ইচ্ছা হয় কবিতায় কিছু কথা খোলাখুলি বলি
পারিনা। পারতে পারতেও হেরে যাই।
দৃশ্য এবং অদৃশ্যের ভয় এসে কলম নিয়ে যায়!
তবুও আহত এবং বন্দি বিড়ালের মতো মিউমিউ
থেমে নেই, থেমে নেই জন্মান্ধের মতো পথচলা;
তবে কি বাকি কথা আর কোনোদিন হবে না বলা?
পৃথিবীতে আসা একজন আগন্তুক আমি, এসেছি একা;
আমার জীবনযাপনের ভেতরে অনেকে আসবে আবার চলে যাবে।
জীবনের আর কোনো হেতু নেই
প্রতিদিনের হেত্বাভাস শুধু এটুকুই তোমার কিছু করতে হবে।
সৃষ্টি যখন শুরু হয়েছে ধ্বংসের মধ্যদিয়েই তাঁর নির্বান প্রাপ্তি চলবে।
এখানে সুখের বিপরীত দুঃখ আসবে
দুঃখের বিপরীত কষ্ট
হিপোক্রেসি আজ প্রেমের রন্ধ্রে রন্ধ্রে,
ছলনা!
নারী পুরুষ সবার মাঝে;
আজকাল এক পুরুষে নারীর আর চলে কই?
কিংবা এক নারীতে পুরুষের মন ভরে কই?
আর প্রেম?
আজকালকার প্রেম মানেই তো বিছানা
চোখে চোখে কথা হতে হতেই শরীর লেপ্টে যায় শরীরের সাথে
আর প্রেমের গভীরতা মাপা হয় শরীর যখন
কবিতা|
৮ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৩৪৬ বার দেখা
| ২৬২ শব্দ ১টি ছবি