প্রিয় মেঘ,
এই প্রিয় কথাটা লিখতে গেলেই মনে প্রিয়া নামটা চলে আসে। কে যেন পাহাড়কে ভালোবেসে(!) প্রিয়া ডাকতো। আর পাহাড় হেসে কুটোপাটি যেতো। আচ্ছা মেঘ তোর ওই দুই বন্ধুর গল্পটা মনে আছে? ওই যে রে একটা বনের ভেতর দিয়ে
জীবন|
১৮ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৯৭৪ বার দেখা
| ১০৭৪ শব্দ ১টি ছবি
কোনো কিছুই ব্যক্তিগত নয়
আহাম্মকের মাথায় ভর্তি একের পর এক
গুনতির বস্তা এখন রাষ্ট্রের সম্পত্তি,
সমস্ত দ্বৈত ও অদ্বৈত দ্বন্দ্ব
ক্রমশঃ বেড়ে যাওয়া ধর্ষকাম
অন্ত্র থেকে জরায়ুমুখে সূঁচের বিছানায়
ছটপট করতে থাকা নাদান কিশোরী
আর বন্ধ এটিএমের খাঁজে
কাকুতি লুকোনো বলিরেখা
একদিন যারা বাঁচতে চেয়েছিল।
#
আরেকটা নির্ঘুম রাত
কবিতা|
২৬ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৪১১ বার দেখা
| ১৯৮ শব্দ ১টি ছবি
এখন সময় ছায়াময়
নিরুপায় রোদ যদিও ছুঁয়েছে ছাদ
অন্তর অব্দি দীর্ঘ মেঘের সারি।
অন্ধকার নাকি ছায়া কে নিয়েছে দখল
ঘরের, পরের?
নাম না জানা স্রোতগুলো
বেদম হাওয়ায় দোল খাচ্ছে
ভাবনার দেয়ালে।
অতীত হয়ে আছি;
ছায়া কখনো
অথচ রোদ যেন লবঙ্গফুলের গন্ধে
চিরে দিচ্ছে বাসনা।
দরজা খুলে দাও, আমি বাইরে যাব।
একদিন হঠাৎ মাথা ঘুরে পড়ে যেতেই হাতের ভর মাটিতে,
সেই প্রথমবার
তারপর আবার
তারপর আবার
তারপর থেকে মাটিতেই,
খুব খেয়াল করে দেখেনি কেও
– মাটির মৃত্যু হচ্ছে মাটিতে;
তোমরা দেখেছ মাটি থেকে অঙ্কুরোদ্গম
মাটি থেকে গাছ
মাটিতে ফসল
আর মাটিতেই ঘাস,
বড্ড সার পাচ্ছে যে মাটি, আমার বুকে;
একদিন আমার বুকের
চারদিকে অপহৃত আনন্দ সন্ন্যাস। সওয়ারহীন ঘোড়ার
ক্ষুর স্পর্শ করছে দ্রষ্টব্য ধাতু। কেতু হাতে আমরা
এগুচ্ছি নবম সূর্যের দিকে, জন্মান্ধ হরিণ যেমন
অরণ্যের ওপাশে খুঁজে সর্বশেষ দাঁড়াবার জায়গা।
অনুসারী গ্রহগুলো একদিন আমাদের
হবে। এই প্রত্যয় ব্যক্ত করে যেদিন
পৃথিবী থেকে মহাপ্রস্থান করলেন আমার
পিতামহ, সেদিনই প্রথম আমি
অপহরণ করতে শিখি আলো ও আনন্দ।
শুভ সকাল”
না এটা বলা সবার অভ্যাস
কেউ কিন্তু দেখছে সকালটা চা কফি খেতে খেতে চল্লিশ পেরিয়ে যাচ্ছে
হাতে বাজারের ব্যাগ আর কয়েকটা গার্ল ফ্রেন্ড দের কমপ্লিম্যান্ট মাজেসাঝে একটু শিহরিত ছোঁয়া আর তা ভেবেভেবেই
রাতের হস্ত মৈথুন
না একেবারেই না
এডুকেটেড শিক্ষিত দের আবার যৌনতা পায় নাকি
হ্যাঁ কি না
বোঝা গেল
আর কত রক্ত খাবি –
আর কত চিরবি আমাকে
খুবলে খেয়েও মিটছে না সাধ
আমার এই ছোট্ট যৌনটাকে।
কামুক তুই বুঝলাম আমি
আছে অনেক পল্লী
তারা থাকতে আমার উপড়
হাতটা কেন ফেললি।
স্বপ্ন তো দেখি আমি
তোরই মেয়ের মত
তবু কেন করলি আমার
এই শরীরটা ক্ষত।
এতই যখন সাধ তোর
গেলিনা কেন মা”র
বেগানা পথের ভীড়ে দিকভ্রান্ত পথিক আমি
সতিনের মতো দু’পায়ে জেঁকে বসেছে ক্লান্তি,
তবু আমি খুঁজে চলেছি এক লোকমা শান্তি ৷
স্মৃতির খাতার পুরোনো হিসেব মেলাতে বসি
শূন্যতা সেও আজ এ হৃদয়ে যেনো বানভাসী,
ওগো প্রেয়সী তবুও তোমাকেই খুঁজে চলেছি ৷
বিষাদ ভর করেছে জীবনের প্রতিটি পাতায়
স্বপ্নগুলো পথ হারিয়ে শূন্যতায়
১।
খুব ইচ্ছে ছিলো, খুব জানার ইচ্ছে ছিলো,
তোমার মনের পাঠে আমার মতো এক অল্পদামের মানুষের কতটুকু স্থায়ী, কতটুকু দাগ ফেলা, কতটুকু গভীরে শিকড় গজিয়ে ছিলাম,
তোমার ঐতিহ্যশালী হৃদয়ের গভীরে।
তোমার সাথে আমার পথচলায় ছিলো না
কোন মিছিল, ছিলো না লাল পতাকায় জড়ানো,
পবিত্র শপথ, হাতে
যাত্রার আসর যাত্রামঞ্চ যাত্রাপালা- ৭
শীততাপনিয়ন্ত্রিত শপিং মলগুলির ভেতরের বায়োস্কোপ আর কার্নিভালের চাপে অনেক বছর ধরেই যাত্রাপালার আসর আর বসে না শহর ও পাড়াগাঁয়ে। আর মন্দার বাজারে যাত্রার শিকেয় উঠেছে বুকিং। পুজো কেটে গেছে। আগে পুজোর সময়
আমার কবিতা সমগ্র
প্রথম খণ্ড
গাঁয়ের কবিতা-৭
-লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী
গাঁয়ে আছে ছোট নদী গ্রাম সীমানায়,
উড়ে আসে সাদা বক নদী কিনারায়।
গাঁয়ে আছে ছোট দিঘি কালো তার জল,
রাজহাঁস ভেসে ভেসে করে
কবিতা|
১৪ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৪৪৬ বার দেখা
| ৮০ শব্দ ১টি ছবি