মানুষটা যে ছিল-কি তার প্রমাণ?
প্রমাণ আছে ওর ঘরের প্রতিটি দেওয়ালে।
নিত্য আসা-যাওয়া সময়ের ব্যবধান
তারও তো দরকার-শুধু সময়ের তালে তালে।
কি নাম? বাপ-মায়ের আদরের ডাকা
স্নেহ ভালোবাসা, নয় সে তো অবাঞ্ছিত কারো,
কর্মের বন্ধনে বেঁচে থাকা, তা না হলে ফাঁকা।
শূণ্যতার আঁচলে বাঁধা বুঝি গেরো-
তবুও তো তাকে বেঁধে রাখা দায়,
পশ্চিম
আমার কবিতা সমগ্র
প্রথম খণ্ড
গাঁয়ের কবিতা-৫
-লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী
আমাদের ছোট গাঁয়ে ছোট ঘর আছে,
প্রভাতে পাখিরা সব নাচে গাছে গাছে।
কাননে কুসুম ফোটে সৌরভ ছড়ায়,
পুঞ্জে পুঞ্জে অলিদল পুষ্প কুঞ্জে ধায়।
গাঁয়ে আছে তালদিঘি পাশে আমবন,
বসন্তে কোকিল ডাকে হরষিত মন।
আমাদের ছোট গাঁয়ে রাঙাপথ
কবিতা|
১৪ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৩৪৮ বার দেখা
| ৬৯ শব্দ ১টি ছবি
১
ডিসেম্বর, ১৯৯১। কলেজে ছুটি চলছে। শীতের দুপুরগুলো খুব দ্রুত বিকেলে গড়ায়। এমন এক হবো হবো বিকেলে ল্যাণ্ড ফোন বেজে উঠলো, রিসিভার কানে দিতেই প্রিয় কণ্ঠের ফিসফিস-
: হ্যালো, নটরডেম?
: ভিকারুননিসা! এই অসময়ে তুমি!
: সবাই ঘুমোচ্ছে। কোচিং নেই। তাই ফোন দিলাম।
: তাই বলো– একদিন শীত দুপুরে
আজকাল আমি বড় বেশি অস্থির হয়ে উঠি,
যদিও এখন আমার আরো বেশি চুপচাপ ধীরস্থির থাকার কথা।
তবে কি নিজের অজান্তেই ? একটু একটু করে বদলে যাচ্ছি রোজ?
অবশ্য আজকাল সবকিছুতেই এক ভালোলাগা মিশে থাকে।
আমি রোজই আমার ঘরের প্রতিটি কোণের সাথে কথা বলি,
দূরের ওই
কবিতা|
২২ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৯১৪ বার দেখা
| ১৮৭ শব্দ ১টি ছবি
যাত্রার আসর যাত্রামঞ্চ যাত্রাপালা-৫
রথযাত্রার দিন দূর-দূরান্তের গ্রাম-বাংলার বিভিন্ন জেলা থেকে বিভিন্ন ক্লাব, লাইব্রেরি বা অন্য ধরনের সংগঠন দল বেঁধে যাত্রাপালা বুকিং করতে আসেন। বুকিং করার সময় একটা টাকা দিয়ে বুকিং করেন। সুতরাং রথযাত্রার তিথি আসলে
দুধ এবং মধু কিংবা মদ
আসলে কে কতটা ক্ষমতা রাখে
স্বাদ মানে মাতাল হওয়া
যেটুকু পেয়েছি মাতাল হয়েই নিয়েছি
অথচ দেখো এইখানে এক খোলা রাত
বইয়ের মতো উল্টে গেছে
করতলে যত আলো ফুটে আছে
মাকে মনে করিয়ে দেয়
সেই মুখ অবিকল
সারারাত জেগে জেগে
কি যেন এক অপেক্ষায়
পালিয়ে যেতে ইচ্ছে করে, বলেছি কি?
মায়ের চিকন
তোর গায়ের গন্ধ নেই নি অনেক দিন হয়ে গেছে
এখন কি জুঁই কি ফুটেছে?
জানিস! আমি এখন আর নাকে কোন গন্ধ পাই না রে,
কেও কি তোর গায়ে নাক ঘষে?
স্নানের পর টপটপে ভেজা চুলে তোকে দেখি নি অনেক অনেক দিন
আচ্ছা! এবার আষাঢ়ে কি