বর্ণ প্রথা বলে ধর্মগ্রন্থ সমূহে কোন শব্দ বা টার্ম নেই। তবে কেন সেটাকে আমি স্বীকার করবো ?
উচ্চ বর্ণ ও নিন্ম বর্ণ নিয়ে পৌত্তলিক ধর্মে যে ভেদাভেদ রয়েছে আমি সেটাকে স্বার্থবাদী গোষ্ঠীর মনগড়া কেচ্ছা ছাড়া কিছুই বলে মনে করি না।
বর্ণ প্রথা বলে ধর্মগ্রন্থ সমূহে কোন
যে মেয়েটা একবার বিক্রি হয়ে যায়, সে যেন হঠাৎ জ্বলন্ত কয়লায় ডুবে যায়। চাপিয়ে দেয়া ধর্মকর্মও নরক মনে হয়, আর এটা তো জোর করে মহাপাপে ডুবিয়ে রাখা, সারাক্ষণ। এখানকার মাসী, দালাল, খদ্দের সবাই নির্দয়, লোভী। সবাই চেষ্টা করে যত
ছন্দ নিয়ে আলোচনা (পর্ব -১)
ছন্দ : কাব্যের রসঘন ও শ্রুতিমধুর বাক্যে সুশৃঙ্খল ধ্বনিবিন্যাসের ফলে যে সৌন্দর্য সৃষ্টি হয় তাকে ছন্দ বলে। (বাঙলা ছন্দ : জীবেন্দ্র সিংহরায়)
অর্থাৎ, কবি তার কবিতার ধ্বনিগুলোকে যে সুশৃঙ্খল বিন্যাসে বিন্যস্ত করে তাতে এক বিশেষ ধ্বনিসুষমা দান করেন, যার ফলে
অফিস চলাকালীন সময়ে সকালের টিফিনের একটা নির্ধারিত সময় আছে। সময়টা হলো, সকাল ১১ টায়। তা নাকি বাংলার সকল কর্মস্থলেই এই সময়টা নির্ধারিত থাকে। আমি যেই অফিসে চাকরি করি, সেই অফিসের সামনেই দুই-তিনটে চা’র দোকান। দোকানদারকে চা’র অর্ডার দিয়ে দুটো কাচ্চা বিস্কুট হাতে নিয়ে খাচ্ছিলাম।
রামপালে বিদ্যুৎ কেন্দ্র হতেই হবে
রামপালে কয়লা ভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ নিয়ে অনেকেই নেতিবাচক ধারনা পোষণ করছেন। তাদের বলছি থিং পজেটিভ অর্থাৎ ইতিবাচক ভাবে ভেবে দেখুন।
রামপাল কয়লা ভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রে ৬৬০ মেগাওয়াটের ২টি ইউনিট থাকবে। আশা করা যায় সবকিছু ঠিক থাকলে
অপরিষ্কার পানির বোতলে ভয়াবহ স্বাস্থ্যঝুঁকি
ব্যক্তিগত এবং একাধিকবার ব্যবহারযোগ্য পানির বোতল ব্যবহার করা একটি স্বাস্থ্যকর সিদ্ধান্ত। তবে এই পানির বোতল সময় মতো পরিষ্কার করা না হলে সেই বোতলের পানি স্বাস্থ্যের জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়াতে পারে। ব্যাকটেরিয়া, ছত্রাক, ভাইরাস ইত্যাদি জীবাণু আর্দ্র
জীবন|
৮ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১৮৯ বার দেখা
| ২৯৯ শব্দ ১টি ছবি
সবাই বলে ভর দুপুর
বিকালকে ঢলা বলে কেন?
আমি তোর মাঝে শুধুই সকাল দেখি,
স্নিগ্ধ সকাল
দিন রাত্রির অষ্টপ্রহর;
সন্ধ্যাটা আজ কেমন যেন ম্যাড়মেড়ে হয়ে আছে
মন খারাপের সাথে বিষণ্ণতা মিশে থাকলে যেমন হয় আর কি!
রাতটা বোধহয় লম্বা যাবে আজ
তোর যে ভীষণ মন খারাপ;
আমি দূর থেকেই
কবিতা|
৮ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৭৭৬ বার দেখা
| ১০৭ শব্দ ১টি ছবি
হিম হিম রাত আর রাতচরা পাখি,
নিরিবিলি খুঁজে নিক চারকোন এঁকে
আকাশের কুচি কুচি তারা গোনা যাক।
এক ফালি তুলে নেবো মেঘ ভাঙা চাঁদ।
পথ জুড়ে পাতা জালে মরণ ফাঁদ।
আনমনা সেই জন মনে শুধু থাক
আলো চোখে এক টানে তার ছবি এঁকে
বাদ বাকি আর কিছু
কবিতা|
২৮ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১২৪৭ বার দেখা
| ৮৯ শব্দ ১টি ছবি
কে গেল কোথায়
সে আমার রাখে না খবর তাই
আমি ডাকি না তারে জুয়ার আসরে।
ঘড়ির ডায়ালে আর লিখে রাখি না
ক্ষমাই প্রভূত শক্তির উৎস
আমারে সে ডাকে না
আমারে সে চেনে না এমন ভাবে
আমারে সে ফেলে দেয় বাতিলের খাতায়।
অথচ তার দিন কাটে তারা গুণে
যেসব তারায় সে পায়না খুঁজে আমার
পারুর বুকে জোনাক জ্বলে
কোনো একসময়ে আমি নিজের থেকেও নিজেকে লুকিয়ে রাখতাম। অন্যরাও দেখতে পেতো না আমাকে। এক ছায়াজীবনে নিজের কায়া হারিয়ে ফেলেছিলাম।
তখন ছায়ামানবের এক চিলতে আশার আলো ছিলো আয়তাকার এক জীবন। তাও ছিলো গণ্ডীতে আবদ্ধ। সীমার বাইরে যেতে দিতো