পুরুষবন্দনা কি কথা কহিব তবে তোমার সনে,
পশ্চিমা বেশধারী বঙ্গ পুরুষ! তুমি মিছিলে গিয়াছিলে পঞ্চ পান্ডব সকাশে
নিজ থালায় চাহিয়াছিলে অমৃতার্ঘ্য
নারী মাতা, নারীই ভোগ্যা
দ্রৌপদীর মুখরোচক ব্যাঞ্জন জিভাগ্রে
এই তো জানিয়াছ অদ্যাবধি
কি দিয়া আর করিবে বরণ
অন্তরে অন্তরে যে নারী হইয়াছে পুরুষের অধিক! নারীকে সন্মান এতটা দান দিতে নাই
জানিয়াও কেমন বেশ চয়ন

জীবন আর মৃত্যুর মাঝে ব্যবধান কতদূর?
একটি মাত্রই তো নিঃশ্বাস!
তবে কেন এত অহংকার? ঘুমঘোরে যখন তলিয়ে যাচ্ছিলাম অতলে
দম বন্ধ হয়ে যাচ্ছিলো গভীর জলে
কে যেন টেনে তুলেছিল খুব হঠাৎ করে
আমি তাকে দেখি নি
শুধু টানটা বুঝেছি
ভীষণ জোরে হাত ধরে টান,
হ্যাঁ, বেঁচে আছি তো!
এখনো

আল্লাহ সকল জাতিগোষ্ঠীতে ও জনপদে ঐ এলাকার ভাষায় রচিত ধর্মগ্রন্থ সহকারে তার নবী-রসুলদেরকে পাঠিয়েছেন। কিন্তু ঐ নবীদের বিদায়ের পরে তার শিক্ষা ও ধর্মগ্রন্থ বিকৃত করে ফেলা হয়েছে। ফলে ঐ এলাকার মানুষকে নতুন করে পথ দেখাতে আবির্ভূত হয়েছেন অন্য নবী যারা পূর্বের বিকৃত গ্রন্থকে রদ

========================
সাদা কাগজের পাতা আর
অসীম কলমের কালি বিবর্তন নেই-
শুধু চলছে সীমাহীন রোদ্রুর!
অথচ আমার সোনালি দিন
কিংবা আঙ্গুলের ছুঁয়া থমকে দাঁড়
কারণ অক্সিজেন ফুরাই; মাঝে মাঝে কলম কাগজে
লিখতে চায় অথচ পারি না আর
কাগজের পাতা উড়ে গেছে- মিশে গেছে
নীলিমায়- তবুও দৃষ্টির পরশে
ভিজায় বিকাল কিংবা পূর্ণিমার ঝাঁঝাল
মনপুড়া ঘাট। ১১ আষাঢ় ১৪২৬, ২৫

বৃষ্টি কাব্য প্রথম খণ্ড কবি- লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী
বৃষ্টি ভেজা কবিতা গুচ্ছ
…………………………………… ভূমিকা বৃষ্টি ভেজা মিষ্টি দিনে মনের গহনে প্রাণের স্পন্দন। গুরু গুরু মেঘের গর্জনে যখন সারা বিশ্ব কেঁপে ওঠে, কালমেঘের অন্তরালে ঝলসে ওঠে বিদ্যুতের ঝিলিক, যখন রৌদ্রতপ্ত পৃথিবীর মাটি

সুস্বাদু আম আইসক্রিম রেসিপি অনেকগুলো পাকা আম একবারে খেয়ে ফেলা সম্ভব নয় নিশ্চয়ই। ফ্রিজে বেশিদিন রেখে দিলেও স্বাদ নষ্ট হয়ে যায় অনেকটাই। আবার শুধু পাকা আম খেতে একঘেয়ে লাগতে পারে। এমনটা হলে নিশ্চিন্তে বানিয়ে ফেলুন আমের আইসক্রিম। এই গরমে ঠান্ডা ঠান্ডা

ফুল ফুলগাছেই শোভা পায়!
ফলের শোভা গাছে।
সন্তানের শোভা মায়ের কোলে,
সেখানে স্বর্গসুখ আছে! মায়ের কোলে নেই ভয়,
নেই আতঙ্কের ছোঁয়া!
সেখানে নিরবিচ্ছিন্ন নিরাপদ, সুখ,
শান্তিময়, ভালোবাসা, মায়া। মায়ের কাছে সন্তান যেমন,
সাত রাজার ধন!
সন্তানের কাছে মা-ও তেমন,
স্বর্গের দেবতার মতন। ছবিতে আমার মেয়ে ও তাঁর আদরের ছোট ছেলে শ্রী প্রিতম

চাঁদ কি জেনেছে প্রিয়া চাঁদকি জেনেছে প্রিয়া তুমি কত সুন্দর?
সুবোধ চোখে যে, মাখামাখি সুবোধচন্দ্রের হাসি
সে হাসি চাঁদের চেয়ে বেশি ভালোবাসি। কপালে যে, টিপ তোমার
তাঁর চেয়ে সুন্দর তুমি
চোখ যেনো কথা বলে হাজারো চাঁদের। ওই দুটি আঁখি, আমি মাখামাখি
চাঁদের হাটে যেনো হাসি

পুরোনো প্রতিবেশী বওলাগাছ, তার নিচে শ্মশানঘাট। এই চৌকাঠ পেরিয়ে
আদি পুরোনো প্রতিবেশী, সম্মুখে পথ থামানো নগর-কবর;
দীর্ঘদেহী রাত, শক্ত দেওয়াল-তুমি দেখো, নতনীল বাঁকাপথ
খেদাতে খেদাতে একপাশে মন্দির, আরেক পাশে মসজিদ প্রান্তর- আষাঢ় মেঘে জ্যোৎস্নার চালকুমড়ো ফুলের মতো চাঁদ
আমড়াগাছির বয়স্ক হলুদ পাতায় জমে-আবহাওয়া
তারপর নেমে যায় সাগরে-সে দিন চোখ সাঁতার কেটেছিল
সকলে-বিবর্ণ

যে দেশে বাঘের খাদ্য চুরি হয়ে যায় আমাদের চিড়িয়াখানায় আজ যে পশুগুলো আছে,
তাদের সেখানে থাকার কথা ছিল না।
কথা ছিল, সেখানে থাকবে মানুষরূপী কিছু পশু,
যারা দখল করে নিচ্ছে, আমাদের বন-জঙ্গল,বৃক্ষ
নদী,পার্কের সবুজ কিংবা প্রজন্মের উজ্জ্বল পাঁজর। আমাদের রক্তশূন্যতাপর্ব শেষ হয়েছে বেশ আগেই-
এখন ক্ষয় হচ্ছে হাড়,চোয়াল, দাঁত এমনকি
চোখের জ্যোতি।

একটা পার্কে বসলে, এক পলকে, সারাটা জীবন দেখে ফেলা যায়। এই যে, ডায়াবেটিসের রোগীর হাঁটা, হার্টের রোগীর হাঁটা, কৌতূহলী কিশোরী চঞ্চল হাঁটা। একদিন এই কিশোরীও হাঁটতে আসবে ডায়াবেটিক বা হার্টের রোগের জন্য। তার আগে হয়তো সে কিছুদিনের জন্য কড়া লিপস্টিক ও