কে সুখী কে দুখী?
সুখের আশা সবাই করে
দুখের আশা করে না,
সুখ হলো ক্ষণিকের জন্য
সারাজীবন সাথে থাকে না!
সুখ হারামী, বেঈমান, স্বার্থপর
দুখের সময় দেয় গা-ঢাকা!
যখন আসে শান্তির খবর,
তখন এসে দেয় দেখা।
দুঃখ হলো সবার সাথী
সবার মাঝে থাকে সে,
মান নেই, অহংকার নেই;
সুখের সময়ও থাকে সে!
ধনী
কবিতা|
১৬ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৮১৬ বার দেখা
| ৭৮ শব্দ ১টি ছবি
কান্না দিয়ে জীবন শুরু
লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী
কান্না দিয়ে জীবন শুরু যখন,
কান্না দিয়েই জীবন শেষ হয়।
জন্মিলেই মরিতে হবে যখন,
মরণের তরে মিছে কেন ভয়।
দু’দিনের তরে এই ভবে
কবিতা|
১০ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৩৩৭ বার দেখা
| ৯১ শব্দ ১টি ছবি
একজন ছাত্র ক্ষোভে দুঃখে বলেছিলেন, “ঢাকা ভার্সিটি অনশনের ভার্সিটি হয়ে গেছে। প্রতিদিন অনশন।”
যারা প্রতিদিন অনশন বা রাজু ভাস্কর্য করে তারাও জানে রোজরোজ একই কাজ করলে মানুষের আগ্রহ কমে যায়। কিন্তু বালিশ কাণ্ড, ওসি মোয়াজ্জেম, দেশে ধানের কেজি ৮টাকা কিন্তু ভারত
বাবা দিবস প্রতি বছর জুন মাসের তৃতীয় রবিবার বিশ্বের ৫২টি দেশে পালিত হয়। পিতার প্রতি সন্তানের ভালোবাসা প্রকাশের জন্য দিনটি বিশেষভাবে উৎসর্গ করা হয়ে থাকে। যদিও পিতার প্রতি সন্তানের ভালোবাসা প্রকাশের জন্য বিশেষ কোনো দিনের প্রয়োজন হয় না, তবুও
দেখতে দেখতেই ১৯টি বছর কেটে গেছে কেমন করে যেন,
চোখের পাতা ফেলতে ফেলতেই;
৬ বছরের শিশুটি আজ ২৫ বছরের যুবক, বিয়ে সংসার,
বাবা হতে চলেছে সেও প্রকৃতির চিরাচরিত নিয়ম ধারাতেই
অদ্ভুত কালের চক্র ঘূর্ণ্যমান সময়ের পাক পরিবর্তন
অতীত-বর্তমান-ভবিষ্যৎ ঘুরে ফিরে দেখায় সময়ের রুপালী পর্দায়
===================
ঐ সবুজ পাহাড় ছিল-
আরস ধ্বনিত হচ্ছিল-
আর বাবা শব্দ যেনো
ফুল বাগিচায় দুলছিল!
আর সাতাসমান জুড়ে শুধু
বাবাদের কি আনন্দ উল্লাস-
জলভূমিতে একটু দো-শ্বাস;
তবুও বাবাই জগৎময় আলো-
বাবা আছে বলে- এতো প্রণয়ের সৃষ্টি;
বাবা তুমি অক্ষয়, চিরঞ্জীবী-
এ ফসলের মাঠে বাবা তোমার জয়।
০৩ আষাঢ় ১৪২৬, ১৭ জুন ১৯
——————————————-
কবিতা|
২০ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৩০১ বার দেখা
| ৪০ শব্দ ১টি ছবি
ভালোবাসার ঘোলা জলে কে প্রথম সাঁতরে পাড়ি দিয়েছিলাম
গায়ে কাদা লাগার ভয়ে আজ আর মনে পরে না।
তবু হুড তোলা রিক্সায় যখন বৃষ্টির ছিটেফোঁটা
এসে চোখের পাতায় কাঁপন ধরায় কিংবা শীতের রাতে
চাঁদের আলোয় কুয়াশায় যখন সব কিছু সাদা হয়ে যায় অথবা
চৈত্রের দুপুরে
কবিতা|
৭ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৩৩৬ বার দেখা
| ১৩২ শব্দ ১টি ছবি
দশক চিনিনা সত্যি
কি ষাট কি শূন্য,
বুকের বাতাস কতটা পূবের
কতই বা পশ্চিমে।
চিনি ছেঁড়া ছেঁড়া শতরঞ্জি এক
আজো রঙ যার শক্ত পাখা বটে
এখনো চোত-বোশেখের মরাল বিভায়
কেঁপে ওঠা স্বর্ণাবতী একমাঠ ধান।
কবি চিনিনা নামি বা অনামি
নতুন কিংবা প্রাচীন
নখের ঝিনুকে এঁকে সমগ্র পৃথিবী
তাকিয়ে কাটাতে পারে একটি জীবন—
আমি শুধু তোমাকেই জানি
কবি,
রাগ করিস না প্লিজ!
জানিস আমি কিন্তু কখনোই কথা দিইনি পরিপাটি সংসার, মন জুগিয়ে চলা আর সুখি গৃহকোণের। কিংবা ধর রান্নায় নিখুঁত নুন-ঝাল-মিষ্টি, অথবা তোয়াজি চা-এর কাপ। লিকার না দুধ, আসাম না দার্জিলিং তাও জানতে চাইনি। তাই রাগ করিস না প্লিজ!
আমার
জীবন|
২০ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
২১৮৬ বার দেখা
| ৫৫৪ শব্দ ১টি ছবি
কিছু না কিছু প্রত্যাশা থাকে সবার কাছেই
কিছু প্রত্যাশা থাকে সবার মাঝেই,
আমার নেই কেন?
আকাশের কাছে প্রত্যাশা নীলের
কিছু প্রত্যাশা মেঘের
কিছু বৃষ্টির,
পাহাড়ের কাছে প্রত্যাশা ঝর্নার
কিছু প্রত্যাশা পাথরের
কিছু সবুজের,
সাগরের কাছে প্রত্যাশা ঢেউয়ের
কিছু প্রত্যাশা লবণের
কিছু নীলের,
সুরের প্রত্যাশা বাঁশির কাছে
হারমোনিয়ামের কাছে
ভায়োলিনের কাছে,
শিল্পীর কাছে প্রত্যাশা শুধুই গানের
চাঁদের
কবিতা|
১০ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৩৮১ বার দেখা
| ১২৪ শব্দ ১টি ছবি
মূলত আত্মকাহিনি বলে কিছু নেই
পিতা বলতেন, সব কথার জবাব দিতে নেই। আমি,
তারপরও কালো ছাতা টাঙিয়ে আটকে দিতাম
আষাঢ়ের ঝাপ্টা, হাতের লাল লাঠি দিয়ে, ঠেকাতে
চাইতাম সর্পের উদ্যত ফণা, শৃগালের মৌসুমি উৎপাত।
পিতা বলতেন, এঁকে রাখো সূর্যের ধৈর্যপেশী। এবং
লিখো জ্যোতির্ময় চন্দ্রের সবকটি প্রতিনাম।
তারপরও আমি আঁকাআঁকি ভুলে গিয়ে পাল্লা
কল্পনা
এই যে, বাদল দিনের শুরু
হঠাৎ বৃষ্টি, হঠাৎ মেঘমল্লার গর্জন- ধুম্র আঁধারে ঘেরা।
শত পৃথিবী ঘুরে,
এই পৃথিবীর পথ হেঁটে
আমার শুধু বারংবার তোমার কাছেই ফেরা।
কবিতা|
১২ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৪০৪ বার দেখা
| ২৩ শব্দ ১টি ছবি