ক্রাইসিস অফ আইডেনটিটি
অতঃপর;
অদূরে অলক্ষ্যে হাসছেন দেবতারা।
আর;
আমাদের সীমান্তে কতগুলো প্রার্থনারত মুখ হতে
আমরা যখন একে একে
ফিরিয়ে নিচ্ছিলাম আমাদের হাত;
এবং প্রার্থনারত মুখগুলো যখন ঝাঁপ দিচ্ছিল
নিশ্চিত মৃত্যুকূপে;
ঠিক তখনি সবার অলক্ষ্যে
শয়তানও হেসে উঠেছিল!
১৫/০৬/১২
কয়েকদিন আগে নিজের মোবাইল ফোনে 4G ইন্টারনেট ব্যালেন্স ছিল না। তখন সময় রাত ১০টার মতো। আমার মাথা খারাপ হয়ে যাবার মতো অবস্থা হয়ে গেল। এতো রাত পর্যন্ত অফিসের কাজ হাতে থাকা সত্ত্বেও তাড়াতাড়ি করে ফোন ফ্যাক্সের দোকানে গেলাম। দোকানে
রাতের শেষ প্রহর;
অস্পষ্ট আলোয়
চুলে ঢাকা তোমার মুখ,
তুমি গভীর ঘুমে বিভোর।
মধ্যরাতে যখন পড়ছিলাম
টেবিল ল্যাম্পের আলোয়,
তখন ডেকেছিলে কাছে
কিন্তু তাকাইনি আমি, দেইনি সাড়া
তোমার কাঙ্খিত আহবানে।
জানি তুমি এক খরস্রোতা নদী
যেখানে সাঁতরিয়েছি আমি হাজারবার,
জানি আমি এ নদীর গভীরতা ;
কত নিস্তরঙ্গ ঢেউ আসে
সময় – অসময়ে।
আজ আর
সন্ন্যাস-আশ্রম
কোলাহল তাকে টেনেছিল নির্জনতার মতো
মনুষ্যনির্মিত স্বর্গে গড়েছিল নিজস্ব বসতি,
যার পাদদেশ বয়ে যেত অমিয় স্রোতধারায়
চকমকি ঠুকে কৃত্রিম আগুন জ্বালাতে পেরেছিল সে,
কার্মান রেখায় ঢুকিয়ে দিত আস্ত একখানা বিমান
বায়ুমণ্ডল বা স্থলবেষ্টিত সব পরিবেশেই সুখী
তাকে নিয়ে অহংকার করা গেলেও কবিতা হতো না।
সামনে দাঁড়ানো পাহাড়, পাহাড় বেয়ে উঠে আসা
জাল টাকা চেনার সহজ উপায়
ঈদ এলেই বাজারে জাল নোটের দৌরাত্ম্য বাড়ে। কারণ ঈদের এই সময়ে শপিংমল থেকে শুরু করে কাঁচাবাজার সব জায়গাতেই ক্রেতাদের ভিড় লেগেই থাকে। আর এই সুযোগটা কাজে লাগিয়ে অসাধু ব্যবসায়ীরা বাজার জাল নোটের ব্যবসা করে। গত রোববার
জীবন|
৬ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
২৬১ বার দেখা
| ৩০১ শব্দ ১টি ছবি
আলোমাখা ভোর
ভোর চলে যেতে যেতে রেখে যায় চড়ুইদের ধুলাবালি স্নান, শালিখ সংসার, কাকেদের কনসার্ট, স্কুল বাস আর চায়ের দোকানের উনুনের উপচে পড়া কয়লামাখা ধোঁয়া। এ সব কিছু পেরিয়ে এগিয়ে চলে রোদ পরতে পরতে, যত দূর দেখা যায়, তার থেকেও দূরে।
পালিয়ে যেতে চায় মন
রাইফেল।
(উৎসর্গঃ ফিদেল কাস্ত্রো)
আমি নেই
এর মানে এই নয়
আমার রাইফেলটিও নেই।
সময়ের অভিজ্ঞানে
তোমাদের মধ্যে কেউ একজন
আমার রাইফেলটি
কাঁধে তুলে নিবে আবার।
আমি নেই
এর মানে এই নয়
আমার রাইফেলটিও নেই।
সময়ের প্রয়োজনে
কোন এক কমরেডের হাতে
আমার রাইফেলটি
একদিন গর্জে উঠবে দুর্নিবার।
আমার রাইফেলটি
আবার নিশ্চয় অগ্নি ঝরাবে
আরেকটি বিপ্লবের জন্যে।
/ ড মোঃ সফি উদ্দীন
দেহের দূরভাষ
সবশেষে গৃহীত থেকে যায় দেহের দূরভাষ
দূরত্ব পরখ করে পাখি দেখে– এই বিকেলের গায়ে
লেপ্টে আছে আমাদের দেহধর্ম, আর উষ্ণতার
আলো জমা হতে হতে যে অতীত হয়েছে বিগত,
সেও কাছে এসে দেখায় সম্মোহন, বলে —
হে জীবন চলিষ্ণু হও, পুনরায় আঁকো চুম্বনের গতিরেখা।
এঁকে রাখো এমন কোনও গ্রহের নাম
যেখানে