–জানেন আপনাকে আমার খুব চেন চেনা লাগে
মনে হয় কোথায় যেন দেখেছি
–কি করে বলি? আমি তো অসূর্যস্পর্শা
আলোতে বেরোইনি কস্মিনকালেও
–কেন? চোখে কষ্ট?
–না কষ্ট আর কি! আলোর সামনে নিজেকে খুব বিপন্ন মনে হয়
মনে হয়, একটু অন্ধকার না পেলে আঙ্গুরে মদ জমবে না
–কি বলছেন! আপনি বুঝি মদ?
–আমি
প্রেমে ছ্যাকা খেয়ে মানুষ নিজেকে ব্যর্থ মনে করে, অপমানিত বোধ করে, হীনম্মন্যতায় আপ্লুত হয়। ব্যর্থতার গ্লানি সহ্য করতে না পেরে অনেকে আত্মহননের পথও বেছে নেয়।
ব্যবসায় বড় ধরনের লোকসান হলে মানুষ এতটাই ভেঙ্গে পড়ে যে, বেঁচে থাকাকেই নিরর্থক মনে করে। তাই এ অবস্থা থেকে মুক্তি
ভালবাসা শুধু ভালবাসা
দ্বিতীয় খণ্ড অষ্টম পর্ব
অভিশপ্ত ফুলশয্যার রাতে
লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী
বিয়ের সানাই বন্ধ হয়ে গেল। এখন এক এক করে সব আলোই নিভে গেল। আজ ওদের ফুলশয্যা। নীতিনের সাথে মুকুলের বিয়ে হয়েছে। মুকুল আর
গল্প|
১২ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৩৯৪ বার দেখা
| ৫২৩ শব্দ ১টি ছবি
Be positive, be enlightned
কক্ষনো কোনো বাঙালির সাথে কথা বলার সময় আমি ইংরেজী বলিনা। অপরপক্ষ কথার মাঝে যদি ছটা শব্দের মধ্যে তিনটে ইংরেজী শব্দ ব্যবহার করেন তাহলে যথোচিত সৌজন্য বজায় রেখেই বাংলায় তার উত্তর দিই। আর অপরপক্ষ অপরিচিত হলে তাঁকে পরিষ্কার বলি, আমি একজন অশিক্ষিত
কাল্পনিক
এক দিন পা ফেলে ফেলে
গেরুয়া মেঠো পথে যুগল হাত,
বাতাস চুলের সৌখিনতায় হাত বুলিয়ে যায়,
ভিন্ন হাতে তুমি সামলাতে অস্থির শাড়ীর আঁচল;
কি কথায় মাতাল সময় গুড়িয়ে তরল সন্ধ্যা নেমেছিলো।
আজ আর তা মনে নেই। শুধু জানি ভালোলাগার রেশ
আজো একাকি কষ্টের
কবিতা|
৭ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৩৬১ বার দেখা
| ১০৫ শব্দ ১টি ছবি
নীলমাছি
পায়ের কাছে জানলা খোলা। বাইরে ঝাঝা রোদ। গ্রীষ্ম দুপুরের তালুফাটা গরম। জানালার গ্রীলে তিন চড়ুই শলাপরামর্শ করছে। ধীর গতিতে পাখা ঘুরছে।
কাঁথা মুড়ে শুয়ে আছি। তিন দিন ধরে ভীষণ জ্বর। আবার কাঁপুনি দিয়ে জ্বর আসছে। তৃষ্ণা পাচ্ছে, বরফ চিবিয়ে খেতে ইচ্ছে করছে। জ্বর বাড়ছে আর
আমি আকাশ ঠুকরে একা একা
বৃষ্টি হতে পারিস নি তুই মেঘে
তৃষ্ণা মেটে না চাতক জীবনের
বড্ড তাতানো রোদ চারিদিকে,
বৃষ্টির হাহাকারে নীলাকাশ
আমি ঠোঁট ডুবিয়েছি সাগরে
আছড়ে পড়া ঢেউয়েও খুঁজে পাই না তোকে
তৃষ্ণা মেটাবো কি দিয়ে?
একটা চুমু খেয়ে যা
পাখি ঠোঁটে;
কাল সারারাত একটা পাখি ডাকছিলো কোথায়
কবিতা|
৬ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৩০৯ বার দেখা
| ১০৮ শব্দ ১টি ছবি
মোহময় স্মৃতি
ফুলঝুরির মত ঝরে ঝরে পড়ি হে প্রিয়তমা,
প্রতিটি ফুলকিতে লেগে থাকা আমার ভালোবাসা।
কবি মাইকেলের মত একই সাথে পাঁচটা মহাকাব্য লিখি
এক একজন অনুপাঠক এক একটি প্রতিলিপি আঁকে।
পৃথিবীতে কিংবদন্তি করে যাব, অবিস্মরণীয় ভালোবাসা
একান্ন পীঠে একান্নটা খণ্ড, যদি সাথে পেতাম !
এখন পর্দায় চোখ গেঁথে রাখো, অস্তিত্ব পাবে।
একান্নবর্তী
শপথ বিষয়ক পথদৃশ্য
শপথের শব্দগুলো শুনে হেসে উঠে কুমিরের দল।
”আমি ফকির সালাহউদ্দীন মোহাম্মদ ইলিয়াস এই মর্মে
শপথ করিতেছি যে ”
বলার পর পরই থমকে উঠে আমার কণ্ঠ। কাঁটাবিদ্ধ
হরিণের গলা কিংবা ধনুকবিদ্ধ পাখির ডানা এর আগেও
স্পর্শ করেছে আমার হাড়। আমার দেহের পরাজিত লৌহকণিকা
আমাকে জানিয়েছে, নদীর প্রতিটি
প্রাচীনের অসমাপ্ত কবিতা
যতক্ষণে আমি লেখক সত্তা থেকে অবসর নিয়েছি
ততক্ষণে আমি টেবিলের কোণায় দাঁড়ানো ল্যাম্প পোষ্টের অভিমুখে
নিঝুম রাতে মানুষের হৃদয় আছর করা আমিতে পরিনত
তখন যে বাস করে তা অতি প্রাচীনে হারিয়ে যাওয়া কোন শব্দ
অথবা কোন ইশারা
বাইরে তুমুল বৃষ্টির সময় একপাশে টেবিল ল্যাম্প
আর অন্য পাশে আয়নার