রোজায় ধূমপান ছাড়ার সহজ উপায়
অধ্যাপক ডা মো রাশিদুল হাসান।
নিয়মিত যারা ধূমপান করেছন তারা অজান্তেই নিজের ভয়াবহ ক্ষতি করছেন। অনেকে মনে করেন সিওপিডি, ফুসফুসের ক্যান্সার, হার্টের সমস্যা তো হয়েই গেছে তাহলে ধূমপান ছেড়ে কী লাভ। এ ধারণা একদম ঠিক নয়।
জীবন|
৬ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
২৮৮ বার দেখা
| ৪৫২ শব্দ ১টি ছবি
হায় মফিজ, কেমন আছিস? কি লিখছিস? গল্প না কবিতা?
-নারে দোস্ত! গল্পেরাতো সেই কবেই মিশে গেছে সাম্যহীনতার যাঁতার তলে আর কবিতা সেতো আকাশচারী কেবলি নীঁলাকাশে বাহারী রং খুঁজে বেড়ায়।
-কিছু একটাতো এখন করিস, তাই না!
-হ’তুলিটা হাতে নিয়ে ব্লাক
মৃত্যু শব্দটিকে নিয়ে মানুষ ও ঈশ্বর দু’জনেই এত বেশী বালখিল্যপণা করেছে যে মানুষ আর এখন মরতে ভয় পায় না। মৃত্যুর মত এরকম আরও একটা শব্দ আছে, “ভালোবাসা”। ভালোবাসাকেও আজকাল সবাই এড়িয়ে চলে,
কবিতা|
১৪ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৮১৬ বার দেখা
| ৭৮৫ শব্দ ১টি ছবি
কীট দংশনে শিব হয়নি নীল,
নীল হয়েছিল হিংসায় –
নিজ অর্ধাঙ্গি দেবী চণ্ডীর।
ষড়যন্ত্রের ভুল পূজোয়
স্বর্গ হারায় নীলাম্বর।
অভিশাপের মর্তলোকে
জীবন সুতো এক হয় আবার
কালকেতু – ফুল্লরার।
শিব পূজারীর অব্যর্থ শরে
অস্থির সব বনচর,
ছলনাময়ী চণ্ডী ফিরে
রূপ নিয়ে গোধিকার।
আপন পূজোয় তুষ্ট দেবী
বর পায় আবার নীলাম্বর,
ছলনাময়ীকেই ছলনায় ফেলে
করে তারা আবার,
স্বর্গ পুনরুদ্ধার।
সুন্দর বলতে আমি তোমার কাজল-দীঘি চোখ দুটি বুঝি!
স্নানশেষে তুমি যখন চুল ছেড়ে দাও
আকাশ বেয়ে একটা রাত্রিকে আমি নেমে আসতে
দেখি;
সুন্দর বলতে আমি সেই রাতটাকে বুঝি
হাওয়া উড়ু উড়ু চুল বুঝি
তোমার অঙ্গ জুড়ে বয়ে যাওয়া একটা আলুথালু নদি বুঝি
ঢেউ বুঝি
বাঁক বুঝি
ভাঙ্গন বুঝি;
====================
একটা মাটির ঘরে ফুর ফুর করা
বন্ধন ছিন্ন করে- বান্ধিলো অন্য
ঘরে শোয়া চন্দন-সেই না চন্দন
ঘরে লজ্জার মেঘ জলধার ছিল কি
অনুরাগি বজ্রপাত– দেহের ভাজে
ভিজে গেছে অনা বর্ষায় বরবাদ;
ঐ কারুকায শুধু নিয়তি হাত নয়
কর্ম হিংসায় দূরত্ব কি আর সহ?
তবুও প্রণয় ফাল্গুনের ঊর্মীর চঞ্চল
চিনতে
কবিতা|
৮ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৪৪৭ বার দেখা
| ৫৭ শব্দ ১টি ছবি
ছোট গাঁয়ে আমাদের
লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী
ছোটগাঁয়ে আমাদের আছে ছোটঘর,
গ্রাম সীমানায় আছে অজয়ের চর।
ছোট ছোট ফুলগাছে ছোটফুল ফুটে,
ছোটগাঁয়ে প্রতিদিন পূবে রবি উঠে।
আমকাঁঠালের গাছে কোকিলের গান,
কোকিলের কুহুতানে হরষিত প্রাণ।
তালদিঘি
কবিতা|
৮ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
২১৮ বার দেখা
| ৭০ শব্দ ২টি ছবি
দরজা খোলাই আছে, সুনামী হয়েই এসো
মাঘের শেষ দমকা হাওয়া গায়ে জুড়ে তোমার আগমন ;
এই ধরনীতে –আমার পৃথিবীতে।
পাহাড় সমান উষ্ণতা নিয়ে ঘুরে বেড়াও যাদুর শহরের এপ্রান্ত থেকে ওপ্রান্ত ;
ঘূর্ণিপাকের ঘূর্ণি তুমি –আজীবন অধরাই থেকে যাও।
ওম ছড়ানো ঠোঁটে খেলা করে অনাবিল
কবিতা|
৫ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৪৬৯ বার দেখা
| ১৭৬ শব্দ ১টি ছবি
ঐ যে পাহাড়গুলো দেখছিস?
কেমন শান্ত হয়ে দাঁড়িয়ে আছে
ওদের একটা ভালো দিক কি জানিস!
ওরা সব কিছু বুকে ধরতে পারে
সইতে পারে সব কিছু;
এখানে পাহাড়ের কাছে এসে যত ইচ্ছে চিৎকার করে বলা যায়
সব গোপন দুঃখ ব্যথার কথা
গলা ফাটিয়ে কাঁদা যায়,
এখানে কোন মানুষ নেই
কেও
কবিতা|
৪ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৪০৪ বার দেখা
| ১৩৬ শব্দ ১টি ছবি
বিষ নিঃশ্বাস
কোথাও নতুন আরেক চোরকুঠুরি তৈরি হলো ;
কোথাও জমাট বাঁধে আরো কিছু গাঢ় অন্ধকার।
স্থির হও। স্থির
চরকির বংশদন্ডের মতো।
যখন তোমার চারপাশে হাওয়ার তালে তালে ঘুরবে
রংগীন কাগজের ঘুর্ণাবর্ত ; পৃথিবীর উল্লাস,
তোমার মনে হবে —
আহা! যদি হতাম ইন্দ্রধনুডানার শিতিকণ্ঠ পাখি,
কেউ না কেউতো কুড়িয়ে নিতো আনন্দের একটি পালক
শাহারা’র উত্তপ্ত বালুরাশি মাড়িয়ে
রাজস্থানের গ্রামগুলো পেরিয়ে
কাঞ্চনজঙ্ঘা ডিঙিয়ে,
অম্বরে খচিত হলো একটা ময়ূরপঙ্খী নাও।
সেখান হতে বর্ষার ধারায় ঝড়ে পড়ল
একদল পত্রবাহক।
পত্র এলো তাকে খুজে পাওয়া গেছে।
ঈশানে নিবাস তার শ্রেয়সী অতি,
দুহাত ভরা তার সাতটি অমরাবতী।
তার নেত্রের কোন ঘেষে বয়ে যাওয়া বাতাসে
উত্তর মেরুতে আজও কনকনে
কবিতা|
৮ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৩০১ বার দেখা
| ১৩৫ শব্দ ১টি ছবি