শ্মশানে হলো ফুলশয্যা
(ভালবাসার গল্প)
লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী নুপুরের চোখদুটো জলে ভেসে যায়, পলাশের বুক ভেঙে

জ্যামিতি বুঝিনি বলে
আমি বারবার
ভুল করে ফেলি পথ
ঠিকানা তোমার

এক যে ছিল দেশ। সেই দেশ ছিল প্রাকৃতিক প্রাচুর্যে ভরপুর। সেই প্রাকৃতিক প্রাচুর্য সম বন্টনের জন্য দরকার ছিল অনেক গাড়ী। অনেক গাড়ী যেহেতু দরকার। সেই গাড়ী চালানোর জন্য প্রয়োজন ছিল অনেক চালক। গাড়ীতো আর যে সে চালাতে পারবে না। তার জন্য দরকার প্রশিক্ষণ।

জন্মদিনে সমকালীন ও আধুনিক চিত্রকলার প্রাণ-পুরুষ-ভ্যান গঘ এর প্রতি রইলো গভীর শ্রদ্ধা “ছবি এঁকে কিছু বলতে চাই আমি, আর তাতেই সঙ্গীত যেমন সান্ত্বনা দেয় তেমনি সান্ত্বনা পাবো” – বলেছিলেন ভিনসেন্ট ভ্যান গঘ- পৃথিবীর মহান শিল্পীদের একজন। জন্মেছিলেন হল্যান্ডে ১৮৫৩

রঙতুলির খাপ রঙবিরল কবিতার এক একটা চাওয়া
শুধু স্বর্গের ফুল-
কেমন ঘ্রাণ চাও- জানতে চাওয়া হলে কবিতার
মুখমণ্ডল যেনো মাকাল ফল;
তবুও মাঝিমাল্লা নেই অথৈ জল! তারপরও জেনো পূর্বাকাশে কবিতার ঝিলিক
সন্ধ্যামালতীতে হেসে উঠে চাঁদ-
অথচ স্বপ্নডাঙ্গায় স্বর্গ- নরক !
ভাবনার চিবুকে আঙ্গুলের ছাপ
এই নাও কবিতা স্বর্গের

স্বপ্ন ঘুমায় কবরের ভেতর স্বপ্ন মুদ্রিত হওয়ার আগেই এবার পঁচিশ নেই
অথচ
এখনও দগদগে ক্ষত শুকায়নি ঊনআশির
আমার প্রাণের শহরটার শুনেছি অনেক আগেই
প্রমোশন হয়েছে
সে এখন শহর ছাড়িয়ে নগর থেকে মহানগর! সবকিছুই বাড়ছে মহামতি ম্যালথাসের জ্যামিতিক হার
বাড়ছে মানুষ
বাড়ছে আকাশ ছোঁয়ার স্বপ্ন
কেবল বাড়েনি হুশ! নিষ্ঠুর শিল্পীর হাতের তুলির মতো আগুনেরও
কোনো মায়া নেই,

ইন্দ্রিয়ের কসম ঘুম ভাঙ্গানিয়া আদরে ডান পিঠে প্রেম দুষ্ট স্মিত,
ভেজা চুলের তুমুল গন্ধে ডুবে গেছে সমস্ত অতীত;
সুর জাগানিয়া সকালে, কবিতার নির্মল ছন্দে
আমাকে মহিমান্বিত করেছে বসন্তের সঙ্গীত।
এবার দম নেবো পূর্ণোদ্দমে
উচ্ছ্বাসিত ইন্দ্রিয়ের কসম-নৈসর্গিক প্রেমে
উদ্ধার করবো সমগ্র ঋতুমতী নদী!

অন্ধকার দেহ দ্রোহে। দয়া দিলে যদি
প্রভু এ মনে,
তবে কেন চলি
ঘৃণা ল’য়ে বুকে!
আলো দিলে যদি
প্রভু এ চোখে,
তবে কেন দেখি
অন্ধকার দেহ দ্রোহে! /ড মোঃ সফি উদ্দীন

মৃত্যুর মিছিল নিয়ে গুম গুম শব্দে
আমাদের সামনে হাজির হলো ভয়ংকরের জাগরণ !
এরই মাঝে জন্মেছি বাংলাদেশ
হয়তো আগুনে পুড়বো
নয়তো মরবো রোড এক্সিডেন্টে । লোহাগাড়া থেকে বনানী অব্যাহত মৃত্যুর খবর
মানুষের বাঁচার আকুতি আর অসহায় করুণ চাহুনি
বাঁচাও, বাঁচাও বলে চিৎকার
হৃদয়কে ভেদ করে যায় বন্ধু
আমি এরি মাঝে জন্মেছি বাংলাদেশ
হয়তো

তোমার চোখের আলোয় এই বিশ্ব দেখার
লোভে নিজে হতে চেয়েছি অন্ধ,
ভালোবাসার বেসুমার ভালো লাগার জালে
নিজেকে আটকাতে চেয়েছি অবিরাম।
তোমার চোখের দিকে তাকিয়ে আমি
মুগ্ধ হতে চেয়েছি বারংবার,
আমি আমার শারিরীক ভালোবাসা,
আমার কল্পনায় থাকা তোমার দেহ সৌষ্ঠব,
নুপুরের মতো নাভি,
কাঠবেড়ালীর মতো আদুরে চঞ্চলতা,
তোমার চকিত চাহনী,
কৃষ্ণপক্ষের

আমি পেটুক নই
তবে খেতে তো হয়
তাই যেটুকু খাই
তখন আমার মায়ের হাতের রান্না
এখন মা নেই তাই বউয়ের হাতের রান্না
তৃপ্তি ভরে খাই। এর বাইরে হোস্টেলে থাকার সময়
নেমতন্ন বাড়ি কুটুম বাড়ি এবং হোটেল রেস্টুরেন্টে
খেতে হয়েছে
এখনও খেতে হয়
কিন্তু তৃপ্তি করে খাওয়া বলতে
আমার মায়ের হাতের
আর আমার বউয়ের হাতের

আজকের বাংলার ভূমি কামানের
উর্ধ্বে পরিত্যক্ত ফসলের ক্ষেত ।
অনাবৃত মৃত্তিকার বুকে
দিগন্তের দ্বীপপুঞ্জের সাগরে ভেসে ওঠে
মাইলের পর মাইল মানুষের কঙ্কাল ।
কিংবা
অফুরন্ত রৌদ্রের তিমিরে ফিনকি
ঝরা রক্তের পান্তর,
কেবলই খড়ের স্তূপে পড়ে আছে
অগণন মানুষের মরা দেহ । কিন্তু কখনো তো এমন ছিল না ।
যত দূর চোখ যায় পূর্ব-পশ্চিম
উত্তর-দক্ষিণ দেখা যায়

ভালবাসার গল্প-১
ভালবাসার গল্প শুরু হয়েছিল আজ থেকে বহু বছর আগে ২৬৯ খ্রীষ্টাব্দে। রোমের চিকিৎসক তখন সেন্ট ভ্যালেন্টাইন। ভ্যালেন্টাইনের চিকিৎসায় দৃষ্টি ফিরে পেল নগর জেলারের একমাত্র কন্যা। দৃষ্টিশক্তি ফিরে পাওয়ার পর সে দেখতে পেল পৃথিবী কত সুন্দর,