তুমি ছিলে না তাই আকাশে চাঁদ উঁকি দিয়েও আমার মনোরণ্য
জ্যোৎস্নার আভায় আপ্লুত করেনি।
তুমি ছিলে না তাই উর্মিমালারা আমার বেলাভূমিতে আঘাত হেনেও
জাগাতে পারেনি আমায়।
তুমি ছিলে না তাই আমার রাতের
আকাশে তারার মেলা জমলেও
আলোকিত করেনি আমার মানস মন্দির।
তুমি এলেনা তাই আমার কথার মালারা নীরব নিস্তব্ধ হয়ে
একটা কবিতার প্রেমে পড়েছি
হ্যালো
আমি একটা কবিতার প্রেমে পড়েছি
সেই কবিকে চিনি না,
কবিতাটা পড়ার পর
কী এক সীমাহীন গভীর ভাললাগা অনুভূতি
আমাকে ছুঁয়ে যাচ্ছে বার বার,
পৃথিবীর তাবত শব্দ ভাঙ্গার খেলা
কবিতা|
১০ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১২৯৫ বার দেখা
| ৭৫৩ শব্দ ১টি ছবি
আমি নিজে বাংলা ব্লগের সাথে যুক্ত আছি প্রায় সাড়ে তিন বছর ধরিয়া। এই বেশ একটা সময়ে নানা ধরনের ব্লগারের দেখা পাইয়াছি। তাহাদের নানা ধরণ লইয়াই আজকের পোষ্ট!
বাংলা ব্লগে মোটামুটি পাঁচ ধরনের ব্লগার আছেন। (মতান্তরে ছয় ধরনের)। যাহারা সবাই নিজ
চতুর্দশ প্রজন্ম
মার্চের এক বিকেলে আপনি হারিকিরির উপত্যকায় বসে ভাবলেন – এই অচূর্ণ বিয়োগ ব্যথায় উপশমের মলম লাগালেও ব্যথা যাবে না। অতএব হে ভগিনী এবং ভাই সকল আসুন পতাকা তলে সমবেত হই – কাঁচা মাংস ভক্ষণ করে সংহতি প্রকাশ করি। পাখির ডানায় লুকিয়ে রাখি
স্বীকারোক্তি
তোর চোখেই লুকিয়ে রেখেছি
বাহাত্তর বছরের লজ্জা,
তোর গালের কালিতে
আমার শাসনের বর্তমান।
প্রত্যেক বছর অন্তত দুবার
জনসমক্ষে কসম খাই
হে হন্যমান
এবার তোর গাল চমকাবে,
সেই সূর্য ঠিকরানো ত্বকে
এবার ঠিক চুমু খাব, খাবই!
সূর্যাস্ত হলেই হুইস্কির পলকাটা গ্লাস
কি করে যে ভোলায় সব!
তবে আমি জানি
যতই রাগ কর পাঁচ আঙুলের ছোঁয়ায়
পাঁচ বছরে আমাকে ই
ভালবাসতে
অফিসে প্রেম?
বাড়ির পরে অফিসই একমাত্র জায়গা যেখানে আমরা দিনের বেশিরভাগ সময়টা কাটাই। আর বেশি সময় কাটানো সেই জায়গায় কাউকে ভালো লেগে যাওয়া বা কারও প্রতি আকৃষ্ট হয়ে যাওয়াটা খুবই স্বাভাবিক একটা ঘটনা। কিন্তু অফিসে সহকর্মীর প্রেমে পড়ে যাওয়া যতটা
জীবন|
৫ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১৪২ বার দেখা
| ২০২ শব্দ ১টি ছবি
রীতিনীতির জীন্দালাশ
কত নিয়ম -কত রীতিনীতি
তার মধ্যে চলছে জীবন স্মৃতি!
কিসের পাপ কিসে বা মোমের খাপ
দিবানিশি জ্বলছে কত যে তাপ;
অথচ হুশ হলো না- হুশ হলো না-
ভাবি মোরা এই তো জীন্দালাশ;
ভাবি না তাও -হইয়া খাঁটি
মাটির দেহে জীন্দালাশের বাসনা বাঁশি-
উড়বে বুঝি নিয়মে দুর্বাঘাস
থাকবে শুধু
কবিতা|
১২ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
২৮১ বার দেখা
| ৫৮ শব্দ ১টি ছবি
অপভ্রংশ হৃদয় কি খোঁজে সভ্যতার মানে?
সভ্যতার অভূতপূর্ব অভ্যুদয় মানবের বিবেক দ্বারা সুগঠিত। এতোটা পথ এবং অগ্রগতির পরও এই মহাজাগতিক মানব নিজেদের নিজেকে, নিজের অপভ্রংশ ও বিচ্ছিন্নবোধ থেকে মুক্ত করতে পারেনি। আমরা যদি নিজের অর্থে খাঁটি থাকতে পারতাম তবে হাজার
জীবন|
৪ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
২৮৩ বার দেখা
| ২৮৪ শব্দ ১টি ছবি
সারাদিন কাজের শেষে সন্ধ্যা নামতেই
ক্লান্তিতে আমার শরীর ঘুম ঘুম
আমি স্বপ্ন দেখছি আধখোলা চোখে
– তোর সাথে প্রেম করছি
বাতাসে বাঁশের ঝাড় দুলে উঠতেই শোঁ শোঁ শব্দ
আকাশে এত্তবড় একটা চাঁদ
আর বাঁশ ঝাড় চুইয়ে জ্যোৎস্না নামছে
তোর মাথা আমার কাঁধে
আমার হাত তোর কোলে
তুই চুমু খেতেই স্বপ্ন ভেঙে গেলো
আমি গা
ব্রেক্সিট
বনিবনা হচ্ছিল না ঠিকই
তবু সমঝোতা করে নিয়েছিলাম
অপছন্দের পছন্দ স্বীকার করে
দিনকে দিনের পথে চালিয়ে নিচ্ছিলাম
বিভক্ত মানুষও সামাজিকতা
মেনে নেয়, মেজাজিও
মানিয়ে নেয়, সংসার মানেই আপোষ,
সন্ধি, জীবনে অভ্যস্ততা
চলে আসে, জীবনকে প্রবাহিত হতে
হয়, গন্তব্যে ছুটতে হয়
সংসার মানেই ছুটে চলা,
গন্তব্যে চলা
সন্তান সন্ততি
দুপাড়ের সেতুবন্ধন,
অনেক বিভ্রম চূড়ান্তে পৌঁছায় না
তাদের মুখ চেয়ে, অনেকবার
হারানোর