ঘন জোনাকিপোকা
গোপন পথে তাঁর মুখ দুয়ারে নাড়ীর নিঃশ্বাস
এত দীর্ঘ সে পথ, এত উতপ্ত সে আশার ছলনা
হৃদয় ভেঙে হৃদয় হাসে
ভোর আসে না, মেঘেরঘটা নীল আকাশ;
রক্তরস নির্ঘুম চোখে তরুণ উপশিরায় আশা বাড়ে
যে মরেছে ট্রাইব্রেকার হেরে
যে ছিল মোহ প্রতারক
যে স্নায়ুক্ষয়ীর নিষ্ঠুর পীড়া কর দিয়েছে
নরক দুনিয়ার গাঢ় অন্ধকারে-
তবু
ভক্তিতে ভগবান
আপন ঘরে দেবতা রেখে
বাইরে খোঁজ কেন ?
আসল দেবতা তুচ্ছ করে
নকল ধরে টানো!
শ্রদ্ধা ভক্তি পুষ্পাঞ্জলি
যাকে দেওয়া সাজে,
তাকে যদি না চিনো মন
ভক্তির ঘণ্টা বাজে!
কবিতা|
৯ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৪২৯ বার দেখা
| ২৩ শব্দ ১টি ছবি
এক নিশিকন্যার সাথে স্বপ্ন
সে রাতটা ছিল অন্যরকম
এক নিশিকন্যার সাথে স্বপ্ন আলাপন
শীতের রাত
অফিসে বেশ খানিকটা রাত হয়ে গিয়েছিল কাজে
রাস্তাটা ঢেকেছিল ঘন কুয়াশার সাজে
অনেকক্ষণ অপেক্ষার পরও কোন রিক্সা না পেয়ে
অগত্য পথ হাঁটা,
বেশ খানিকটা এগোনোর পর গলিপথ থেকে শীর্ণ এক যুবতী
বেরিয়ে
কবিতা|
৪ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৩৫১ বার দেখা
| ৩৯২ শব্দ ১টি ছবি
পারুর হাসিই পারুর কান্না
বইমেলা থেকে অগ্রজকে বইসহ টিএসসি পর্যন্ত এগিয়ে দিতে যায় আমান। নজরুলের মাজার সংলগ্ন রাস্তায় ড্রাইভার গাড়ি নিয়ে অপেক্ষা করছে। দু’জনের হাতেই বইয়ের ব্যাগ। অগ্রজের কষ্ট হচ্ছে বুঝতে পেরে তার ব্যাগটাও নিতে চায়। অগ্রজ দেন না। নির্বিকার
আঁধারে যখন ভয়, এসো
কবিতার সাথে সারাদিন হেঁটে হেঁটে
গুচ্ছ গুচ্ছ শব্দের পাশাপাশি
জয় করি হাসনাহেনার সুগন্ধা —
তোমার জন্য আদিবস সঞ্চয়
ভালবাসার নীল যন্ত্রণা
নীলিময় চেয়ে আরও নীল
বিশাল মরু ব্যপ্ত হবে
অরাত্রি ঝরে তবু ও হবে না তার ক্ষয় —
রাত্রিতো শুধু রক্তের আয়োজন
পিপাসা হায়রে ! পিপাসার মত নদী
এমন অমর্ঘ্য
আঠারো বছর কেটে গেছে
অনেক রূপান্তরে প্রিয় শহর,
তুমি আর তোমার জীবন
বদলে গেছে এই আঠারো বছর –
তবু আমি আজো তোমাকে খুঁজি
রাজপথে চটপটি ফুচকার ঝালে,
রেস্তোরাঁয় গরম কফির মগে,
আকাশের নীলে নক্ষত্র জালে।
/ড মোঃ সফিউদ্দীন
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।
যার রাজনীতি ছিল বহুল বর্ণিল, তাঁর কণ্ঠে ছিল ইন্দ্রজাল, সেই ইন্দ্রজালিক শক্তিতেই তিনি ঘুমন্ত নিরস্ত্র বাঙালিকে দেশপ্রেম ও স্বাধীনতার স্বপ্ন জাগিয়ে এক কাতারে সামিল করতে পেরেছিলেন। নির্ভীক ও স্বপ্নের কারিগর বঙ্গবন্ধু নিজ হাতে নির্মাণ করেছিলেন স্বাধীন সার্বভৌম
নিশাত ভিতর বাড়ি গিয়ে দাদিকে সামনে পেয়ে বলল দাদু আমরা কাল চলে যাচ্ছি।
আবার কবে আসবে?
জানি না, আব্বার ছুটি না হলে আসা হবে না,
আচ্ছা ঠিক আছে ভালো ভাবে থাকবে, মন দিয়ে পড়া শুনা করবে।
চাচীরা কোথায়?
দেখ তো
সবুজ আঁচলে ঘোমটা জড়ানো,
মায়াবী গাঁ’র কথা;
শুনিবে যদি এসো হে বন্ধু,
থাকি মোরা সেথা।
ছোট্ট এক সবুজ গাঁয়ে,
আমার বসবাস;
কুলকুল রবে নদী চলে,
তারই এক পাশ।
পাল উড়িয়ে চলে নৌকা,
জলে ভাসে হাস;
মাছ ধরেই জেলে ভাইদের,
চলে বার মাস।
গাঁয়ের মাঝে পাঠশালা এক,
জ্ঞানের আলো ছড়ায়;
এমন রূপটি
নদীর বুকে কতটা প্রেম জাগলে ঝর্না ঝরে যায়?
কত প্রেমের তৃষ্ণা হলে সাগর তারে বুকে নেয়?
কত তাপে পুড়ে সোনা তাঁর পরে হয় অলংকার?
বাঁধন শক্তপোক্ত হবে কেমনে করলে অঙ্গীকার?
কত শাস্তি পাবার পরে বন্দী হৃদয় মুক্তি পায়?
ভবের প্রতি কত মোহে রোজ ও
কবিতা|
৬ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
২৫১ বার দেখা
| ১২৮ শব্দ ১টি ছবি
নীল ক্যাফে কবি
তোমাকে প্রথম দেখেছিলাম : সমুদ্র তীরে
একা একা হাঁটছিলে
সে তুমি বড্ড এলোমেলো
তোমার পোশাক ছিল টিপটাপ,
কিন্তু ওই যে অশান্ত মন বাতাসে —
তোমার দীঘল কালো চুলের কথা কি বলব
সে তো গভীর কালো সমুদ্র থেকে কাল বৈশাখী ঝড় ওঠেছে
মেঘ কালো
কবিতা|
১৪ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১৫৬৮ বার দেখা
| ৬২৬ শব্দ ১টি ছবি
কবি তাকে বলি যিনি জানেন কি করে সৌন্দর্য তৈরী করতে হয় তাঁর দক্ষ হাতের সাবলীল ব্যবহারে। শব্দ ব্যবহারের ক্ষেত্রে, ছন্দের ক্ষেত্রে, উপমার ক্ষেত্রে, অলংকার, উপমা উতপ্রেক্ষার বিচিত্র ব্যবহারে তিনি যে কবিতাকে সামনে তুলে ধরেন তাতে পাঠক
প্রবন্ধ|
৮ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৩১৬ বার দেখা
| ১৪১৬ শব্দ ১টি ছবি