হুইপ প্রতিবাদ কোরোনা হে
লাশ হয়ে যাবে
শেয়াল আর কুত্তায়
ছিঁড়ে ছিঁড়ে খাবে। যে যা বলে বলুক গে
তুমি বলবে না
চোর যদি বলেছ কি
পার তো পাবে না। ঘরে টিন মেয়ে আছে
লুকাচ্ছ তাকে?
মুন্ডুটা চলে যাবে
গিলোটিন ফাঁকে। তরতাজা ছেলে যদি
থেকে থাকে ঘরে
মিছিলে না পাঠালে
পস্তাবে পরে। খবর কাগজ বা
নিউজ চ্যানেল
নাপাক হারাম জেনো
দেখলেই

বাদাম খান প্রতিদিন স্বাস্থ্যকর স্ন্যাকসের মধ্যে অন্যতম হচ্ছে বাদাম। বাদামে রয়েছে ক্যালোরি, প্রোটিন, ফ্যাট, কার্বোহাইড্রেট, ফাইবার, ভিটামিন ই, ম্যাগনেসিয়াম, ফসফরাস, কপার, ম্যাংগানিজসহ আরও অনেক উপকারী উপাদান। অফিসের টেবিলে কিংবা ব্যাগে তাই বয়াম ভর্তি করে বাদাম রাখতে পারেন। নিয়মিত বাদাম কেন খাবেন? শরীরের জন্য

আড়ষ্ট প্রতিবিপ্লব হাটতে গেলে রাস্তা হারাই
ছুড়তে গেলে তীর
চাইতে গেলে অন্ধকার সব
পথ ভাঙ্গা চৌচির ফুল গুলো সব কাঁটায় ভরা
ডানা ভাংগা পাখি
পানি বিহীন শুকনো নদী
তৃষ্ণা ভরা আঁখি
বৃষ্টি ছাড়া মেঘ গুলো সব
কোথায় উড়ে যায়
বুকের মাঝে ভীষন খড়া
করে যে হায় হায় ডাল গুলো সব শুকনো গাছের
পাখির

দত্ত বাড়ির জামাই
লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী দত্ত বাড়ির জামাই বহু কাল পরে তাই

পরিচয় কবির মুখের বেপরোয়া হাসির নাম
যদি হয় কবিতা,
তবে কান্নার নাম ও কবিতা : কষ্টের নাম কবিতা
বেদনার নাম কবিতা
আমিও কান্না হব কবিতার শুকনো চোখের ,
আমিও পুড়বো ভীষণ গভীর মনে নীরবে
আমিও জ্বলবো দেখো যন্ত্রণাতে ; শুধু কবির ও ঠোঁটের হাসি আমি হব না 31012019

পায়চারি জলের শরীরে শীতল জ্বর।
আদিগন্ত বিলের শেওলা ডগায় ওড়ে বালিহাঁস-
ঘনবন গাছের দেওয়াল বাঁধানো শামুক সারির মত
সংগীত ভাঙে বীজ ছিটানো মাঠ ; একটি বালক দুটি হাতে তালি ওড়ায়।
ঝরাপাতার শরীরে শিশির বিছানো চাদর
বুড়ো বৃক্ষবকুল মুড়ো রূপে সময়ের সাজঘরে-
পুকুর পাড়ে ধূসর বেজী মুখ উচায়
নববধুর উঠানে ঘরপোষা সন্ধ্যার পাখি তাথৈ

অজয় আপন বেগে
লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী অজয়ের নদীঘাটে বেলা আসে পড়ে,
পাখি সব ফিরে যায় আপনার নীড়ে।
দিগন্তে লুকায় রবি পশ্চিমের পানে,
শেষ খেয়া বায় মাঝি দিবা অবসানে। নির্জন নদীর ঘাটে

মদভাই ‘মদিরা বার এন্ড রেষ্টুরেন্ট’- ঐতিহ্যবাহী অভিজাত বার। বিকাল তিনিটায় খুলে। পাঁচটায় জমে ওঠে। সন্ধ্যায় বসার জায়গা পাওয়া কঠিন। এই বারে নিয়মিত কাষ্টমার অনেক। তারা সকলেই অনন্য। তারা না আসা পর্যন্ত ম্যানেজার চেয়ারগুলো খালি রাখেন। আজ চার টেবিলের আখ্যান শোনাই। ডান পাশের

এক একটা সময়ের এক এক অনুভব
জীবনের অধ্যায়গুলো কখনো সরব কখনো নীরব; একটা সময় জীবন মানেই বাবা-মা
একটা সময় বন্ধু-বান্ধব
একটা সময় যৌবনের আগমন
একটা সময় বিপরীত লিঙ্গে আকর্ষণ
একটা সময় শুধুই যৌবনের
নিয়ন্ত্রণহীন বল্গাহরিণের
একটা সময় ভালোবাসার
একটা সময় চোখ স্বপ্ন
একটা সময় তাকে ছাড়া সব ফাঁকা
একটা সময় কঠিন

ফকির ইলিয়াস এর দুটি কবিতা
||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||| পরাণ বৃথাই কল্প পথ চাওয়া। আসে না কেউ চন্দন হাতে সাজাতে
সকাল। কাল থেকে মহাকাল বয়ে যায় ভাটিতে। যেতে চেয়েও
হয়না যাওয়া। সীমানার দখিনে যে দেয়াল, তা ডিঙিয়ে ওপারে
যেতে পারলে হয়তো পাওয়া যেতো দেখা সমুদ্রের। দ্বীপের পর
দ্বীপ, বাসিন্দারা সবাই দেখেছে কালাপানি। কাটিয়েছে জীবনের
দ্বীপান্তর।

তৃপ্তি খুঁজি তোমার মাঝে, তুমি তখন রাঙা লাজে,
কল্পনাতে বধুর সাজে, আর মিলনের সূর ও বাজে।
তুমি সদ্য ফোটা কলি, আর যদি হই আমি অলি,
মাদকতায় পড়ে ঢলি, দিতাম জীবন জলাঞ্জলি। আজকে যেন তোমায় দেখে, চিরসবুজ পাতার ফাঁকে,
ডালের উপর দুই পা রেখে, মধুর

অবশেষ রক্তের শেষ দাগটুকু ধুয়ে দিয়েছি।
প্রতীক্ষা নতুন রক্তপাতের।
শেষ স্বপ্নের চিহ্নও মুছে ফেলেছি।
অপেক্ষা নতুন আঘাতের। একলা চলো হাত, একলা চলো মন
আছে ধুসর, বিষণ্ণ সাম্পান।
ভুলবো যত অতীত নিশিযাপন
ভাসিয়ে দিলাম দুঃখ অভিমান।

এইখানে এই কুঞ্জবনে
তুমি আমি দুইজনে,
বাকীটা জীবন কাটিয়ে যাবো প্রিয়ে
সঙ্গে রবে দিবা-রাত্র
অকৃত্রিম এক প্রণয় মাত্র
মধুময় এক উষ্ণ ছোঁয়া নিয়ে!

তুমি – ৩ তুমি আমাকে দিতে পার একমুঠো অনন্ত সবুজ বিশ্বাসের শেকড় —
একটি নীল গোলাপ ফোঁটার সুখ
শিশির সিক্ত একটি সাদা ঘাস ফুল ,
কোন দূর্লভ মূহুর্তের একটি দু’টি দিন
একটি পড়ন্ত বিকেল বেলা
মধ‍্যরাতে লেখা একটি কবিতা স্বপ্ন রঙিন! তুমি