অনূদিত সপ্তম অন্তরা
কথা নেই। শুধু চাহনীর ভেতর জেগে রয় চন্দ্রনির্দেশিকা।
যে মন ভালোবাসার সপ্তম অন্তরা জানে, তার দিকে তাকিয়ে
পাখিরা হাঁক দেয়, পুষ্পেরা ডাকে – মানুষ মানুষ বলে,
পথেরা পরতে শিখে প্রেমের চতুর্থ পরিধান।
আমার নিজস্ব কোনো প্রেমপোশাক নেই। যা আছে,
তা চান্দের কাছ থেকে ধার করা জামা, তাই
শীতের অবসান ঘটিয়ে আনন্দ বার্তা নিয়ে উপস্থিত হয় ঋতুরাজ বসন্ত। ফুলের সৌরভ আর অপরূপ রূপ প্রেমিক মনকে করে তোলে উদাসী। এই উদাসী মনকে প্রশান্তি দিতে মধুর কণ্ঠে অবিরাম গান শোনায় কোকিল। আর এই ভাষা ও ভালোবাসার মাসের মাঝামাঝি সময়ে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে চলে যায় একটা
নৈতিকতার অমরত্ব লাভ
অমরত্বের জন্য নৈতিকতা মারা গেছে !
জীবিত নৈতিকতা ক্রীতদাস হয়েছে;
সুবাসটুকু ঘোর ফের করে যেখানে সেখানে-
স্মৃতি বিস্মৃতি ভুলে গেছে সব।
দুই একটা পাখির কেচামেচিতে
নৈতিকতার কিছু আসে যায় না বরং
প্রতিহিংসার ফুলেল-যেমন নর্দমার গন্ধ উড়ল
তবে কি আমরা মৃত্যুকে ভয় পাচ্ছি না
কবিতা|
১০ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৩৮৪ বার দেখা
| ৬২ শব্দ ১টি ছবি
নাসিমের ছোট খালা মাজেদা বেগম মাজা ব্যথায় মুষড়ে পড়েছেন। ডাক্তার দেখিয়ে, পাল্টিয়ে যা তাই। দিন-রাত মিলে এক পোয়া ওষুধ। ওজন দিলে দুই তিন কেজি পয়সা এক মাসে ওষুধের পেছনে খরচ। সবকিছুর পর ব্যথা যাওয়া দূরে থাক, দিন দিন সিরিয়াস হচ্ছে। ভাগ্নে নাসিম ঘটনা শুনেই
গল্প|
৩ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৪১৮ বার দেখা
| ৮৫৩ শব্দ
আমার সরস্বতী পুজো
মাঘী পূর্ণিমা শুক্লা পঞ্চমীতে সরস্বতী পূজা হয়। শ্বেত পদ্মাসনা, শুভ্র-বসনা বিদ্যার দেবী সরস্বতী বাহন শ্বেত হংস। শিশির-স্নাত, কুয়াশা ভেজা ঊষালগ্নে দেবীকে তাঁর অগণিত ভক্ত আবাহন করেন। মৎস্যপুরাণে বলা আছে, পরমাত্মার মুখ থেকে নির্গত শক্তিদের মধ্যে দেবী সরস্বতী
জীবন|
১০ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৭০৮ বার দেখা
| ৬৪৭ শব্দ ১টি ছবি
কখনো কখনো সুখের চেয়ে বিরহ মধুর লাগে,
আনন্দ দেয় অনেক বেশী ভোগের চেয়ে ত্যাগে।
কষ্টে নয়গো আনন্দেও কাঁদেন অনেক লোকে,
বহু কাংখিত মহানন্দে অশ্রু আসে চোখে।
কখনো কখনো মানুষ পশুর চেয়েও অধম হয়,
হিংস্র জানোয়ারের মতো রক্ত চুষে
কবিতা|
১০ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
২৫৫ বার দেখা
| ১২৮ শব্দ ১টি ছবি
চারু মান্নানের, নতুন বই
=============================
“একুশ এলে ভুতু সোনা
রং তুলিতে আঁকে,
ফুলে ফুলে শহীদ বেদী
লাল সূর্যটা হাসে।
রং পেন্সিল সাদা কাগজ
বোর্ডের সাথে সাঁটা
রং তুলির ছোপ ছাপ
মনে থাকে বাঁধা।”
============
ভুতু সোনা স্কুল যাবে
রাত পোহালে পরে,
চোখে তার ঘুম ছাড়েনি
বেজায় রাগ মনে।
ঘুমের ঘোরে স্বপ্ন
১
লেখালিখি মোটেও কঠিন কাজ নয়। যার অক্ষরজ্ঞান আছে সে’ই লেখালেখি করতে পারেন। কারণ, মানুষ মাত্রই পরস্পর অভিজ্ঞতা বর্ণনা করে, গল্প বলে, ঘটনা বলে, এমন কি প্রতিটি মানুষই নিজের সাথে কথা বলে- এগুলোই লিখুন। নিজে লিখুন, নিজের মত করে লিখুন।
এখন প্রশ্ন
নিরু ঝিটকা স্কুল থেকে পাশ করে বের হলো। এখন ধানমন্ডিতে বড় বোনের কাছে থেকে লালমাটিয়া কলেজে পড়বে। বাড়ি থেকে এই সিদ্ধান্ত হয়েছে। নিরুর বাবা, বড় বোন আর নিশাতের দাদি আর মা একসাথে ঢাকা আসছিল। গাড়িতে নিরুর চোখের দিকে তাকিয়ে অনেকদিন পরে এই
কিছু কিছু অণুগল্প গল্পকারের বিশেষ কিছু অণুমুহুর্তের সাথে সম্পৃক্ত থাকে। নিজের থেকে নিজেকে বেশী আর কে চিনে? নিজের অনুভব কে তো আর গল্পকারের কল্পনা থেকে নেয়া লাগে না
এরকম একটি অণুগল্প ‘এ কোন আমি’ আমার টানা গোলাম জীবনে এমনই এক
সময়ের সাথে যুদ্ধ আমার
আমার জন্য বন্ধু তুমি অপেক্ষায় থেকো না,
আমি সময়মতো কখনো আসতে পারবো না।
আমি আছি বন্ধু এক রক্তক্ষয়ী যুদ্ধক্ষেত্রে,
সৈন্যদল হলো সময়, যুদ্ধ চলছে দিনে রাতে।
পারি না বন্ধু, পারি না, ঐ সময়ের সাথে,
সময় বড় শক্তিশালী, কিন্তু অস্ত্র নেই হাতে।
সময়কে পারি
কবিতা|
৪ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১৫১ বার দেখা
| ১০৬ শব্দ ১টি ছবি