চেয়েছিলি যাবার আগে ডায়েরীটা নিয়ে যেতে
কত উপাখ্যান, রূপকথার মতো ছড়ানো জীবন
তোকে টেনেছিল খুব
চেয়েছিলি জানতে, এটুকুই শেষ কি-না!
তুই চলে যাবার পরও থেমে তো থাকেনি জীবন
একটার পর একটা ঘটনা
আরো কত গল্পের জন্ম দিয়েছে জানিস না তুই।
অতীতের সুবর্ণ দরজাটা খুলে উঁকি দেয় কত মুখ
কেউ সুখি করেছিল,
চোখের পলকে কিছু ভুল
লেগে থাকে। কিছু ভাবনারা
রাত্রি জাগে আমার।
কিছু ফুল ফোটে
তুমি আর কারো
খোঁপায় পড়াবে বলে।
কিছু কথা আমূল ছুরি হয়ে
বিঁধে থাকে বুকে।
কথাগুলো ফুল হয়,
ভুলগুলো মেলে দেয়
শতদলের পাপড়ি।
কিছু তার ঝরে পড়ে
শিশিরের মতো টুপটাপ।
তবু খুব ভালোবাসি
এই ভুলের ফসল।
ফুলগুলো কোঁচড়ে
নিই তুলে। খুব করে
চাই, আসছে
কবিতা|
৭ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৬২৭ বার দেখা
| ৪৭ শব্দ ১টি ছবি
৩১।
রাশেদ আর ফিরোজ একই স্কুলে পড়েছে। স্কুল ছাড়ার পর এই প্রথম দেখা। লন্ডন আসার দিন ঠিক হবার পর কামরুলের কাছ থেকে ফিরোজের ফোন নম্বর, মেইল ঠিকানা নিয়ে যোগাযোগ করেছিলো। প্রায় ত্রিশ বছর পর দেখা। খেতে বসে আরও আলাপ হলো। শেফালি ভাবী একটা ড্রাইভিং স্কুল
অনেকদিন পর, নতুন করে আবারও লেখালেখিতে ফিরে যাবার চেষ্টা। কিন্তু মনে যেভাবে লেখাগুলো এলো, অক্ষরে সেভাবে রুপ দেয়া গেলো না। না লিখতে লিখতে, শব্দেরা আগের মত ধরা দিতে চাইলো না। তারপরও নতুনভাবে আরো একবার শুরু হলো গল্প
মাঠে মাঠে সোনা ধান…… হেমন্তের গান (নবম পর্ব)
তথ্য সংগ্রহ, সম্পাদনা ও কলমে- লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী
হেমন্তের সকাল বেলা আবছা কুয়াশায় ঢাকা থাকে চারিদিকের মাঠঘাট।সকালে ধান গাছের ডগায় যে শিশির জমে থাকা তা হেমন্তের জানান দেয়। সকালের
কবিতা|
১৪ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৪৪৪ বার দেখা
| ২৩৮ শব্দ ২টি ছবি
৩১।
রাশেদ আর ফিরোজ একই স্কুলে পড়েছে। স্কুল ছাড়ার পর এই প্রথম দেখা। লন্ডন আসার দিন ঠিক হবার পর কামরুলের কাছ থেকে ফিরোজের ফোন নম্বর, মেইল ঠিকানা নিয়ে যোগাযোগ করেছিলো। প্রায় ত্রিশ বছর পর দেখা। খেতে বসে আরও আলাপ হলো। শেফালি ভাবী একটা ড্রাইভিং স্কুল
নাম তাঁর ধলু। তবে ধলু জীবের সেরা মানুষ নয়! ধলু একটি অবহেলিত প্রাণী কুকুরের নাম। এই ধলুর সাথে আমার সখ্যতা, ২০১৬ইং সালের মাঝামাঝি থেকে। ধলু তখন খুবই ছোট ছিল। বয়স ছিল আনুষ্ঠানিক দেড়মাস। গায়ের রং ছিল
সমুদ্র থেকে জেগে ওঠা চর বিলীন হয় মাতৃগর্ভে
সাথে করে নিয়ে যায় কিছু কিংবদন্তী সময়
কখনো কখনো কৃষ্ণ ও অভিশপ্ত হয় ভক্তের কাছে
আমি প্রজন্মের কাছে আশা রাখিনা,
এ যুগে দ্রৌপদীকে বস্ত্র দান কেউ করে না। না ঈশ্বর না মানুষ।
রোগ, শোক, জীর্ণ জরা,
কবিতা|
১৬ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৫২৭ বার দেখা
| ৯৬ শব্দ ১টি ছবি