ভগ্নছাদের কার্ণিশ বেয়ে কেমন করে যেন নেমে এলো দুঃখগুলো
জানলাগুলো বন্ধ করে রেখেছিলাম অনেক আগে থেকে
তবুও সুখপাখিটা পালিয়ে গেল দরজা খুলে!
ভালোবাসি না কাউকে আর কখনো ভুল করে
ভালোবাসার এখন কঠিন অসুখ, অনেক ব্যাধি প্রেমরাজ্যে
তবুও মন কেমন-কেমন করে হৃদয়ব্যাধির পরিত্যাজ্যে!
সুখপাখিটা ধরতে গিয়ে ফিরে
শ্রাবণী মেঘের ঠিকানা
বুকের গভীরে কতো যে রয়ে যায় না বলা গল্পকথা
স্বপ্নময়ী মায়াবী জগতে হঠাত্ ফুলের সৌরভে ভরিয়ে যায় সমস্ত শুন্যতা,
যথারীতি করে যায় লুকোচুরি
ওই চোখের মাঝে ছিল অথৈ জলের গভীরতা,
সময়ের ছায়া লিখে যায় কিছু মৌন ইতিহাসের তালিকা,
অন্তর্লীন দুঃখগুলো কেবলই কাঁদায়,
মায়াবী করুন
কবিতা|
১১ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৫১৩ বার দেখা
| ১৪৮ শব্দ ১টি ছবি
শব্দের পর শব্দ প্রসব হয় কাব্যবতী কলমে
নবজাতক শিশুর মত নিষ্পাপ মনে-বদনে।
অজস্র শব্দ
অজস্র শিশু!
এরাই একদিন সামিল হবে বিক্ষুব্ধ জনতার মিছিলে
দ্রোহের আগুনে এরাই এক দিন হবে অধীর; সন্তপ্ত বীর!
পৃথিবীর রন্ধ্রে রন্ধ্রে প্রবাহিত পরকীয়ার বিষ বন্দনা
মস্তিস্কের অসুস্থ ডেনড্রাইটে পরজীবী চক্রের আনাগোনা।
কলঙ্কের কালিমা মাখা বিদঘুটে মুখ গুলো যন্ত্রণায়
২৩।
সামনে আর মাত্র দুই দিন বাকী আছে। বিকেলে মামিকে নিয়ে মামা এলেন। মামা মামি দুজনেই বোঝালেন।
-মনে কর ও যাবার পর কোন অসুখে পরলে তখন কি হবে, অন্তত তুমি যদি ওর পাশে গিয়ে দাঁড়াতে পার তাহলে কেমন হবে আর যদি কেও কাউকে দেখতে না পার
ভালো থাকা না থাকা ১
গ্রীষ্ম আসে-গ্রীষ্ম যায়, শীত আসে-শীত যায়। স্লো মোশন থেকে প্রকৃতির আসা যাওয়ার নিরবিচ্ছিন্ন গল্পকে যদি হঠাৎ ফাস্ট মোডে চালিয়ে দেওয়া হয়, তাহলে হুশহুশ করে পেরিয়ে যাবে কত রঙ, কখনো উজ্জ্বল কখনো বিবর্ণ। ইতিহাস বড় স্বার্থপর। নিজের
জীবন|
১৬ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৩৩৮ বার দেখা
| ১০০ শব্দ ১টি ছবি