গাঁয়ে আছে স্নেহছায়া ……আছে মায়া
আমার গাঁয়ের কবিতা-২ (দ্বিতীয় পর্ব)
কলমে- লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী
আমার গাঁয়ে অজয় নদীর ধারে,
নদীর চরে ধবল বলাকা বসে থাকে সারে সারে।
পূবেতে রবি ছড়ায় কিরণ অজয় নদীর জলে,
রাঙাপথ ধরে যাত্রীরা আসে ঘাট ভরে কোলাহলে।
গোরুর গাড়ি
কবিতা|
১১ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৪৫৩ বার দেখা
| ১১৫ শব্দ ১টি ছবি
অনেকদিন পরে সুদীপ্তর সঙ্গে দেখা হল। ও বলল ও এখন ভারত সরকারের যোজনা কমিশনে কাজ করে।
পিছনের বেঞ্চিতে বসত। পড়া পারত না। মোটামুটি রেজাল্ট করে কলেজে গেল। আমিও মাস্টার ডিগ্রির পরে একটা কাজ যোগাড় করে সংসারী।
জিজ্ঞেস করলাম, এইসব পোষ্টে যেতে হলে কি করতে হয়? ও
নীলা তন্ন তন্ন করে ব্যার্থ সার্টিফিকেট খুঁজছে। এ ঘরে ও ঘরে। হঠাৎ যেন বুকের ঠিক মধ্যখানে চিনচিন করে উঠলো। স্বপ্ন গড়ে স্বপ্ন ভাঙে স্বপনেরও খেলা ঘরে। ছোট্ট একটা চিঠির ভাঁজে আঙ্গুল ছুঁয়ে নিমিষে চলে গেলো কক্সবাজার।
বয়স তখন ১৮ কি
একদিন চলে গেলে চিরতরে, তবু আমার কিছু থেকে যাবে
রেখে যাবো তোমাদের মাঝে শব্দের পাহাড়
অগোছালো কিছু কবিতা,
ছন্দহীন জীবনের তালগোল পাকানো এলোমেলো সময়
তাল লয় মাত্রা ছাড়া কিছু পদ্য।
তবুও কিছু রেখে যেতে পারবো,
ভাবলেই, মনে সুখ পায়রার উড়োউড়ি দেখি বন্ধ চোখে।
যে শব্দের গালিচায় তোমরা মা
কবিতা|
৭ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৫৯৭ বার দেখা
| ১৭৬ শব্দ ১টি ছবি
মাঝিহীন নৌকার মতো ভেসে চলেছি
বাতাস যেদিকে ভাসিয়ে নেয়, আমিও সেদিকে ভাসি
গুজবের দশ পাখা দেখি আর মনে মনে হাসি!
পেঁয়াজের ঝাঁঝ নিয়ে কিছু লিখিনি
আশাকরি লবণ-টবণ নিয়েও লিখতে হবে না
চোখ থাকতে যে অন্ধ দেখে না, সে ভাবে
দুনিয়ার সব মানুষ আস্তা কানা!
সুনয়না,
কবিতা লেখা ছেড়ে দিয়েছি বলে ভেবো না
ভুলে
৪৫।
রাশেদ সাহেব বা মনিরা কেও আর কোন কথা বলতে পারেনি তবে কারো চোখে ঘুম আসেনি। শুয়ে শুয়ে উভয়েই যার যার মত করে ভাবনার একই স্রোতে সাঁতরিয়ে ব্যর্থ কূলের সন্ধান করেছে। ভোরের ট্রেনের শব্দ পেয়ে মনি বিছানায় উঠে বসে রাশেদ সাহেবকে ডাকল। রাশেদ সাহেব জেগেই