দেবদারু তলায় প্রায় দেখা হতো এক বৈষ্ণবীর সনে
ব্রত ছিল তার মজিবে না আর কোন পুরুষ প্রেমে;
ছিল এক বামন ঠাকুর; কেঁড়ে নিল তার সব জীবন-যৌবন
সে হতে বৈষ্ণবী; ঘুরে দেশে দেশে, নিয়ে সন্ন্যাসি মন ।
ভাঙতে বৈষ্ণবীর ভ্রম, সেজেছিলাম সাধুজন
ব্রত নিয়েছিলাম কভু হানিবো না আঘাত, হবো বিশ্বাসী
বাংলাদেশে এমন অনেকেই রয়েছে—যারা দেশের ভিতরে যে কোনো সমস্যা দেখলে খুব বেশি খুশি হয়। মানুষের আপদ বিপদ দেখে এদের মনে ভয়ানক আনন্দের উদ্রেক হয়। এরা মনের আনন্দে মানুষের দুঃখ, কষ্ট ও দুর্দশা দেখে পরম তৃপ্তিতে ঢেকুর তুলতে পারে। এখানে, কারও ঘর পুড়ে যেতে দেখলে
জীবন|
৬ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৪১৭ বার দেখা
| ১০৯৬ শব্দ
গ্রামের পরিবেশ সব সময়ই ভালো লাগে আমার। কারণ গ্রামেই বড় হয়েছি। চাকুরীর সুবাদে ২০০১ সালে ঢাকা আসছি। আর তেমনভাবে থাকা হয়নি গ্রামে গিয়ে। বছরে একবার শ্বশুরবাড়ী আর একবার বাপের বাড়ী। কোনোদিনও এক সপ্তাহের বেশী না। আর বেশীরভাগই যাওয়া পড়ে শীত সিজনে।
অজয় নদীর জলধারা…… বয়ে চলে বারো মাস (দশম পর্ব)
তথ্যসংগ্রহ, সম্পাদনা ও কলমে- লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী
অজয় নদী সারা বছর বালির বোঝা নিয়ে শুয়ে থাকে। তিরতির করে একটা বা দুটো জলের ধারা বুকের উপর দিয়ে বয়ে যায়। এ কেমন
কবিতা|
৮ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৩১৮ বার দেখা
| ২৬৪ শব্দ ১টি ছবি
৪৩।
বাসায় এসে ওরা উপরে গিয়ে শীতের কাপড় বদলে নিচে নেমে এসে দেখে ফিরোজ একটা বাংলা পত্রিকা নিয়ে বসে আছে। রাশেদকে দেখে বললো-
-দেখ এখানে রেস্টুরেন্টের কাজের অনেক বিজ্ঞাপন আছে, কিছু জব সেন্টারের ঠিকানাও আছে। তুমি কাল কোন একটা জব সেন্টারে গিয়ে খোঁজ নিয়ে দেখ