এসো আবার তারুণ্য দীপ্তকণ্ঠে করি উচ্চারণ-
এই মাটি আমার
এই ভূখন্ড আমাদের চেতনার দামে কেনা
প্রতিটি ইঞ্চির ন্যায্য হিস্যা বুঝিয়ে দিতে হবে আমাদের।
চাই না কোন সান্ত্রি কাপুরুষের আস্ফালন-
কান পেতে আজো শুনতে পাই, নুরলদিনের আর্তচিৎকার ‘জাগো বাহে’
চোখ বুজলেই দেখতে পাই আসাদের রক্তে রঞ্জিত
কবিতা|
৮ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৯৩৭ বার দেখা
| ১০৭ শব্দ ১টি ছবি
ইরা যখন বাড়ি ছেড়ে চলে যায় তখন আমরা ভেবেছিলাম ও নিশ্চয়ই কোন ছেলের সঙ্গে পালিয়েছে।
ওর বাবা মা মুখ দেখাতে পারল না। সারা পাড়ায় ঢি ঢি পড়ে গেল। তবে কোথাও কোনো ইরার বাড়ি ছেড়ে পালিয়ে যাওয়া ছেলে বন্ধুর কেউ খোঁজ পেল না। পাড়ায় রটে গেল
অজয় নদীর জলধারা…… বয়ে চলে বারো মাস (ষষ্ঠ পর্ব)
তথ্যসংগ্রহ, সম্পাদনা ও কলমে- লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী
মানব জীবনের মতোই নদীরও শিশুকাল থাকে, যৌবন ও বার্দ্ধক্য আসে, জরা গ্রাস করে। পাড় ভাঙে, গতিপথ পাল্টায়, পলিস্তর নদীর বুক ভরাট করে। নদী
কবিতা|
২ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৩৬৬ বার দেখা
| ২৩৪ শব্দ ১টি ছবি
৩৮।
ওরা চলে যাবার পর রাশেদ আর মনিরা টিউব স্টেশনে নেমে দেখে একটা ট্রেন দাঁড়িয়ে আছে। তাড়াতাড়ি ওতে উঠে বসল। ট্রেন ছাড়ার আগ পর্যন্ত চতুর্দিকে মানুষের চলা ফেরার ভাব দেখছিলো। ওই আগের মত কারো কোন দিকে তাকাবার সময় নেই, সবাই ছুটছে। তাই দেখে মনিরা বললো-