এসো মা লক্ষ্মী বসো ঘরে – মা লক্ষ্মীর বিসর্জন – সমাপ্তি পর্ব
তথ্যসংগ্রহ, সম্পাদনা, কাব্য রচনা ও পাঠ- লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী
গতকাল ছিল কোজাগরী লক্ষ্মী পূজা। প্রায় প্রতিটি হিন্দু গৃহস্থ পরিবারে আজ মহাসমারোহে দেবী লক্ষ্মীর আরাধনা করা হয়েছে।
কবিতা|
১১ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৩৭৪ বার দেখা
| ৪১৩ শব্দ ২টি ছবি
এসো মা লক্ষ্মী বসো ঘরে – মা লক্ষ্মীর পূজাপাঠ ও ব্রতকথা – অন্তঃপর্ব
তথ্যসংগ্রহ, সম্পাদনা, পাঁচালি রচনা ও পাঠ- লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী
বাংলা নদী মাতৃক দেশ। তবুও দারিদ্র তার সর্বাঙ্গে। গরিব গৃহস্থের গৃহকোণে তবুও পাতা থাকে লক্ষ্মীর আসন। মূর্তি
কারো শুধু পা থাকে
জলেও পা স্থলেও পা
জলেডাঙায় পা রেখেই
দৈনন্দিন ব্যালান্স রাখে।
কারো কেবল হাত সম্বল
জৈবনিক বা পারলৌকিক
কাজ উদ্ধার করতে হলে
পাতা হাতেই খুড়োর কল।
পেট কারো শরীর জুড়ে
ধাতু-নোট-মাটি-সিমেন্ট
যা আসে কাছে ব্ল্যাকহোলের
বাস্তুমননে বেড়ায় উড়ে।
চোখও আছে কানও আছে
আর কিছু নেই শারীর প্রথায়
সবই দেখে স্পিকটি নট
কেউ
কবিতা|
১৪ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
২৩৫ বার দেখা
| ৬৩ শব্দ ১টি ছবি
মধ্যরাতে আমি জেগে থাকি একা –
নিঃসঙ্গ রাত সমুদ্র হয়ে ডাকে,
আমি খড়কুটো ভেসে যাই নীল জলে
বহুদূর যাই অসীমের দিকে যাই,
অস্তিত্বের নরম শরীর ছুঁয়ে
সহসাই দেখি নিঃসঙ্গতা চোখ
সমুদ্র চোখ
রাতের শরীরে চোখ:
চোখের শরীরে আমি শুধু নীল ছায়া
সেই চোখে ভেসে আমি বহুদূর যাই,
সেই চোখে খুলি
কবিতা|
৮ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৪৩২ বার দেখা
| ৫১ শব্দ ১টি ছবি
গল্পের চতুর্থ পর্ব এখানে:
ক্যাম্বাচারদের মুখে শোনা লোকমান হেকিমের এক গল্প-৪
গল্পের চতুর্থ পর্বের শেষাংশ:
মুহূর্তেই কোঁয়া কোঁয়া এক সাপের রূপধারণ করে ফেললো। জাহাজের নিচতলা থেকে লোকমান হেকিম দেখছে, জাহাজের জানালা বেয়ে এক বিশাল
আগে মাঝেমাঝে একটানায় পড়তাম
এখন দু’টানা, তিনটানায় পড়ি
বাগবিধিতে শাখের করাতের কথা যেমন আছে
তেমনি আছে দু’মুখো সাপ;
অথচ আজকে ঘন্টা ছাড়াই যেভাবে ছুটি হচ্ছে
এ সব আসলে পুঁজিবাদের জ্যান্ত অভিশাপ!
অবশ্য সবকিছুকে অভিশাপ বলে উড়িয়ে
দেওয়ার মতো মহাজ্ঞানীও আমি নই;
আমি চাই ছাত্র, শিক্ষক সবার হাতে কেবল
থাকুক
খাতা, কলম, বই আর বই!!
ডিকশনারি
গ্রামবাংলার লোকসংস্কৃতি ও মা লক্ষ্মীর পূজা ও পাঁচালি পাঠ
এসো মা লক্ষ্মী বসো ঘরে – মা লক্ষ্মীর আগমনী – আদি পর্ব
তথ্যসংগ্রহ, সম্পাদনা, পাঁচালি রচনা ও পাঠ- লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী
বৈদিক লক্ষ্মী কিন্তু শস্য-সম্পদের দেবী ছিলেন না। বরং নদীরূপিনী
দুর্গতিনাশিনী দুর্গা ও আমার দুর্গা
কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী
দুর্গতিনাশিনী দুর্গা এসেছে এ বসুন্ধরার পরে,
আমার দুর্গা ক্ষুধায় কাতর একটি রুটির তরে।
দুর্গতিনাশিনী দুর্গা এসেছে বেজে ওঠে জয়ঢাক,
আমার দুর্গা পায় না খেতে নুন, ভাত আর শাক।
দুর্গতিনাশিনী দুর্গা এসেছে ত্রিশূল নিয়ে হাতে,
আমার
কবিতা|
১৫ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৬৪৫ বার দেখা
| ৮৯ শব্দ ১টি ছবি
পুকুর পাড় ঘেষে পায়ে চলা দুটি মেঠো পথ চলে গেছে। ডানদিকেরটা পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কুল ও কলেজের সামনে দিয়ে পিচের পথে গিয়ে মিশেছে। বামেরটি দু’পাশে নাম না জানা ঝোপকে পাশ কাটিয়ে ঘন জঙ্গলের ভেতর সামান্য এক না দেখা রেখা রেখে আঁধারে
অণুগল্প|
৫ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৪৮৫ বার দেখা
| ১৬৯৭ শব্দ ১টি ছবি
গল্পের তৃতীয় পর্ব এখানে:
ক্যাম্বাচারদের মুখে শোনা লোকমান হেকিমের এক গল্প-৩
গল্পের তৃতীয় পর্বের শেষাংশ:
কুলসুম দরিয়ার মাঝে পৌঁছতে আর অল্প ক’দিনের পথ বাকি। এরপরই শুরু হবে কোঁয়া কোঁয়া আর লোকমান হেকিমের কেরামতি।
কোঁয়া কোঁয়ার সাথে