“পরে অবশ্য ভাবিয়াছি, আমি তাহার কাছে বন্ধক রাখা কোন সম্পত্তি নহি যে তাহাকে কেন্দ্র করিয়া আমার মরিবার বা বাঁচিয়া থাকিবার সব আয়োজন করিতে হইবে! আড়াইকুড়ি বছর পার করিবার পরও তাই আজ স্বপ্ন দেখিতেছি, যদি আমার চোখে তুমি একটা ঝলমলে রাতের আকাশ আঁকিয়া দাও !”
এইটুকু
কমলা লেবুর যতো গুন
চোখ ধাঁধানো রং, টক-মিষ্টি স্বাদ আর সুঘ্রাণের জন্য কমলা সবার কাছেই প্রিয় একটি ফল। গোলাকার এই ফলটি দেখতে যতটা সুন্দর, এর উপকারিতাও কিন্তু ততটাই। নিয়মিত কমলা খেতে পারলে অনেকরকম অসুখ থেকে দূরে থাকতে পারবেন।
কমলায় প্রচুর ভিটামিন সি,
জীবন|
৮ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৪৩৩ বার দেখা
| ৩২৫ শব্দ ১টি ছবি
তার লক্ষ্য ছিল টাকা আয় করা
অনেক না হোক কিছু তো অবশ্যই,
তাতে সে সফল।
এখন সে বড় বড় পদের
বাবুদের সাথে ওঠা বসা করে,
যেকোন দামী জিনিস কিনে অনায়াসে ঘর সাজায়
ইচ্ছে অনিচ্ছের সমস্ত শখ পূরণ করে,
কারণে অকারণে চমক লাগিয়ে দেওয়ার মত পার্টি দেয়
সামাজিক সাংস্কৃতিক
কুয়াশার উত্তরীতে ঢেকে দিয়ে যায় আমার স্বপ্নপ্রহর, বিষন্নতার স্রোতে
বিপন্ন কোন এক সন্ধ্যার অবকাশে আমি যদি হারিয়ে যাই মেঘদূতের সাথে
লোকালয় থেকে অনেক দূরে পাথারের ওপারে মেঘ বালিকার প্রণয় আশ্বাসে
তুমি কি পথ চেয়ে বসে থাকবে, কাটিয়ে রাত্রির অষ্টপ্রহর; উদাসী আবেশে!
আমার ফেরার আশায় অবসাদ যদি না আসে
ভাইফোঁটা হিন্দুদের একটি চিরন্তন সম্প্রীতির উৎসব। এই উৎসবের নাম ‘ভ্রাতৃদ্বিতীয়া’। ভাই-বোনের ভালবাসার বন্ধন অনন্তকাল অটুট রাখার জন্য বংশপরম্পরায় এই বিশেষ উৎসব পালিত হয়। ভাই-বোনের নিঃস্বার্থ ও স্বর্গীয় ভালবাসার প্রতীক এই ভাইফোঁটা আমাদের মনে শান্তি, ভ্রাতৃত্ববোধ এবং ঐক্যের এক চমকপ্রদ আবেশ সৃষ্টি করে।
পশ্চিম ভারতে এই
কবিতা|
১৮ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৬১৭ বার দেখা
| ৪৯৩ শব্দ ২টি ছবি
কথা দিলাম
অভিমান অনুযোগ প্রশ্নই উঠে না
কষ্ট গুলো ঠাঁয় দাঁড়িয়ে নীল পদ্ম
তোমায় আর দেবো না
লাল গোলাপ যত্নে আর ফোটাব না
অধিকার নিয়ে ভালবাসার সবুজ ঘাসে
তোমায় নিয়ে আর কখনো বসবো না
জোছনা রাতে তোমার হাতে হাত রেখে
সুরে সুরে আর গাইবো না
হাস্নাহেনা তোমায় আর সাধব
কবিতা|
২০ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৬৪৯ বার দেখা
| ৮৭ শব্দ ১টি ছবি
১২।
ছোট ছোট ভাই বোনদের সুখের জন্য, তাদের লেখাপড়া করে মানুষ করার জন্য, তদের সুনাম হবার জন্য, সুখ সমৃদ্ধিতে জীবন যাপনের জন্য, সংসারে স্বাচ্ছন্দ্য আনার জন্য এক জন নিতান্ত যে বয়সে মন দিয়ে পড়া শুনা করার কথা তা না করে বাড়ি ছেড়ে, ঢাকা শহর
আসন্ন বইমেলার আগেই আমার কবিতার
সব পাণ্ডুলিপি জলে যাক;
অতঃপর বাষ্প অথবা বিষবাষ্প হয়ে বিষণ্ন বাতাসের সংগী হউক
তবুও সবকিছু শুচি হোক
তবুও সবকিছু শ্রীযুক্ত হোক!!
অনেকদিন পর কবিতা লিখতে বসেছি বলেই কিনা
জানিনা, চারপাশে কেবল ধর্মঘটী বাতাসের ঢেউ;
বৃক্ষ অথবা বিষবৃক্ষ সে যাই হোক
আমি চাই আমার সংগী থাকুক কেউ না