ঝরনার মতো অশ্রু ঝরেছে মিশেছে বুকের নদে,
সুখের বদলে দুঃখ পেয়েছি জীবনের প্রতি পদে!
সব কিছু যাকে দিয়ে গেছি সপে সে হয়ে গেছে পর,
যাকে পথ হতে টেনে তুলে এনে বানিয়ে দিয়েছি ঘর-
সেই স্বজনই আমার ঘরে জ্বালিয়ে গিয়েছে আগুন,
চোখের জলে গিয়েছে ভেসে আমার
কবিতা|
১৪ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৫৪৪ বার দেখা
| ১৩৪ শব্দ ১টি ছবি
তিন পয়সার তিনটি সদাই–এখন তখন এখনো না তখনো না?-৩
তৃতীয় পর্বের শেষাংশ:
উজির আর কোনও কথা বললেন না, মাথা নেড়ে যাবে বলে জানিয়ে দিলেন। হিরা রাজার কাছ থেকে তিন পয়সা
আতিকউল্লাহ সাদিক প্রথম দুই দিন ঝিম মেরে ছিল। গভীর সমুদ্রে নিম্নচাপের মত। তৃতীয় দিন তার ক্রোধের বিস্ফোরণ ঘটে। তখন সে খুব চিৎকার করতে থাকে।
-চম্পা; চম্পা আআআআ !
চম্পা তখন ওর ছোট বোন টুম্পার সাথে ফোনে কথা বলছিল।
-এই বুবু, ঈদের দিনেও আতিক্যা অমন হাম্বা
চোখের কাজল দেয়া সেই কবে ছেড়ে দিলে খেয়াল ই করিনি ।
ইদানিং তুমি আর অভিযোগ করোনা ।
সংসারের ঝঞ্ঝাটে সব স্বপ্নের জলছাপ মন থেকে মুছে গেছে মনে হয় ।
ক্রমশ মৃত্যুর দিকে এগিয়ে যাবার প্রস্তুতি নয়তো ?
সন্তানদের স্বপ্ন হয়ে উঠলো প্রতি পলে আমাদের স্বপ্ন
স্বপনের তাজমহল
ওই সাদা ও কালোর চিরন্তন সত্য আজও রইলো অজানা
চারদিকে অন্ধকার আলো ছায়ার খেলা চলে সারা রাত,
হাসনাহেনা কুঞ্জে বেজে ওঠে অলৌকিক সুরভি তরঙ্গ
আর উন্মুক্ত আকশের বুক হতে ঝরে বিন্দু বিন্দু হিমকণা,
নিশিপুষ্পের গন্ধ ছড়িয়ে যায় চারদিকে,
না তুমি পার করেছ কোনো
কালী কালী মহাকালী দেবী আগমনী…শুভ দীপাবলীর
আগমনী স্তবগাথা- অষ্টম পর্ব
তথ্য সংগ্রহ, সম্পাদনা ও স্তোত্রপাঠ-লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী
দুর্গাপুজোর পর আসে কালীপূজা। এই কালীপুজো-কে ঘিরে মেতে ওঠে সবাই। শক্তির আরাধনায় দেবীপূজা করে মর্ত্যবাসী। অসুরদের বিরুদ্ধে মা-কালীর বিজয়কে উৎসর্গ করে
কবিতা|
১২ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৪২০ বার দেখা
| ৮২৬ শব্দ ২টি ছবি
পূর্ব সূত্রঃ নক্ষত্রের গোধুলি – ১ (১২৫)
বিগত দশ বছর ধরে বিলাতে থাকা মেঝ ভাইয়ের টাকা দিয়ে এই জমি কিনেছিলেন। সেখানেও এক কথা হয়েছিলো। বাবা চেয়েছিলেন তার নামে দলিল করতে কিন্তু রাশেদ সাহেব তা বাঁধা দিয়েছিলেন। না আব্বা এটা করবেন না। সে
জানে বিদেশে থেকে
ও ছিল পিতল কলস, রাজঘন্টি, সোনার মোহর
ও ছিল উন্মুক্ত খাপ, রক্তজবা, শীতল পাটি
ও ছিল শীর্ণ নদীর বিস্তীর্ণ জল
যে জল মদিরার পরিপূরক
ও ছিল ফোকলা দাঁতের মায়াবী শৈশব
ও ছিল উদোম হাওয়ার দুরন্ত কৈশোর।
যে ছিল তন্ত্রেমন্ত্রে যোগবল
যে ছিল আমলকী কষের মিষ্টি রস
যে ছিল
কবিতা|
২৪ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৪২৭ বার দেখা
| ৯৭ শব্দ ১টি ছবি
আমি এমন ব্যবস্থা রেখেছি
সব তান্ত্রিক নিভে গিয়েও আমার ধুনি জ্বলে!
মেঘের গর্জন শেষে মৃদু হাসি বইতে থাকে — ভোর,
আমি এমন লাইনঘাট করেছি
যোগ ও মায়া — দুটির একত্র বলে
নিজেকে উদ্ধার করেছি, আমার
রতিমোক্ষ শরীরে হয়েছে
আর মন ধুনুচিধোঁয়ার মতো অনর্গল ভয় তুলে তুলে
ওই দেখো, ভস্মমাখা ছাই
চলাচলই আমার দরোজা,