আমার ভাবনার আকাশে ঘুরে ফিরে; দল বেঁধে ফিরে আসে শ্বেত বলাকার দল
চিরহরিৎ বাংলার আকাশে কী অপরূপ মহিমায় উঁড়ে যায় আমার স্বপ্নেরা দল বেঁধে
তৃষ্ণার্ত পথিক কোথাও যখন এক ফোটা জল খঁজে পায় না, ছুটে চাতক পাখির মত
আমি তখনও সুখ নিদ্রায় স্বপ্নদেবীর কোলে মাথা রেখে,
অনেক দিন পর আবার আমি আর আমার মন মুখোমুখি। গ্রীষ্মের প্রচন্ড গরমে মনের সাথে আমার নিশিযাপন। হঠাৎ আয়না আমার চোখে চোখ রেখে প্রশ্ন করলো এই প্রচন্ড দাবদাহে তোর দুচোখ কেন শ্রাবণের দুঃখ নদী? কি করে বলি তাকে, মন দুচোখ
জীবন|
১৮ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৭৪৮ বার দেখা
| ৫১২ শব্দ ১টি ছবি
ভুলে গেছি শিল্পের নগদ চোখ
ভুলে গেছি কালের নোলক
এভাবেই একদিন ভুলে যাবো সব
ভুলে যাবো
তোমার আমার যতো কলরব!!
পথের উপর পড়ে থাকুক পথ
আঁচলে বাঁধো এ জন্মের শপথ
তবুও ভালো থাকো রটনা
যদিও যা ঘটে সব নয় ঘটনা!
ভালো থাকো কুহেলিকা ভোর
যে সাধু সেই এখন মস্তচোর
তবুও সমুদ্র
কবিতা|
৬ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
২৬০ বার দেখা
| ৫১ শব্দ ১টি ছবি
কালী কালী মহাকালী দেবী আগমনী…শুভ দীপাবলীর
আগমনী স্তবগাথা- সপ্তম পর্ব
তথ্য সংগ্রহ, সম্পাদনা ও স্তোত্রপাঠ-লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী
বাংলায় আশ্বিনের ঘোর অমাবস্যায় কালীপুজোর প্রচলন করেন নবদ্বীপের সেই সময়ের প্রখ্যাত তান্ত্রিক কৃষ্ণানন্দ আগমবাগীশ। তিনি যে পদ্ধতিতে পুজোর পৌরোহিত্য করতেন, সেই পদ্ধতিকে
কবিতা|
১২ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
২৮৮ বার দেখা
| ৪৬৭ শব্দ ২টি ছবি
তিন পয়সার তিনটি সদাই–এখন তখন এখনো না তখনো না?-২
দ্বিতীয় পর্বের শেষাংশ:
রাজার কথা শুনে বুড়ো উজির সাহেব খুবই খুশি হলেন। রাজদরবারে থাকা সবাই হাততালি দিলেন। হিরা চুপ করে
কী বিচিত্র এই পৃথিবী-
আমারই রাজ্যে, আমার নেই প্রবেশাধিকার
অধিকার শুধু তোরই বসতি গড়ার!
যতটুকু স্থান জুড়ে তোমার বসতি-
দেখতিস যদি চেয়ে, পেয়ে যেতাম জীবন থেকে নিষ্কৃতি।
সুনীল ছুটেছিলো নীলপদ্ম হাতে রাশিরাশি
হেলেনের জন্য ধ্বংস হয়ে গেল ট্রয় নগরীর সুখ্যাতি
আদি হতে উত্তোরাধুনিক তোর প্রেমে মত্ত প্রেমিকবর
তোর জন্যই