এই দেখো আয়নায়
একটা ট্রেন হুঁশ করে চলে গেল
গন্তব্যের ইশারায়
চোখ থেকে লাফিয়ে লাফিয়ে কাশবন
নির্দ্বিধায় পার হল
সিনাইয়ের চূড়া;
কয়েকটা খাঁড়ি।
ট্রেনটা ফিরে এল না অথচ
রেললাইনের স্লিপার থেকে পাথরগুলো
পায়ে পায়ে হেঁটে হেঁটে এল
কাশবনের কাছে
এবং অতঃপর
আয়নার পারদটুকু
খেয়ে ফেলল দ্বিধাহীন।
কবিতা|
২২ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৮৪১ বার দেখা
| ৩৪ শব্দ ১টি ছবি
-হারিকেনের সলতে কমাইয়া দিলি ক্যান?
রাশেদ কিছুটা রাগান্বিত স্বরে মাজহারকে বললো।
-নদির পাড় থেইক্যা যারা দেখবে তাদের কাছে এইটাই ভালো লাগবে; তাই কমাইয়া দিলাম।
-মানে?
-ঐ দেখ, মশালের মতো কিছু একটা জ্বালাইয়া মানুষ জন যাইতাছে। ওরা হয়ত অনেক দূর পথ এইভাবে আলো জ্বালাইয়া যাবে। হাতের ঐ
আমি স্বপ্ন বিলাসী
গোধুলীর লাল আলোয় বিভাসিত পদ্মা নদীতে সূর্যাস্তের ছবি আমার মন টানে,
বিকেলের উদাসী আলোয় পাখিরা ঘরে ফিরে,
দিন শেষে রোদ্দুর ভাটিয়ালি সুর
আজকাল আমার স্মৃতিগুলো প্রজাপতির ডানায় ভেসে বেড়ায়,
আমি স্বপ্ন বিলাসী, সপ্ন ওড়াই সপ্নে ভাসি
আমার স্বপ্নগুলোর কোন লাগাম নেই ঠিকানা বিহীন
পেরিয়ে
কবিতা|
৯ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১১৪৮ বার দেখা
| ১৬৫ শব্দ ১টি ছবি
চুরি নাকি হলো এক
ফেসবুক শহরে
মা কে চুরি করে ভাসে
পেঁয়াজের লহরে।
লেখালেখি করে নাকি
কবি হবে মস্ত
লিখতে না পারলেই
খুলে ফেলে বস্ত্র।
লিখে খুব বড়লোক
হয়েছেন কেউ কি!
লিখলেই ঘরে আসে
টাকাদের ঢেউ কি!
তবু জানি লিখলেই
লোকে করে পেন্নাম
বলে, “দেখ ইনি কবি
দেব দেবী এঁর নাম।”
তাই খোশমেজাজেই
নাম করি তুড়িতে,
লিখতে না
এসো ফিরে আবার……
হারিয়ে গেল রূপসী বাংলার কবি
জীবনানন্দ। তার প্রয়াণ দিনে
কবির অমর স্মৃতি আজও অতীতকে
ফিরে পাবার স্বপ্নে বিভোর।
সব পাখি ঘরে আসে,
সব নদী বয়ে চলে নীরবে।
আসেন না জীবনানন্দ!
তাইতো আজও অজয়ের চরে দাঁড়িয়ে
শোকস্তব্ধ কণ্ঠে