কতদিন দেখা হয়না তোমার সে দুটো চোখ
কখনো ম্রিয়মান; কখনো আবার অভিমানী মুখ
সময়ের সীমা লঙ্ঘন করে পাড়ি দিতাম নিয়ে অসময়ের ভেলা
উজানের না’য়ে ফিরে আসতে সাঙ্গ করে খেলা।
কখনো বৃক্ষ হয়ে শুধু দেখে যেতে আমার অনিয়মের খেলা
আবার কখনো অচেনা বালিকার মত মুখ ফিরিয়ে
এক রাজার দেশে এক দরিদ্র কৃষক ছিল। জমিজমা যা-ই ছিল আর না-ই ছিল, কৃষকের এক টুকরো সোনা ছিল। সোনার টুকরো বলতে কৃষকের একটিমাত্র ছেলে। কৃষক যুবক কালে বিয়েসাদী করার পর এই সোনার টুকরো পেতে অন্তত ১২টি বছর অপেক্ষা করতে
“বাবা” তো এক মহাসমুদ্রের নাম।
জন্মাতেই তাতে আমি নাম লেখালাম।
বাবা, আজো আমি কাঁদি শুধু তোমার জন্য।
তোমার ভালোবাসা ছাড়া জীবন পুরোটাই অপূর্ণ।
তুমি আমায় বুকে নিয়ে কাটিয়েছো কত সোহাগ মাখা রাত।
তোমার কোলে – পিঠে কেটেছে আমার হাজারটা সোনালী প্রভাত।
তোমার ভালোবাসার চাদরে ঢাকা আমার সেই সে
স্বাধীনতার শরীর জুড়ে আজ পরাধীনতার শেকল
রক্তখেকো হায়েনার দল দেখতেও মানুষ অবিকল;
প্রতিবাদ প্রতিরোধের মহড়ায় হয় রাজপথটা দখল
কাঙ্খিত চাওয়া পাওয়ারাই শুধু থেকে যায় বিফল।
মাদক সন্ত্রাস আর দূর্নীতি নিচ্ছে মানচিত্রের দখল
ওদিকে রাষ্ট্র যন্ত্র গল্প শোনায় তারাও নাকি সফল;
শহরের ভেতরের শহর রোজই হয়ে যাচ্ছে
কবিতা|
১৬ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৪৪৯ বার দেখা
| ১১৯ শব্দ ২টি ছবি
সীমানার বাইরে যতটা সুখ দৃষ্টিগোচর হয়
সেই পার্থিব সুখের বিভাজন চলে মৌনভঙ্গ আলিঙ্গনে।
তোমার তুমি, আমার আমি ধূমায়িত কফি পাত্র থেকে মুখ ফিরিয়ে যৌবন ভিক্ষার মাধুকরী; কতটা সময় পার করে বুঝেছি, সব ভালোবাসার শব তৃষাতুর হয়ে নয়নজল আকণ্ঠ পান করে।
আমারও উড়িয়েছি সেই
থাকুক বিষাদ এসো এখন জীবন কথা বলি।
দিনের আভাস রাতের শেষে
আঁধার যখন আলোয় মেশে
আবছা হওয়া স্বপ্ন গুলো
মেলছে দু’চোখ উড়িয়ে ধুলো
আলতো করে সাজিয়ে রাখি প্রেমের পদাবলী।
হ্যালো ছায়া !
জীবন কেমন যাচ্ছে তোর ? একটু কি কাঁপাচ্ছে, খুব ধীরে ভাঙছে, অনিয়মে গড়ছে। কখনো কাঁদাচ্ছে আবার পরক্ষণে হাসাচ্ছে, এই তো চলছে তাইনা ?
তুই কেমন আছিস কেও বোধহয় জিজ্ঞেস করে না ? অনেকদিন পর তোকে লিখতে বসে।
জীবন|
২১ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৬৩৫ বার দেখা
| ৪৮১ শব্দ ১টি ছবি