আগে মাঝেমাঝে একটানায় পড়তাম
এখন দু’টানা, তিনটানায় পড়ি
বাগবিধিতে শাখের করাতের কথা যেমন আছে
তেমনি আছে দু’মুখো সাপ;
অথচ আজকে ঘন্টা ছাড়াই যেভাবে ছুটি হচ্ছে
এ সব আসলে পুঁজিবাদের জ্যান্ত অভিশাপ!
অবশ্য সবকিছুকে অভিশাপ বলে উড়িয়ে
দেওয়ার মতো মহাজ্ঞানীও আমি নই;
আমি চাই ছাত্র, শিক্ষক সবার হাতে কেবল
থাকুক
খাতা, কলম, বই আর বই!!
ডিকশনারি
গ্রামবাংলার লোকসংস্কৃতি ও মা লক্ষ্মীর পূজা ও পাঁচালি পাঠ
এসো মা লক্ষ্মী বসো ঘরে – মা লক্ষ্মীর আগমনী – আদি পর্ব
তথ্যসংগ্রহ, সম্পাদনা, পাঁচালি রচনা ও পাঠ- লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী
বৈদিক লক্ষ্মী কিন্তু শস্য-সম্পদের দেবী ছিলেন না। বরং নদীরূপিনী
দুর্গতিনাশিনী দুর্গা ও আমার দুর্গা
কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী
দুর্গতিনাশিনী দুর্গা এসেছে এ বসুন্ধরার পরে,
আমার দুর্গা ক্ষুধায় কাতর একটি রুটির তরে।
দুর্গতিনাশিনী দুর্গা এসেছে বেজে ওঠে জয়ঢাক,
আমার দুর্গা পায় না খেতে নুন, ভাত আর শাক।
দুর্গতিনাশিনী দুর্গা এসেছে ত্রিশূল নিয়ে হাতে,
আমার
কবিতা|
১৫ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৬৪৫ বার দেখা
| ৮৯ শব্দ ১টি ছবি
পুকুর পাড় ঘেষে পায়ে চলা দুটি মেঠো পথ চলে গেছে। ডানদিকেরটা পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কুল ও কলেজের সামনে দিয়ে পিচের পথে গিয়ে মিশেছে। বামেরটি দু’পাশে নাম না জানা ঝোপকে পাশ কাটিয়ে ঘন জঙ্গলের ভেতর সামান্য এক না দেখা রেখা রেখে আঁধারে
অণুগল্প|
৫ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৪৮৫ বার দেখা
| ১৬৯৭ শব্দ ১টি ছবি