১৭।
সেদিন অনেক রাত হয়ে গিয়েছিলো বলে আর কিছু করার ছিলো না তবে রাশেদ সাহেব বাবাকে বলে রাখলেন সে যেন কালই মাকে নিয়ে ডাক্তারের কাছে যায়। মনিকে বলে রাখলেন কাল যেন সময় মত তাদের পাঠিয়ে দেয়। পর দিন
ডাক্তার দেখেই বলে দিল যে ‘ব্রেস্ট ক্যান্সার’, বি
যখন কোন ঘটনা সংঘটিত হওয়া এবং না হওয়ার সমান সম্ভাবনা হয়; তখন হতে পারে বা নাও হতে পারে ধরে নিয়ে বিচার করাটায় শ্রেয় যদি সি বিষয়টি আপনি নিজে প্রত্যক্ষ করে না থাকেন। তার মানে যেহেতু আমি ঘটনাটা প্রত্যক্ষ করিনি সেহেতু, হয়েছে অথবা হয়নি ধরে
মধ্যরাতের ছায়ামানব এই আমি।
একাকী অলস সময়গুলো কাটে না আর এখন কিছুতেই।
বিরক্তিকর প্রহরগুলো যাতনা বাড়ায় কেবল ই।
ভাবি বসে আমার নিঃসঙ্গ অধ্যায় নিয়ে।
আকাশ তোমার কাছে একটা প্রশ্ন ছিলো
তুমি তো সাক্ষী ছিলে,
ইচ্ছেঘুড়ি চেপে এলোমেলো দুরে কোথাও যেতে
চেয়েছিলাম তো
গল্পটি শুরু থেকে শুরু করা যায়, শেষ থেকেও শুরু করা যায়। কল্পনার ওপর একচ্ছত্র আধিপত্য বা পক্ষপাতিত্ব থাকলেও সত্য ঘটনার ক্ষেত্রে লেখক মাত্রই নিরপেক্ষ। তাই গল্পটি মাঝ হতে অর্থাৎ জ্যামিতির ভাষায় যাকে বলে মধ্যবিন্দু হতে শুরু করছি।
মদনানন্দ মদাশ্বর একজন তন্ত্রসিদ্ধ পুরুষ। সুবিধা হয় বলে
অব্যক্ত ঘৃণার স্ট্রাটোস্ফিয়ারে
বিধ্বস্ত তুলতুলে হৃদয়।
গামা রশ্মির শিকারে আহত
আত্মরক্ষায় অপটু মন।
পথের প্রান্তে ঠায় দাঁড়িয়ে থাকা
আগাছার দুঃস্বপ্নে দিন কাটে
কখন কি হয়।
মাউনাকিয়ায় চুপটি করে বসে থাকা
দূরবীন ও জানে না,
নত্রাদামের ধুসর পাথরের কথা।
যুগের পর যুগ বরফের আস্তরনে
ডুবে থাকা দিন রাত ও ভয়
পায়
কবিতা|
১৬ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৭০৪ বার দেখা
| ৮৬ শব্দ ১টি ছবি
এক কাপ সকাল চায়ে
গুডমর্ণিং উইশ,
কাপে চুমুক ঠোঁটের মতোই
ভৈরোঁ রাগিনী।
এক কাপ চায়ের মধ্যে
অনড় ফাইল গলে
ডেবিট ক্রেডিট সরল সাদা
বসের মুখে মধু।
এক কাপ চায়েই যত
বিশ্ব রাজনীতি,
আমির থেকে ম্যাডোনা
পাশে বসে ঠেক এ।
এক কাপ চায়ের তেজে
এনার্জি ট্যাবলেট
রাত্রি হলেই ঘুমিয়ে পড়ি
সকাল চায়ের লোভে।
কবিতা|
১৮ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৭৩৭ বার দেখা
| ৩৮ শব্দ ১টি ছবি
জনাব নার্সিসাস এক সন্ধ্যায় কুমারী বেশ নিলেন
টলটলে নদীজলে ফেলে দিলেন চুলের কাঁটা
স্লিভলেস টপের ফাঁক গলে দেখা গেল কামানো বগল
নিঃশ্ছিদ্র এক ঝলক কামগন্ধ বেচাকেনা হলো
জনাব তখনো ঘোটকীর ওলান থেকে মুখ সরাননি।
যে নার্সিসাসকে আমরা চিনতাম বইয়ে বইয়ে
যিনি ফুলের বন আর নদীধারে বসে কাঁদতেন
তাকে আজ বানজারাদের শকটে
ঘষন্তি মাজন্তি তিন খুর-মুখ অতিশয় গম্ভীর-১
প্রথম পর্বের শেষাংশ:
শেষতক এই খবর পৌঁছে গেল জীবন বামনার কানে। জীবন বামনা তখন আরেক মুল্লুকে থাকা এক মন্দিরে থেকে খেয়ে-না-খেয়ে দিন পার করছিল।
জমিদার কার্তিক বাবুর বাড়িতে ঘটে
বোনের কিডনি দিয়ে ভাইফোঁটা
তথ্যসংগ্রহ ও সম্পাদনা – লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী।
ভাইয়ের জন্য ক’জন বোন এমন ‘যমের দুয়ারে কাঁটা’ দিতে পারেন!
আয়ু বাড়াতে ভাইয়ের কপালে ঘি, চন্দনের ফোঁটা দেন বোনেরা। সেই উৎসবই ভাইফোঁটা। মঙ্গলবার রাজ্যের ঘরে-ঘরে ভাইদের কপালে এমন ফোঁটা
কবিতা|
১২ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৩১৭ বার দেখা
| ৪৯৩ শব্দ ২টি ছবি