পাঁচ ফোড়ন যীশুর নামে যুদ্ধের ট্যাঙ্ক
বুদ্ধ হেসে ওঠে পোখরানে।
গঙ্গায় নামে রক্তস্রোত। ঈশ্বর! তুমি নতুন উপন্যাস লেখ। একটা নারীকে আবিষ্কার করা
নতুন দেশের আবিষ্কারের মতোই।
ইচ্ছেমত তুমিও হতে পারো
কলম্বাস বা মার্কো পোলো। সম্পর্কের মাঝে খুব সাবধানে
ছোট্ট একটা হাইফেন রেখো
কারণ হাইফেন একটু বড় হলেই
শূন্যস্থান হয়ে যাবে। বিষণ্ন মুখ

স্বপ্নে খুজে পাওয়া স্বপ্না, আশাকরি এ কাক চিলে মানুষ ভক্ষণের দিনে সুস্থ আছ। জানি তুমি সুখে নেই। গ্রামের পাক বাহিনীর দোষররা নিশ্চয় তোমার উপর লোলুপ দৃষ্টিতে তাকিয়ে তোমায় অস্বস্তিতে ফেলে। তুমি কোন এক অজানা ভয়ে যাও কুকড়ে। ভেতরটা তোমার চৈত্র মাসের

কোথায় যেন দেখেছি তা পড়ছে না ঠিক মনে,
চোখের সামনে মায়া মুখটা ভাসে প্রতি ক্ষণে।
নিজের মনের মতন করে মনেই ছবি আঁকি,
আপন ভেবে মনের ঘরে স্মৃতি ধরে রাখি। নাম ঠিকানা নাই জানা তাঁর কোথায় খুঁজে পাবো?
বুকটা চিরে যায় না

গুডবাই ব্যাপার টা হলো আসব আসব বলতে বলতে
সেই সময় টা এসেই গেল, ভাঁজ খুলে নতুন জামা পরার আনন্দে বোঝাই যায়নি
এটাও একদিন পুরনো হবে, ময়লা হবে
শতচ্ছিন্ন ঝুলপুলি ঝুলঝুল ঝুলবে সুতোলহর, ব্যাপার টা হলো সত্যিটা জেনেও কেউকেউ
চোখ বন্ধ করে আকাশকুসুম মেট্রোপলিটন টাওয়ারে
থাকতেই ভীষণ ভীষণ ভীষণ

স্বামী-স্ত্রীর ঝগড়া কমার উপায় স্বামী-স্ত্রীর মাঝে কোনো কারণে মনোমালিন্য বা ঝগড়া হতেই পারে। কিন্তু তা যদি দীর্ঘদিন ধরে চলতে পারে তবে এর কারণে আপনার সম্পর্ক ভেঙেও যেতে পারে। এছাড়া মানসিক কষ্ট তো দুইজনকেই পেতে হয়। কিন্তু এই ঝগড়ার সমাধান কী জানেন? দুইজন

কবিতা মাঝেমাঝে খুউব মন চায় কবিতা লিখে গোলা ভরে দিই
যেমন করে কিষাণি আউসের গন্ধ দিয়ে গোলা ভরে দিতো
আমিও তেমনি কিছু নগ্ন, অর্ধনগ্ন শব্দের চাষী হই
দেবোত্তর সম্পত্তির মতো কবিতাকে ভোগ করতে থাকি
ভোগ করতেই থাকি করতেই থাকি !! পথের উড়ন্ত ধূলিকণাও জানে
এখন ভালোবাসা ছাড়াই প্রেমের দোকানদার হওয়া যায়
কোনো

চূর্ণচয়নগুচ্ছ ♥ কাঁথা
———–
প্রচণ্ড শীত এলেই,
আমি পেয়ে যাই
তোমার ভেতরে ঢুকে যাওয়ার
অবাধ অধিকার।
*
কম্পন
—————
হাত না ধরলেও চলে,
কিংবা না ছুঁলেও ওষ্ঠ
তবু কাঁপতে কাঁপতেই
ভুলে যাই-
নাম ভুলানো শীতের এই কষ্ট!
*
আঁধার
—————–
জড়াজড়ি করে থাকি
দুপুরের এই আঁধার
তবু কেন বুকের
উত্তাপ বাড়ে না!
*
বিকল্প
—————
শীতের বিকল্প
তোমার বুক,
মাটি হে!
আরেকবার পাঁজর খুলে দাও।
*
সিঁদুর
————-
বহুদিন দেখিনি
আগুনের ওজন,
শীতের

ঋতুস্নান মূলত নুন আনতে গিয়েই সবকিছু ফুরিয়ে যায়
হলুদ মরিচ পড়ে থাকে জমিনেই
চেয়ে দেখ ভাতপাতে মাখানো বিষ
দুধসাদা পৃথিবীতে কোথাও সরলরেখা নেই
মিহিদানার মতো মানুষের ভালোবাসাগুলো
এক একটা পরিচিত কীট। তন্দ্রাতেই যতো ভয় জাদুকরের
আস্তাবল থেকে যে ঘোড়া ছুটে গেছে ঋতুস্নানে
তার খুর থেকে উঠে আসে বিচ্ছেদের দ্যোতনা
পারস্পরিক ভুলে মরে যাচ্ছে ঋতুবতী

কেমন আছেন প্রিয় বন্ধুগণ? আমার প্রিয় ফেসবুক বন্ধুগণ
কেমন আছেন সবাই?
আমি আছি সেই আগের মতন
দুঃখে কষ্টে দিন কাটাই! দুঃখ তো আমার জীবনসঙ্গী
যা জন্ম থেকেই শুরু,
থাকবে তা মৃত্যু পর্যন্ত
তা বলে গেছেন গুরু। দুঃখে যাদের জীবন গড়া
তাদের আবার দুঃখ কী?
সুখ পাখি না দিক ধরা
তার জন্য

মাননীয় সরকার মহোদয়,
আজ প্রেমের একটি চুক্তিপত্র স্বাক্ষর
করা হোক,
এখানে কিছু বিষয় ভিত্তিক নীতি
নির্ধারণ করা হোক।
আমলাতন্ত্র থেকে গণতন্ত্র সব থাকুক। ‘তবে বাধ্যতামূলক নয়’ !
মাননীয় সরকার মহোদয়,
রাজপথের মোড়ে মোড়ে একটি করে
লাভক্যাম্প স্থাপন করা হোক।
এর দায়িত্বে থাকুক সব প্রেমিক-প্রেমিকা। অন্তত সপ্তাহে একবার করে
মিছিল বের করা হোক,
মিছিলের একমাত্র প্রতিপাদ্য বিষয় হোক,
”প্রেমে