খাওয়ার জন্য জীবন, নাকি জীবনের জন্য খাওয়া?
পাওয়ার জন্য চাওয়া, নাকি চাওয়ার গুণে পাওয়া?
আলোর জন্য আঁধার, নাকি আঁধারের জন্য আলো?
ভালোর জন্য মন্দ, নাকি মন্দের জন্য ভালো?
জীবনের জন্য মরণ, নাকি মরনের জন্য জীবন?
আপনের জন্য পর, নাকি পরের জন্য আপন?
ভোগের জন্য
কবিতা|
৬ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
২৩৪ বার দেখা
| ১২৩ শব্দ ১টি ছবি
নারকেলের ডালে স্থির
বসে, কালো কাক;
বুভূক্ষু চাহনিতে তার
জীবনের নির্মম বাস্তবতা,
ভেসে উঠে অস্পষ্ট আলোয়।
পিলপিল করে মানুষগুলো যাচ্ছে
পুরোনো সেই একঘেয়ে কাজে,
তাদের নেই কোন কষ্ট,
নেই কোন আনন্দ, রোমাঞ্চ;
আছে শুধুই হতাশা।
যন্ত্রমানবের মত ঘুরছে তারা,
সমৃদ্ধ করছে এই সভ্যতা।
মাঝে মাঝে তারা থামে
উর্বশীর কৃত্রিম ছায়ায়,
সুরে বেসুরে ঢালে
জমানো
চারহাজার বছর
আমাদের চারপাশে পুড়ে গেছে
চার হাজার বছর
আমরা দেখেছি কংকাল আর কালের
বৈভব, কীভাবে
এসেছে অভিমানের অনন্ত নিকটে,
কী এক যাপিত মিশ্রণ
হিমাঘারে পুড়িয়েছে মন
আবার আসবে ফিরে ঝাঁকের পাখিরা
এই আশাবরে
আকাশও খুলেছে বুক
সেরেছে অন্তিমে, আরো কিছু বিরহ বয়ন।
ঈশ্বর সর্বাগ্রে মানুষ বানিয়ে এই পৃথিবীতে পাঠিয়েছেন এবং মানুষের সুন্দর জীবনযাপনের নির্দেশীকা হিসেবে ধর্মকে মানুষের পিছনে রেখেছেন।
কিছু মানুষ নিজেদের স্বার্থসিদ্ধির জন্য ধর্মকে সামনে নিয়ে এসে মানুষকে পিছনে ফেলে দেয়!
এই পৃথিবীতে যত মসজিদ-মন্দির-গীর্জা বা যে কোনো ধরণের উপাসনালয়ের প্রতি আমার
২৫ তারিখ রাতে ঢাকা থেকে ““খাগড়াছড়ির পথে”” রওনা হয়ে ২৬ তারিখ সকালে পৌছাই খাগড়াছড়িতে। দুপুরের খাওয়া দাওয়া সেরে রেস্ট নিয়ে আমাদের “খাগড়াছড়ি ভ্রমণ – শুরু” হয় “আলুটিলা গুহা” দিয়ে। আলুটিলা গুহা দেখে আমরা চলে
তোমার হাতে দেব বলে বহু দিনের অপেক্ষা আমার,
পবিত্র একটি গোলাপের।
যে গোলাপ মধুকরের গুঞ্জন শুনবে না,
অসূর্য্যস্পর্শা কোনো আধার যার পাপড়ি ছোঁবে না।
শুধু রাতের শিশির ঝরবে যার গায়ে
মুছে দিতে দিনের ধুলো, ধোয়া, ক্লান্তি এবং ক্লেদ।
তোমার হাতে দেব