হঠাৎ পলাশ একটা গোলাপ কিনে ফেলল। ঘরে ফিরে বিহনীর হাতে দিয়ে বলল – আই লাভ ইউ।
বিহনী দাঁড়িয়ে পড়ল আর গোলাপ হাতে নিয়ে কিছুটা অবাক সুরে হেসে উত্তর দিল – আই লাভ ইউ টুউ।
তারপর আশ্লেষে পলাশ বিহনীকে জড়িয়ে ধরল। হাসি মুখে দুজন দুজনের দিকে তাকাল।

প্রতিবিম্ব প্রতিবাদ কোন প্রতিবিম্ব তোমার মত হয়
কোন প্রতিবিম্ব আমার মত নয়
তোমার দেখা আয়নায় মুখ, তোমার
কপালের টিপ, সিঁথির সিঁদুর, কপোলের
অাবীর ছোঁয়া সব কিছু, খুব যত্ন নিয়ে তোমার;
নদীর পাড়ে ঝুঁকে দেখা প্রতিবিম্ব তাও তোমার।
শরীরের ডাকে বদলে যায় যে শরীরের রূপক রূপ
সেই রূপসী রূপ

আমার এক পেতিন্যি বন্ধু ছিলো! চাটগাঁর বন্ধুরা!
শব্দটা পরিচিত না?
তবে বন্ধুর ‘অরিজিন’ চাটগাঁয়ের না। দেশের অন্য আরেক জেলায়। মায়ের দিক থেকে খুলনায় তাঁর জন্ম বসবাস শেষ ও। ভদ্দরলোকদেরকে সে পেতিন্যি বলতো। শেষে বন্ধুমহলে এই নামই হয়ে গেলো ওর। আসল নামটা জানার প্রয়োজন

ঢাকায় একুশের বই মেলায় প্রকাশিত হতে যাচ্ছে কাব্যগ্রন্থ “নিঃশব্দ প্রেম“।
বইটি প্রকাশ করছেন : স্বনামধন্য প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান- “জলছবি”। প্রবাসে থেকে দেশের বই মেলায় বই প্রকাশ করা সত্যিই দুরূহ ব্যাপার। এই কঠিন কাজটি সহজ করে দিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয় জীবনের অগ্রজ সুহৃদ ও গণ মাধ্যম

ইচ্ছে করছে, পুরো শহরটাকে আধারের কাছে জিম্মি করে তোকে দেখি
প্রেমের জলপুকুর থেকে তুলে আনি, পদ্মফুলের নির্যাস
আর তোকে দিয়ে বলি, অমাবস্যার এই রাতে ছাঁদে জ্যোৎস্না ফুটানোর ফর্মুলা আমার জানা নেই
তবে রক্তের রন্ধ্রে রন্ধ্রে সংক্রামিত করতে পারি বিশুদ্ধ প্রেম
ঠিক তোর মতো, চুপচাপ- শান্ত- কমকথা বলা একটা

রেবেকার রাত্রি লুট হয়নি রেবেকার রাত্রি লুট হয়নি
ঘুমের ঘোরে এমনি কতো দুঃস্বপ্নে রেবেকারা কেঁদে উঠেই
আমি ভাবছি আমরা যারা জেগে জেগে ঘুমাই তাদের কথা
তাদের কি রেবেকার মতো লুটেরাদের ভয় নেই? আজকাল আকাশে কবিতা লেখা হয়
আজকাল বিষন্ন বাতাস মুদ্রণযন্ত্রের ভূমিকা পালন করে
আমি রাস্তার অথৈ নীরবতায় জবরদস্ত তাম্রলিপি দেখি! কে

নারীদের পোশাকের ইতিহাস শাড়ী নিয়ে জানার প্রথমেই জানা দরকার এই শব্দটির উৎপত্তি সম্পর্কে… “শাড়ী” শব্দটি এসেছে সংস্কৃত “শাটি” হতে যার অর্থ “এক ফালি কাপড়”। পরবর্তীতে প্রাকৃত এর বিবর্তনের কারণে “শাডি” বা “সাত্তিকা” শব্দ হতে শাড়ী শব্দে পরিণত হয়েছে… শাড়ীর উৎপত্তি জানতে

লাঞ্ছিত আত্মা এক হাতে লাঞ্ছনা আমার অন্য হাতে সম্ভ্রম
শত চক্ষুর বঞ্চনা সয়ে রুদ্ধ হয়েছে বুকের দম,
রক্তে শোণিতের ধারা হৃদপিণ্ড চুষে বুভুক্ষরা
নির্মম তীব্রতর খরায় পুড়ে যায় সমস্ত স্বপ্নরা। আমি পারিনি বাঁচাতে আমার মাতৃকার সম্ভ্রম
আমি বুঝিনি আত্ম মর্যাদা খুইয়েছি কখন!

যাচ্ছে বছর আসছে বছর একটা বছর গেল
দিয়ে গেল হুড়ো,
আমি তো ইয়ং হলাম
তুমি হলে বুড়ো। বছরের গায়ে গায়ে
বারোমেসে আঁশ
কেউ বস হাসি দেয়
কেউ দেয় বাঁশ। আসে যায় গুলি খায়
বছরের সার
তেলামাথা তেল খায়
খড়িওঠা ঝাড়। কেউ ওঠে, বেশিরাই
কেবলই নামে
তবু আশা কি আছে
নতুনের খামে! আশাতেই বাঁচে চাষা
আশায় মানুষ
আশাতেই ওড়ে নিউ
ইয়ার

আঙুলে আঁকা ছবি এই যে ছবিটি তুমি দেখছ, তা আমার
আঙুল দিয়ে আঁকা। এই যে রঙ তুমি
দেখছ- তা আমার হাতে মেশানো।
কিংবা এই যে আগন্ত নতুন বছর, তার
জন্য স্বগত বাণীগুলোও আমিই এঁকেছি আঙুলে আমি অনেক কিছুই আঁকতে পারি। কারুপল্লীর
দেবদারু গাছটির সমান উচ্চতায় আঁকতে পারি
তোমার মুখ, গ্রীবা,চিবুক। চিরন্তন চাঁদের