হে কবি কী গান রচিছ আজ অবেলায়
সূর্য যখন ছিল মধ্য গগণে; ছায়াহীন ছিলে তুমি
চাইলেই ছুঁতে পারতে অসীম আকাশ, নিঃসংকোচে
সে বেলায় রচিলেনা গান; পেয়েও মুগ্ধ শ্রোতা
কেন আজ অবেলায় ডাক দিয়ে যাও, ভেঙ্গে নীরবতা!
হে কবি! এখন আমাদের মধ্য রাত; নিজের হাতটুকু দেখিনা চোখে
অন্যের মশালে খুঁজে নিই
আমার ছবি তুলতে ভাল লাগে, অবশ্য ভাললাগার ক্ষেত্রে ছবি তোলার অবস্থান প্রায় শেষের দিকে। কোন নির্দিষ্ট বিষয় নিয়ে আটকে থাকতে আমার মোটেও ভাল লাগেনা তাই ছবি তোলার ক্ষেত্রেও তেমন। ব্লগে এলোমেলো করে ছবি দিলে আসলে অনেকের বুঝতে সমস্যা হবে তাই এক একটা বিষয়ের আলাদা
তিনি চুলে মেহেদি লাগাতেন; ঠোঁটে কড়া লাল লিপষ্টিক। সাধারণত অষ্টাদশির জন্য মানানসই সালোয়ার-কামিজ তিনি পরতেন। বসন্তের শাড়িতেও তাঁকে দেখেছি; সাথে খোঁপায় ফুলের মালা এবং হাতে নানান রঙের চুড়ি। সুখের একটা সংজ্ঞা তাঁর কাছ থেকে জেনেছি। তাঁর বয়স চার কুড়ির মতো ছিলো; গলির শেষ মাথায়
অবরুদ্ধ একাকী সৈনিকের কাছে
বেলফুলের অঞ্জলী শুধুই মূল্যহীন;
হিংসুক হৃদয় যতোই হাসুক
দিন শেষে তব তারাই মলিন।
চিতায় চন্দন কিংবা আম
যে কাঠ সাজাক না কেন,
তা তো মড়াই পোড়ায়।
বোধহীন অহংকারী
যেদিন বুঝে সব, তার
থাকেনা তখন আর
ফেরার উপায়।
তবুও কিছু মানুষ
থাকে অপেক্ষায়,
কখন আসবে তাদের
শুভ বোধের উদয়
ইশ এবং বিষের গল্প
কিছু কিছু ছেঁড়া ভালোবাসার কথা বলি
কিছু কিছু মানুষের মুখে মধু অন্তরে বিষ
আমাকে বলে,
আমি তোমাকে কতো ভালোবাসি ইশ!!
অথচ আমি যতোটা জানি,
এমনি মানুষের মুখেই মধু, অন্তরে বিষ!!
তাদের মুখ এবং মন কোনোদিন এক না
তারা সব সময় দুই নৌকায় দিয়ে রাখে পা!
তুমি পারবে না কেন?
পারবো না বলে বসে থাকা নয়!
দশে যা পারে, তুমিও তা পারবে মনে হয়!
পারবো না বলেনি বীর মুক্তিযোদ্ধারা,
পারবো না বলে ঘরে বসে থাকেনি তাঁরা।
পারবো না বলেনি আমাদের জাতির পিতা।
তাহলে কি পেতাম আমরা, এই মহান স্বাধীনতা?
পারবো না বলে বসে থাকা
জীবনের পরতে পরতে কিছু মানুষ এসে
ভালো লাগায় ভরিয়ে দিয়ে যায় কিছুটা সময়,
কিছুটা দিন নতুন করে স্বপ্ন দেখায় বাচার।
কোন গভীরতা বা ভালোবাসার প্রশ্নই আসে না,
নেই কোন চাওয়া পাওয়া বা লেনদেনের হিসেব নিকেশ,
কোন স্বার্থ বা চুক্তির নামান্তরও নেই কখনো,
তবু সেই মানুষ থেকে যায় হৃদয়ের এক
যখন আর্থিক স্বচ্ছলতা আসে তখন টাকা দিয়ে কি করবেন তার একটা ফর্দ তৈরী করা হয়। সেখানে ভ্রমণের একটা অংশ থাকে, গিফটের একটা অংশ থাকে, অংশ থাকে কিছু মানুষকে আনন্দ দেওয়ার। কতশত ইচ্ছের সাথে যোগ হয় টাকা দিয়ে জলসাঘরে ভালোবাসা কেনা, সুস্থতা কেনার প্রয়োজনীয়তা আর
মাননীয় অনুতাপেষু
কোনো মহড়ার জন্যই মানুষের অনুতাপ থাকে না।
পূণ্যগৃহের ভেতর ডুবে থাকে যে প্রাচীর,
মানুষ তাকে ছুঁয়ে ঘটাতে চায় শুদ্ধ-নির্বাসন,
আলেখ্য আলোয় লিখে আর পড়ে, মেঘঝরনার লিরিক।
অনুতাপের পরাগে পরাগে একান্ত মানুষই করতে পারে
সর্বশেষ স্নান।
মাননীয় মনের অজান্তে-
পরিচয়হীন পথ গুলোই পড়ে থাকে পৃথিবীর না না প্রান্তে।
মনে আছে। যত্নে রেখেছি পুষে।
বলেছিলে কাঁধের ওপরে
সাজিয়ে রেখেছি ছৌ মুখোশ।
মনে আছে। মনে রাখি ছোট ছোট
বিষ ডুমুরের রক্তমাখা ফল।
#
পুরো জাত ধ্বংস করেও
অধরা থেকেছিল এলডোরাডো।
সংস্কার উবে গেলে ডাস্টবিনে
বন্ধ্যা দাম্পত্যের গর্ভপাত
মিটিমিটি হাসে।
#
এখন আর পাখিরা আসে না।
পরিযায়ী স্যাংচুয়ারী বমি করে
মাইক্রোফোনের অযথা প্রলাপ।
রাস্তা ভুলে কবেই হারিয়েছে
সাইবেরিয়ান সকাল।
#
কখনো কি শিশু
পৃথিবীর প্রতিটি দেশেই সেই দেশের জাতীয় পশু, জাতীয় মাছ, জাতীয় পাখি ইত্যাদি প্রাণী নির্বাচন করা আছে।
আমাদের বাংলাদেশে যেমন আছে-
জাতীয় পশু – রয়েল ব্যাঙ্গল টাইগার।
জাতীয় মাছ – ইলিশ।
জাতীয় পাখি – দোয়েল।
জাতীয় স্তন্যপায়ী প্রাণী – শুশুক।
এই চারটি আলাদা-আলাদা ক্যাটাগরির জীবকে একসাথে বুঝানোর জন্য আমরা বলছি
–আসা যাওয়া অসীম সসীমে
প্রেম কি তব পানীয় সুধা? চাইতে গেলে পাইলি সোদা
এমন ভাবনা তব কিসের তরে? ঐ খানটাতেই শুন্য মিলে
প্রেম শুন্য কি পাশাপাশি? আসা যাওয়া অসীম সসীমে
তাই যদি হয় এমনি সুধা! জীবন ভর পথ হারালে
পথে কি