এই পর্যন্ত
একটা চীৎকার ক্রমশ গলা ভেদ করে ঘূর্ণির বেগে ছোবল হেনে গেল বাতাসে। কচ্ছপের খোলের মতো শক্ত হয়ে আটকে থাকা কান্নাটাও উঠেছে দুলে। এইখানে আজকাল আর বৃষ্টি ঝরে না। মধু মাঝির যুবক ছেলের শরীরেও এখন আঠা বসেছে জব্বর। থেকে থেকেই ওখানে মাছিগুলো পা
জীবন|
৯ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১৩০১ বার দেখা
| ১৫১ শব্দ
পশম ও পুষ্পের গান
আমি চিরকাল লিখে যেতে চাই পশম ও পুষ্পের গান
কালো কোন আকাশ পেলে
বদলে দেব সূর্যের আদল আর
বেদনার মুখাবয়বে ডুবে থাকা রোদের অসুখ-
সুখ দেব বলে কোন প্রতিজ্ঞা না করেই ঢেউগুলোকে দেবো
সমুদ্রের সোনালি সোহাগ …
দেবো আরও অনেক কিছুই। পাতার পতন দেখে যে দুপুর
কেঁদেছিল নীরবে,
জলপানের স্বার্থে
খুব একা নয় যতটা ভেবেছ তুমি
ঘরে একটা মানুষ লেপটে থাকে
অবসরপ্রাপ্ত সৈনিক কর্মবীর।
চাইলেই হাজারো ভীড়ে মিশে যাওয়া যায়
কিন্তু কবিমন একা চিন্তায় মগ্ন থাকতে বেশি চায়।
মানুষেরা আগে এখানে যেন আঁকড়ে থাকত ভালোবেসে
তোমার আর তোমার পিতামহের করুণায় তারা হল পৃথক।
মৃত্যু সন্নিধানে ভেবো পরজন্ম যদি থাকে
কখনো মানুষের
জলের উপর মাটি নেই
মাটিতেই নাকি নোনা জল!
কিন্তু দক্ষিণায় গড়ে তা বুঝার ছিল ভুল,
তবুও তো মাটির পুতুল;
তাই অবুঝ কৃষ্ণচূড়া খুব আকুতি করেছিল;
তারপরও ঝরে গেলো !
কিন্তু পুতুল আর বুঝলো কই ছেড়েই দিল
বৃষ্টির ঝন ঝনানির ভাষা-
এদেকে চিরজন্মের তছরূপ হয়েই গেলো-
ঐ নীল সাদা সাদা
কবিতা|
১২ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
২৪৫ বার দেখা
| ৬৪ শব্দ ১টি ছবি
মন-ঘরে বন্দি
এক এক জনের চোখের দৃষ্টি এক এক রকম
কারো সূঁচ এর মত তীক্ষ্ণ
কারো বা ছুড়ির মত ধারালো
কারো কারো সামনে দাঁড়ালে শান্তি শান্তি লাগে
কিছু মানুষ আছে, যাদের সামনে দাঁড়ালে গা ঘিনঘিন করে
চোখের সামনে,
আমি দৃষ্টির কথা বলছি
মনের দৃষ্টিভঙ্গি চোখে ফুটেই ওঠে;
মন-আয়নায় যেদিন আমার কালো দৃষ্টিভঙ্গি দেখেছি
সেদিনই
আজ ছড়াদাদুর পাঠশালা বসেছে বাড়ির পেছনের মাঠে। সবুজ ঘাসের বিছানায় বসে পড়েছে ছাত্র-ছাত্রিরা।
দাদু বলেন-তাহলে শুরু করা যাক।
মামুন বলে- আজ হবে ছন্দ ও অলঙ্কার।
– হ্যাঁ, প্রথমেই বলি- নতুনদের মধ্যে ছন্দ আর অন্ত্যমিল নিয়ে একটা গোলমেলে ধারনা আছে। ছন্দ বলতে ভাবে দুটি লাইনের শেষে
ফুল ছিঁড়ে ভুল করেছিলাম
আমি তোমাকে ভালবাসি। এতবড় সত্যকথা বোধ হয়
একদিনেও শেষ হয় না। কেউ যখন নিজেকে আড়াল করে
তখন ভালো লাগা সবটুকু অবৈধতায় পরিণত হয়।
বিচ্ছিন্ন হয় ধূপবাতি নিভে যাওয়ার মত;
জীবনে প্রথম প্রেম এবং মায়া শিখিয়েছিলে তুমি।
তারপর কল্পনায়, সাক্ষাৎকারে কাঁচা সবুজ তাজা-
হৃষ্টুপুষ্টু দু’জনে পরিপূর্ণ একটি ফুলের
এই যে পথিক
এই যে একটু এদিকে তাকাও
আমি বৃক্ষ আমাকেও বাঁচাও
আমাকে রক্তাক্ত করে কি পাও
কেনো এই বুকে পেরেক ঢুকাও
কেনো বুকে সাইনবোর্ড টানাও ৷
এই যে পথিক
এটা কি তুমি ঠিক করছো বলো
আমার দানেই তোমরা যে বাঁচো
একথা কি বেমালুম ভুলে গেছো
আমাকে মেরে বাঁচার স্বপ্ন
কবিতা|
৮ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৩৫৩ বার দেখা
| ১১৫ শব্দ ১টি ছবি
গতকাল বিকেল ৩টায় আমরা বাসা (বাড্ডা) থেকে বের হই। যাব নাগরি। পথে রাথুরা পার হয়ে যেতে হবে।
দিন কতক আগে Abdul Ohab Tamal ভাই এর কল্যানে জানতে পারি রাথুরায় একটি পদ্ম বিল আছে। কিছু ছবিও দেখেছি। ছবি দেখে বুঝা যায়নি বিলটা
অবরুদ্ধ সেনাদলের আর
কোন যে উপায় থাকে না,
রক্ত নাও নচেৎ রক্ত দাও;
পরাজয়ে যে ডরে না বীর।
স্মৃতিময় শৈশব,
দুরন্ত কৈশোর ,
উচ্ছ্বল তারুণ্য;
একে একে সবই
ভাসে চোখে।
তবুও জীবন নিতে হয়
নিজ জীবনের জন্যে,
নিজ জীবন দিতে হয়
অপর জীবনের জন্যে।