তবে তাই হোক তোমাদেরই জয় হোক
আমার নাহয় ব্যারাকেই ফিরতে হোক
আমার জন্য দরকার নেই কোন শোক ৷
জয় হোক আজকে ওদেরই জয় হোক
যারা ভঙ্গুর সমাজে রক্তখেকো জোঁক
আমরা নাহয় হলাম আজ ছোটলোক ৷
বেঁচে থাকো তোমরা শতাব্দীর সমদিন
বিবেকের কাছেই থাক তোমাদের ঋণ
শতায়ু হোক তোমাদের
কবিতা|
১৬ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৫১৯ বার দেখা
| ৭১ শব্দ ১টি ছবি
সময়, সুযোগ আর অর্থ, এই তিনটি জিনিসের সমন্বয় করা খুব কঠিন। একটার ব্যবস্থা করলে অন্যটি পিছলে যায় হাতের মুঠো থেকে। কিন্তু যখন তিনটির সমন্বয় করা যায় তখনই একটা ভ্রমণে বেরিয়ে পরা যায়। সমন্বয় করতে পারা সেই সব ভ্রমণের ছবিগুলি থেকে ১০টি ছবি থাকবে এই
ইদানিং খুব ভয় হয় আমার
কারণে – অকারণে
জুতো – সেলফোন – মানিব্যাগ হারানোর মতো ভয়
আজকাল বড্ড ভুলে যাচ্ছি গাণিতিক সূত্র
মানচিত্র ধরে আগাতে গেলে নানা প্রশ্নে জেরবার হই
হারিয়ে ফেলার তেত্রিশ বছরের এই জীবন
কতো কিছুই তো হারালাম
শৈশব হারালাম – বাবার কোল হারালাম
হারিয়ে ফেললাম কৈশোর
যৌবনও হারিয়ে ফেলার পথে
সাহসের
ভ্রাংগেল দ্বীপ
♦
দ্বীপ সরকার
সন্দেশের মতো মেঘের ফেনা দলবদ্ধ এবং সারি সারি
পা পিচলে পড়ি- পুনরায় চড়ি দ্বীপে
ঘন নিঃশ্বাসের দলা আটকে যায় গলায়
নিসৃত নিস্তব্ধ উজানের ঢেউ এসে লাগে
আমি চেটেপুটে খাই মেঘ,কুয়াশা আর কিছু ভয়
কেউ যায়নি ওখানে, ওতোদূর – তবে আমি গিয়েছি
বোম্বিং শব্দের মতো ফেটে যায় দ্বীপ -ভ্রাংগেল
রাস্তার দুই পাশে যতদূর দৃষ্টি যায় লাইন ধরে সব সুন্দর সুন্দর বাড়ি ঘর, এলো মেলো ভাবে কোন বাড়ি নেই। অধিকাংশই সিরামিক ইটের রঙের মত দেয়াল, উপরে লাল টালির দোচালা ছাদ। প্রতিটা বাড়ির সামনে সুন্দর করে কাঠের
গল্প|
১২ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৪৭৬ বার দেখা
| ১৬০৯ শব্দ ১টি ছবি
আশ্বিনের কপাট
এমন করে কপাট বন্ধ করেছো
আশ্বিনের ঝড় আসলেও- খোলে না-
ভাঙ্গে না; চির তরে বন্ধ দ্বার!
তবুও চিতলপাতায় ঘুমের ঘোর যেনো
অবোঝ শিশু, চমকে উঠে বার বার;
স্বপ্ন জানালায়-দক্ষিণা বাতাস বিস্ময়
অথচ ভোর ক্লান্ত কপাট শুধু বন্ধ;
ঐ যে, আশ্বিন দৌড়ায়ে আসে প্রতিধ্বনি-
মুখর কি আনন্দ!
কবিতা|
১২ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৬১৮ বার দেখা
| ৫৭ শব্দ ১টি ছবি
দূরে যেও না
দূরে যেও না, এমন কি এক দিনের জন্যও নয়
কারণ আমি জানি না কি করে বোঝাই যে
একটা দিনও আমার কাছে অনেক লম্বা মনে হয়,
আর মনে হয় আমি যেন জনশূন্য স্টেশনে তোমার জন্য
একা অপেক্ষায় দাঁড়িয়ে, সব ট্রেন অন্যত্র ঘুমিয়ে
২রা আগষ্ট-
আঠারো বছর উত্তীর্ণ একটি রোগা পাতলা মেদিনীপুরের মেয়ে
ক্লাশ টুয়েলভের চৌকাঠ পেরোনো এক আবছা ছায়া—-
সেই ছায়াতে সে নিজের মুখ ভবিষ্যৎ সব গুলিয়ে ফেলে
পরীক্ষায় এতোটাই টেনশন যে মাথা ঘুরে পড়ে যায়
প্রকৃতির সুর কবিতায় আবার বেঁচে উঠে
কত
কবিতা|
৭ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
২৭৩ বার দেখা
| ১৭৭ শব্দ ১টি ছবি
প্রতি নিশিতে তোমার সুকরুণ বেহালার সুরে
খুঁজে পাইনে কোন মাদকতা; কিংবা কোন সার্থকতা।
শীত এলেই তো ঝরে পড়ে যতো শুকনো পাতা
অরণ্যের ক্রন্দন ধ্বনি তো কভু শুনতে পাইনে
বছরান্তে ক্ষয়ে যায় একটি অব্দ তোমার জীবন থেকে
ভেবেছ কি সেটি একটি বারের তরে!
জঠর ছিঁড়ে যে ফল শিরোধার্য হল বৃক্ষে
বোঁটা
এক
কবিতা লেখা তো ভীষণ সহজই
লাগেনা ছন্দ-ফন্দ,
মুখের ভাষাতে ব্যাঁ ব্যাকরণেতে
আধুনিক বাক-বন্ধ।
অর্থ লাগেনা – শর্তটা শুধু-
খেই হারা কিছু শব্দ-
সাজিয়ে দিলে তা – চমকাবে পিলে
আঁধারে পাঠকই জব্দ।
দু’লাইন লিখে – খ্যাতি দিকে দিকে
কবি খুবই ব্যাতি-ব্যাস্ত,
সকলেই কবি- কেউ কেউ নয়,
বাংলা কবির দ্যাশ তো!
দুই
ছড়াটা আসেনা – কড়াটা মেজাজ
গড়াটা সহজ নয়তো,
টানটান