রূপক চোর চোরে’র আকার ভেদ কি? যেমনটা ব্যাকরণ
সমূহ কারক, সমাস কিংবা প্রত্যয় ! অথচ
রক্তকোষেই বহমান করে এক রঙিন চোর; তারপর দেখো জনসমুদ্রে ধর্মকথা কী শুনে
জলের ঢেউ ! তবুও তরুপাতার মতো ঝরে আর
কেউ বলে উঠে – চোর- গো চোর, স্বর্ণ চোর! ঈশ্বরের কাছে নাকি

মেঘাচ্ছন্ন আকাশ
– উইলিয়াম ওয়ার্ডসওয়ার্থ নিবিড় ঘন মেঘে ঢাকা তমসাবৃত
আকাশ শুভ্র চাঁদের আলোয় ভরা।
অস্পষ্ট সঙ্কুচিত গোলাকার চাঁদ
মৃদু আলো ছড়ায় যা পাথর, গাছপালা
আর মিনারের নকশা মাটিতে এঁকে দেয়। সুদূরে চিন্তারত একাকী পথিক সুমধুর
চাঁদের আলোয় সচকিত হয়ে
অবনত মুখ তুলে উপরে তাকিয়ে দেখে
মেঘ সরে গেছে আর মেঘের

উত্তর পরাগায়ন ছন্দ মিলুক না মিলুক-
এসব আমাকে পাগল করে ফেলে
কবিতার নতুন শব্দরা
আবেগে ঠাসা ঘোরতর উত্তরণ মুখের অনাধুনিক!
কখনো লিখছি মানুষের মুখাবয়ব, কখনো লাশের;
এসবে কেউ কাছে টানে। কেউ দূরে ঠেলে-
প্রত্যেকদিন আকাশের মতন
শাদা খাতায় আঙ্গুল নেড়ে
কালো কালিতে রক্ত ঝরায়, কখনো অরণ্য বেড়া ফুলের ওপর
উত্তর পরাগায়ন; কখনো বাতাস আর

আকাশের ঘনঘটা দেখে বাজে
কার বুকে এমন করুন সুর?
চাঁদের হাসি মুছে গিয়ে
জোছনা হলো কেন দূর? কলঙ্ক সাগরে ডুবে কে অবেলায়
রেখেছে বেধে অন্তঃপুরে বেদনা হৃদয় ভেলায়
আঁধার ঘনালে মেঘে ঢেকে
বিরহ ভোল ডাকে যেন ময়ূর। নিশি ঝড় থামলে পরে বনের ধারে
জেগে

তেতাল্লিশ বছর ধরে ঘাতকের নিশানা,
ঘুরে ফিরে খুঁজে ফেরে,
খুঁজে ফেরে আনাচ কানাচ,
সভা সমাবেশ অথবা চলার পথ,
লক্ষ্য একটা, শুধু একটা।
বেঁচে যাওয়া দুই বাঘের বাচ্চা,
বেঁচে যাওয়া দুই বাংলার কন্যা। দুটি প্রাণ বেঁচে যায় পঁচাত্তরের নারকীয়তায়
দুটি প্রাণ বেঁচে যায় উনিশ পদক্ষেপেও,
বেঁচে যাওয়া দুই নারী যেনো গোটা বাংলাদেশ,
বেঁচে

চারিদিকে পরকীয়ায় ছেয়ে গেছে, আমি নাহয় কিছু বাণী তুলে ধরি। প্রেম নিয়ে গুণীজনদের বাণী অনেক খোঁজাখুঁজি করে কয়েকটি বাণী সংগ্রহ করা গেলো। বাণীগুলো আপনাদের জানা থাকতে পারে। তারপরেও দিলাম। ১ বারবার একই ব্যাক্তির প্রেমে পড়া সার্থক প্রেমের নিদর্শন। (ব্রোটন)
২ প্রেম

এক পেশাদার খুনি আমি এই শহরে
কখনো স্বপ্ন পুরাই নতুন স্বপ্নের আশাতে
কখনোবা ঘুমোতে ভয় পাই দুঃস্বপ্নের ভয়ে ৷ কখনো আমি খুন করি বিবেক মনুষ্যত্ব
কখনোবা আবার ভোল পাল্টাতে হই মত্ত
আমি যে মুখোশধারী এটাই যে নির্মম সত্য ৷ এক পেশাদার খুনি আমি এই

এগুলো হানিমুনের দ্বীপ
বোরা বোরা দ্বীপ, ফ্রেঞ্চ পলিনেশিয়া
দক্ষিণ প্যাসিফিক দ্বীপগুলোর ভেতরে এই স্থানটি পর্যটকদের ভোটে বিশ্বের সেরা রোমান্টিক দ্বীপগুলোর ভেতরে এক নম্বরের যোগ্যতা অর্জন করেছে। সাগরের সাদা বেলাভূমি, একুয়া লেগুন এবং বিলাসবহুল হোটেল নবদম্পতির হানিমুনের জন্য একদম

নারী তুমি বিজয়িনী সেই পাথর যুগের জীবিকা অন্বেষণে শিকার ও সংগ্রহ থেকে শুরু করে নব্যপ্রস্তর যুগে উৎপাদনের সূচনায় নারীর অবদান অনস্বীকার্য। প্রাচীন ও মধ্যযুগে নারীর সাহিত্যচর্চা, যোদ্ধা এবং রাজ্য বা সাম্রাজ্যের শাসন পরিচালনায়ও নারীর পরিচয় পাওয়া যায়। সেই সময়ও নারী পিছিয়ে

গুগল আসার আগের জীবনের কথা কি আপনি মনে করতে পারেন? তখন আপনি কি করতেন, যখন হঠাৎ করে, তাড়াতাড়ি কোন বিষয়ে তথ্য খুঁজে বের করার দরকার হতো? যা কিছুই আপনি খোঁজেন না কেন- হয়তো একটি শব্দের সঠিক বানান, একটি রেস্তোরার ঠিকানা, বিশেষ

আমাদের একটা নদী ছিল,
প্রেমনদী;
হঠাৎ হঠাৎই তুই গভীরে ডুব দিতি
তারপর একদিন ভুস করে ভেসে উঠে
ফিক করে হেসে দিয়ে বলতি
ভালোবাসি, ভালোবাসি আমাদের একটা নদী ছিল,
প্রেমনদী;
হঠাৎ হঠাৎই তোকে হারিয়ে ফেলতাম
তারপর একদিন খুঁজে পেয়ে জড়িয়ে ধরতাম
ঠোঁটে ঠোঁটে বলতাম
ভালোবাসি, ভালোবাসি জানিস!
আমার জীবন থেকে হারিয়ে গিয়েছে সেই নদী
এখন

সৈয়দপুত্র, তোমাকে ♦ তুমি বংশী বাজাচ্ছো নদী! তুমি গাইছো বিচ্ছেদী গান!
এখন এখানে রাত হচ্ছে, জোনাকীরা আরও কিছু আলো
দেবে বলে, লুকাচ্ছে পাতার আড়ালে। পদ্মা তার প্রণয়
সাজিয়ে প্রতীক্ষা করছে পানশীর। মাঝি এসে
ছলাৎছলাৎ শব্দে- যে ঢেউয়ে ফেলবে বৈঠার বিনয়। তুমি নক্ষত্র সাজাচ্ছো চাঁদ! তোমাকে

শত জনম পরে,
রৌদ্র ঝিলমিল আকাশ নীলে
—প্রজাপতি করে খেলা
শুভ্রশঙ্খে সূর্যপ্রদ্বীপ জ্বেলে।
–
ঝাউয়ের কাননে শিরীষের ডালে
—দীপ্তোময়ী মৌনচঞ্চলা
ভেসে যায় মন নদীর জলে।
–
সাঁঝ-আঁধারে বিজন তারার মাঝে
——দেখি ধূম্রের কণ্ডুলী
মনে সন্ধ্যা আরতি হয়ে বাজে।
–
শতরুপে হৃদয় মন্দির সেজে
——–ক্ষণেই যায় চলি
ভেসে ঝরা পালকের মাঝে।
–
কুহেলি ঝরা পলাতকা প্রিয়া মোর
——নিশীথের গাঢ় মরীচিকা
আঁখি মেলে রয়েছ কোন্

ও কাজল কাল রাত তুমি
বল আমার কৃষ্ণ বরণ সখীরে
ইশারায় সে কেন ডাকে না আর আমাকে। তার চন্দন টিপে জ্বলে সন্ধ্যাতারা
আমার ডাকে দেয় না আর সারা
ভুলিতে কেন পারি না কেন আর তাকে। সে যে এমন সখী, বলব কি