সন্তানপ্রণাম
তিন
শুরুর পাঁচ ওভারের মধ্যেই থার্টিন ফর টু দেখে আমি হাতের অ্যাটাচি নামিয়ে রাখলাম, এভাবে অসুস্থ ভারতকে ফেলে অফিসে যেতে পারি না! ধড়াচুড়ো ছেড়ে খাটের কোনে বসেছি — এদিকে জলপটির ঝরানো ঘাম ভেদ ক’রে পারদ আটানব্বই থেকে তোল্লা শটে একশো দুই করছে; আর ওপাশটায় বমিতে
জীবন|
২ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
২৫৮ বার দেখা
| ২০২ শব্দ
রাজকীয় রাজ অশোক
বাংলায় “রাজ অশোক” নামটি রাখেন বলধা গার্ডেনের প্রয়াত তত্ত্বাবধায়ক শ্রী অমৃতলাল আচার্য। বাংলাদেশের ২০১২ সালের বন্যপ্রাণী (সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা) আইনের ৪ নং তফসিল অনুযায়ী এ “রাজ অশোক” সংরক্ষিত। এই গাছের আদি নিবাস বার্মা / মায়ানমার।
রাজ অশোক
আমি থাকবো স্মৃতিতে
আমি চলে যাবো বহুদূরে
সেই গন্তব্যের ঠিকানা নেই জানা,
যেতে হয় সবার বাধ্যতামূলক
গেলে আর কেউ ফিরে আসে না।
আমিও আর আসবো না ফিরে
যেদিন চলে যাবো চিরতরে,
অনেকেই কাঁদবে আমাকে ঘিরে
তারপর নিয়ে যাবে নদীর তীরে।
গায়ে মাখবে সরিষার তৈল
করাবে স্নান, পড়াবে সাদা
কবিতা|
৮ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৫৯৯ বার দেখা
| ৭৫ শব্দ ১টি ছবি
চালচিত্র
বিষ বেচেই কেউ ফুলেফেঁপে লাল
তিনতলায় থাকে শীতাতপ ঘরে
অমৃত সুধা হাতে দুয়ারে দুয়ারে ঘোরে যে
সে মানুষ বসে থাকে পায়ের তলায়।
মোড়ে মোড়ে বসিয়ে দাও শুঁড়িখানা
হাজার ভক্তের ভিড়ে হয়ে যাবে মৌতাত
সাদা দুধ বাড়ি বাড়ি কড়া নাড়ে
ভিখিরি আজও কষ্টে বাঁচে অসহায়।
শয়তানের বসবাস মানুষের মগজে
স্নায়ুতন্ত্র থেকে রক্তের শিরায় শিরায়
ঈশ্বর
একটি শব্দের জন্য যে কবিতা কাঁদে
কয়েক হাজার বছর ধরে যে শব্দটির প্রসব বেদনা ছিলো
যে রোজ কয়েকবার বুক থেকে মুখের কাছে আসছিলো
আবার মুখ থেকে বুকের দিকে লজ্জায় নেমে যাচ্ছিলো
আজ অবশেষে সেই শব্দটি আচানক ভূমিষ্ঠ হলো!!
বসন্ত ঋতুর মতোন খুবসুরত শব্দটির গভীরতা মাপার
যন্ত্র পৃথিবীতে নেই
উচ্চতায় এভারেস্ট থেকে
মায়ের ডাক শুনেই রনি তিড়িং বিড়িং করে তিন লাফ দিয়ে ছুটে আসে। মায়ের গা ঘেঁষে দাঁড়ায়। আদর খায়।
রনির প্রতিদিন বিকেলটা খুব ভাল কাটে। পাড়ার খেলার মাঠে ছুটোছুটি করে। ইচ্ছেমত খেলেধুলে বেড়ায়। যখন ইচ্ছে করে মায়ের কাছে ছুটে আসতে পারে।
ওরা গেরস্থবাড়ির গাই-বাছুর। গিন্নিমা আদর
ভার্চুয়াল জগৎ এবং পুরুষালি নোংরামি
বাস্তবে হয়তো কোনো বন্ধু নেই কিন্তু ভার্চুয়াল জগতে সে খুব আনন্দ ও কোলাহলপূর্ণ জীবনযাপন করছে। সে ওই জগতেই স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করছে নিজেকে। অবচেতন মনেই তার মনের কথাগুলো বলে ফেলছে নিঃসঙ্কোচে। সমস্যা দেখা যাচ্ছে শেষ প্রান্তে। যখন
জীবন|
৬ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৪৫৫ বার দেখা
| ৫৯২ শব্দ ১টি ছবি
লিপি ও প্রতিলিপি
আমি অনবরত কড়া নেড়েছি, কিন্তু তুমি সাড়া দাও নি।
আমি ভগ্ন থেকে ভগ্নাংশে সরে গেছি
আমি তোমার নৈশব্দপ্রিয়া হয়েছি
কবিতাগুচ্ছে জমিয়ে রাখি লিপি আর প্রতিলিপি
তোমার কপাল থেকে সরে যায় একগুচ্ছ চুল
আমি পাতায় তুলে রাখি তোমার বিষাদ ঠোঁট
অপূর্ব আলোয় ভরে যায় কনকফুলের বাগান
আমি চৌখুপি ইটের ওপর