ভাতের মাড়েই ম্যাজিক! যতই ফাস্ট ফুডের রমরমা থাকুক, বাঙালির এক বেলা ভাত না হলে চলে না। আর ভাত রান্না করলে ভাতের মাড় তো পাওয়া যাবেই। ভাতের মাড় ব্যবহার সাধারণত কাপড় ধোয়ার জন্য ব্যবহার করা হয়। কিন্তু ভাতের মাড়ের রয়েছে আরও অনেক

অনেকটা পথ হেঁটে চলেছি পৃথিবীর বুকে
আদিম পেরিয়ে আজ এসেছি সভ্য নগরে,
কালের বিবর্তনে নাকি ওরা সভ্য হয়েছে
অথচ সভ্যতার লেশ মাত্র পাইনি খুঁজে ৷ নগর জুড়ে অট্টালিকায় সমাজ অাজ সভ্য
বড় বড় মিল কারখানায় বাতাস দুর্ভেদ্য,
মনের ভেতরে ক্লেশে ক্লেশে আজও জরাজীর্ণ
মুমূর্ষু মানবতা

আমার বাবা যখন ডাকেন-খোকা!
গাছের ডালে নাচের তালে
হাসে ফুলের থোকা। যখন বলেন আদর করে – শোনো,
সাগর-নদী ডাগর তাকায়,

চাপা বনে ফুল ফুটেছে আয়রে তোরা আয়
ছুটির দিনে ঘরে কি আর বসে থাকা যায়।
শহর ছেড়ে মন চলে যায় অনেক দূরের গায়
নদীর জলে সেথায় মাঝি পাল তুলে ওই যায়। চৈতী ফুলের মালা গাঁথে পল্লী বালিকা
ঝিরি ঝিরি

জলপূর্ণ নয়ন শুধু সাড়ে তিন হাতের বৈচিত্র্য রূপ, মাটির কালিতে আঁকা
চিত্রকর্মগুলোর তৃষ্ণার্ত হয়ে পরেছে মন
এতোটুকু তৃপ্তির নালিতে দাবানল জ্বলছে, ঐশ্বর্য বন ! আর স্মৃতির বালিভুমিতে ঝড় তুফান বইছে শুধু,
শেষ হয়েও হয় না শেষ কাজের কৃষাণ-
আঁধার গায়ে বুঝি খেলবে লুকোচুরি জোনাকির তৃণবৎ ক্ষণ; আমার আঁকা চিত্রকর্ম ওখানেই বিবর্ণ

বৃষ্টির শেষে
– থিওডোরা ওনকেন সেদিন তোমার কথা খুব মনে পড়ছিল
যখন শিশিরের ফোঁটা সবুজ ঘাসে হীরের
মত ঝিকমিক করছিল।
কাঠবিড়ালী আর ব্যাঙগুলো আনন্দে ডেকে উঠছিল।
যখন ভোরের বেলা চরিদিক নিঃস্তব্ধ আর শান্ত
সুর্য্যের স্নিগ্ধ উষ্ণ বিকিরণ আমার শরীরে খেলা করে
আভাসে জানিয়ে যায় দু একটা মেঘের আগমন

অন্তরা কতো দিন আসিনা তোমার আঙিনায়
সময় যে ঘটেনা তা কিন্তু নয়—
ভেবেছিলাম ভাদ্রের অমাবস্যায় মিশে যাব অন্ধকারে
ছায়াহীন বিশুদ্ধ আঁধার; মেখে নেবো সারা অঙ্গে। শ্বেত-শুভ্র মেঘের ভেলায় ভাসিনি কোনোদিন
খুজিনা তাই কোন এক পূর্ণিমা রজনী মন;
আলোআঁধারি প্রেমে বিশ্বাস করিনা
মধ্যপন্থা বলে কিছু আছে কিনা জানিনা। তোমার অপেক্ষা এক পূর্ণিমা রাতের

যদি তুমি মেনে নাও, তবে তুমি বেশ,
যদি রুখে দাঁড়ালে, তবে তুমি শেষ!
সয়ে যাও নীরবে, সব অনাচার,
প্রতিবাদ করলে, ক্ষমা নাই আর। নিঃশেষ হয়ে যাও, তুমি তিলে তিলে,
রাষ্ট্রের সব ধন, খাক ওরা গিলে।
চিকিৎসা শিক্ষা, নয় মন মত?
ভুলে যাও, ওই

বাদলা দিনের গান তোমার ঘরে আগুন দেব, উদাস দুপুর
রৌদ্র মাখা বটের পাতায় জলের নূপুর।
তোমার মুখে রঙ মাখাবে মেঘলা কালো চুল
কদম কেয়া নাচবে তখন দুলবে কাশফুল।
তোমার বুকে কাটবে সাঁতার, বাদলা দিনের গান
চুমুর টানে ভাগ হবে সব; শ্রাবণের প্রাণ। তোমার চোখে চোখ খুঁজিবে হিজলবনের পাখি
ঘাসফুলেরা দাঁড়িয়ে যাবে, নিত্যনতুন

রাজার বাড়ি ঝিটকার কাছে ছয়য়ানি গালা গ্রামে। এবার ঝিটকা স্কুল থেকে এন্ট্রান্স পরীক্ষায় অনেক ভাল পাশ দিয়ে মানিকগঞ্জে দেবেন্দ্র কলেজে ভর্তি হয়েছে। মহাদেবপুর, ঝিটকা, হরিরামপুর, ঘিওর এই সব জায়গার কয়েকজন ছাত্র মিলে একটা বাড়ি ভাড়া নিয়ে মেসের মত থাকে। এক মহিলা তিন বেলা রান্না

Capping off the first real weekend of summer
in Metro Vancouver পরিপূর্ণ উম্মাদ হবার আগে আমি তার কাছে গিয়েছিলাম। তিনি চুমু খেলেন আমার হাতে এবং বাজুতে।
নাভির সন্ধিস্থলে হাত রেখে বললেন ব্যথা হয় তোমার ?
আমি জানি

ঢালু পাহাড় চা গাছ ভরা ঘন সবুজ বন
চায়ের পাতার মন ভোলানো গন্ধে বিভোর মন,
চা কন্যার নিটোল দেহের লালশাড়িটার ভাঁজে,
কোন সুদুরের সুখের বীণা কলকলিয়ে বাজে ! সুখ তারে কয় কে বা জানে, নাকি সুখের ভান?
কেউ কি বুঝে চা কন্যার গোপন অভিমান?
ভরাট হাতের চার আঙুলে যন্ত্র খেলা

মাঝরাতে ঘুম ভেঙে গেলে দেখি
শিয়রে ঝুঁকে আছে শিপ্রার মুখ,
কপালে তাহার শীতল শাদা হাত
মমতায় মুছে নেয় বিষম অসুখ।
তাহার পাঁচ আঙুলের উম উষ্ণতায়
নিমিষে উড়ে যায় দুঃস্বপ্নের ঘাম,
মরিবার সময় হলে সবার আগে
নিবো আমি জেনো শিপ্রার নাম। /ড মোঃ সফি উদ্দীন