নতুন কিম্বা প্রাক্তন শিল্পবাসী
আমি রাজি ছিলাম
বেদনার এক গল্পের ভেতর মানবিক গান শুনবার।
নিভৃতচারী হাড়ের ভেতর
কোমল কালি-জল
পূজা মেশানো নতুন কিম্বা প্রাক্তন কিছুর;
শস্যবৃহৎ দিগন্তে কাল-মহাকাল
তীব্র সম আঁচড়পাচড় মোকাবিলার আচ্ছন্নে,
ব্যাকরণ অন্ধকারের বুকডান খুঁড়ে
কোরাকর ঋতুরা উন্মুখের আবহসঙ্গীত
ঘন্টার পর ঘন্টা যেখানে রোজবাসি গান গায়।
তাঁর সিঁড়িতে জয়তু সিম্পনি
কেবলি ভূগোলের বৃত্তে রত্নময়ী
মহালয়া বনাম দূর্গাপূজা; যা দেবী সর্বভূতেষু শান্তিরূপেন সংস্থিতা
দূর্গা পূজোর দিনগুলি আমাদের জীবনের সবচেয়ে ভালো সময় বলা যেতেই পারে। বিশেষ করে মেয়েদের জীবনে পূজোর দিনগুলি মনে রাখার মতো! মা আসছেন – মহালয়ার হাত ধরে—চক্ষুদান থেকে শুরু করে সবকিছু অনুষ্ঠান ই আমরা
জীবন|
৬ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৫৬৮ বার দেখা
| ১৭৯ শব্দ ১টি ছবি
অনেক স্বপ্নের ভীরে
জলের দামে শূণ্য করেছি যে শৈশব
অর্জিত সাত রাজার ধন দিয়েও তাকে আর ফেরত পাবো না
আজ অামি ফিরে যেতে চাই সেই সরল বিশ্বাসে যেখানে
লালাসা জাগরনহীন হয়ে জেগে থাকে শুধুই তোমার সৌখীন সাম্রাজ্য, যেখানে ভেঙে যেতো
একঃ বোনের সাথে ফোনালাপ এবং TIA/স্ট্রোক
– ডান হাত পা কেমন যেন হয়ে গিয়েছিল। বোন ফোনে বললো
-কি হয়েছিল? আমি জানতে চাইলাম
-ডান পাশ খুব দুর্বল; বাম পাশ একদম স্বাভাবিক ছিল
-ডান পাশ কি অবশ হয়েছিল?
-হ্যাঁ, অনেকটা তাই। বোধ হারিয়ে ফেলেছিলাম। নাড়াতে সমস্যা হচ্ছিল
-মুখে কিছু?
-হ্যাঁ; কথা আটকে
অচেনা পৃথিবী
আজ আবার নির্ঘুম রাত। গানে গানে কেটে যাচ্ছে আর সাথে প্রিয় উপন্যাস। পৃথিবী চলেছে নিজের গতিতে। নদীকে পৌঁছে দিতে সাগরে। আজ তবে পৃথিবীর জরিমানা হোক। কেন সে সব নদীর হাত নিয়ে, সাগরের হাতে দেয়? কেন সব মন চুরি করে মেঘ
জীবন|
১১ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৬০৯ বার দেখা
| ৩৫৬ শব্দ ১টি ছবি
ইনসমনিয়া
কিছু বৃষ্টি নিয়ে শ্রাবণ
কিছু কান্না নিয়ে ভালোবাসা,
ঘুমোবার জন্য রাত;
আজকাল বড্ড ইনসমনিয়ায় ভুগছি
আমার সমস্ত জমানো ঘুম নিয়ে তুই নিশ্চিন্ত ঘুমে
ঘুম নগরীতে;
আচ্ছা! ওখানে কি চাঁদ ওঠে?
ফুল ফোটে?
বৃষ্টি নামে যখন তখন?
জানিস!
অন্ধকার ডাকলেই আমি ছুটে যাই তোর কাছে
আর তুই আলো হতে গিয়ে রাত্রির ওপার দেশে,
অমাবস্যার
কবিতা|
৪ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১৯১ বার দেখা
| ৮০ শব্দ ১টি ছবি
পেরেকপাত্রে একা
আমাকে যে আপেলবাগানে নিয়ে যেতে চাইছো,
সেখানে অনেকগুলো কালো ভোমর থাকে।
আমাকে নিয়ে যেতে চাইছো যে আখক্ষেতে, সেখানে
এক মধ্যরাতে মুখ থুবড়ে পড়েছিল চন্দ্রের শবদেহ
আর কয়েকটি পিঁঁপড়ে, সেই শবদেহ টেনে নিয়ে
ফেলে দিতে চেয়েছিল নদীতে।
পেরেকপাত্রে এতোদিন একা পড়েছিল আমার যে
মৃত আত্মা, তুমি তাকে দিতে চেয়েছিলে যে প্রেম-
আমি
রাতের আকাশে ফোটেনি তারা
শুধু তুমি ছিলে না বলে
এখনও বহেনি বসন্ত বাতাস
শুধু তুমি আসনি বলে
ঝরে গেছে সব না ফোটা বকুল
তুমি ছিলে না বলে।।
আমিতো সুদূর পানে চেয়ে রয়েছি
তোমার পথ চেয়ে
হৃদয় সাগরে তেমনি করে
সোনার তরী বেয়ে
কখনও ভুল করে
কবিতা|
১০ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৩২৩ বার দেখা
| ৫৮ শব্দ ১টি ছবি