ভালোবাসার পাপ
কখনো জলে ডুবিস কখনো ভাসিস নীলে
পাখা কোথায় তোর পাখি?
একদিন আমিও আকাশ ছিলাম
আমি কাকে ভালোবাসি?
কোন একদিন সাঁতার কেটে যাস আমার বুকে
একদিন না হয় মাছ হয়ে যাস ডুব সাঁতারে
ডুবতে ডুবতে আমরা নদী হয়ে গেলে
না হয় ভাসব দুজন নীলে;
তুই শিমুল দেখিস আমি পলাশ
দুটোই তো লাল, চোখ
আগমনী
একটা নরম গ্রহ
উপরে নীচে নামছে
সাজগোজ নেই
পাগলিনী মিষ্টি সৌন্দর্য
অকৃত্রিম প্রাকৃতিক
একজন লেখকের কাজ হল যেকোনো পরিস্থিতিতে লিখে যাওয়া।
আগমনী তে কি লিখব? মাথার চারিদিকে বৃষ্টিগুলি আ্যমোনিয়া হয়ে যাচ্ছে? একজন প্রেমিক কবির ক্ষেত্রে জলজ্যান্ত প্রেমিকার কোন প্রয়োজন নেই—? শুধুমাত্র মন আর ফিলিং স আর কল্পনা থাকলেই হবে? তাহলেই
এক সময় আলাদা কেউ মনে হতো শাহেদকে আমার কাছে। মাত্র কয়েকটা বছর আগে। বিয়ের পর কত সুখী হয়েছিলাম আমরা একে অন্যকে পেয়ে! সংসার নামের বন্ধুর পথটিকে এতটুকু ভয়ের মনে হয়নি আমার কাছে। পথ হারানোর দুশ্চিন্তা হয়নি। দূরত্ব হবে দু’জনের ভিতর
অযুত নিযুত তারার মাঝে নিমিষেই
খুঁজে নিতে পারি সন্ধ্যাতারা;
ধরে নিলে কি করে তবে—
হারাবে তুমি দৃষ্টি সীমার ওপারে!
তোমার ঘ্রান জানিয়ে দেয় তোমার উপস্থিতি
ত্রিশ ডিগ্রি কোনিক রেখার চাহনি;
মুখোশের আড়ালে তেজদীপ্ত অবয়ব
বিটপীর সবচে কচি ডালের মত দেহখানি,
কি করে লুকোবে; আমার দৃষ্টি সীমার দেয়াল পেরিয়ে!
যখন বুঝি হৃদকম্পন শতক
প্রত্যেকেরই নিজস্ব ইতিহাস থাকে, আমারো আছে, মাঝে মাঝে আমি ইতিহাসের ছাত্র হয়ে যাই, একদম সর্বোচ্চ নাম্বার পাওয়া ছাত্র, যার মাথার পুরোটাতেই গিজগিজ করছে ইতিহাস, আজ তেমিন একটা দিন, ঘুরেফিরে হারানো বন্ধু, পরিচিতজন, আত্মীয়, হারিয়ে যাওয়া প্রেমিকারা মাথায় গিজগিজ করছে।
অতীত ফুরিয়ে যায় না
একটা বিয়ে বাড়ির
কোটি কোটি স্পাম কে পেছনে ফেলে আজকের এই আমি,
এতো সহজে দমে যাবার জন্যে আমার জন্ম হয়নি,
আমি আবার উড়তে শিখবো মেলবো ডানা আকাশই হবে ঠিকানা ৷
এই যে এই আমাকে দেখছো মরা গাঙের মতো শুকিয়ে গেছি,
জোয়ার এলে ঠিক আবারও টইটুম্বর হবো আমি,
পুরোনো
কবিতা|
৫ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৮৭৯ বার দেখা
| ১১৫ শব্দ ১টি ছবি
টাকার জোরে বউ ছেড়েছি
করছি নতুন বিয়ে,
বরযাত্রী যাচ্ছি ছেলে মেয়ে
সঙ্গে নিয়ে।
পুরান জিনিস আমি আবার
লাইক করি কম,
নিত্য নতুন ছোয়া পেতে
করছি পরিশ্রম।
নতুন বউয়ের ছোট বোনের
তাক লাগানো রুপ,
হাসি ঠাট্টা যতই করি
শালী আমার চুপ।
চুপ থাকো আর যাই করো
নেক্সট টার্গেট তুমি,
দরকার হলে
কবিতা|
১০ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৪৯৫ বার দেখা
| ৫০ শব্দ ১টি ছবি
আজ থেকে বত্রিশ বর্ষ পূর্বের কথা। বাদামতলীতে বসবাস করতো এক মেয়ে, নাম তার বাতাসী। তাকে অস্বচ্ছলতা খুব যে কুড়ে খেয়েছে সেটাও নয়। গাও গ্রামের মুরুব্বীদের মুখে শুনেছি “ইজ্জ্বত যায় না ধুইলে আর খাছলত যায় না মরলে।” বাতাসী তেমন এক হাওয়াই মিঠাই। মুখে তুলে নিলেই
অশোক বন্দনা
গত মার্চ মাসের ১৭ তারিখে বৃক্ষকথার কয়েকজন সদস্য মিলে আমরা গিয়েছিলাম ঢাকার মিরপুরের বোটানিক্যাল গার্ডেনে। ঘুরে ফিরে অনেকটা সময় ধরে আমরা চেনা অচেনা নানা ফুল আর গাছ দেখেছি, ছবি তুলেছি। ঐ সময়টা ছিল অশোক ফোটার সময়।
অল্পসংখ্যক উদ্ভিদ আছে যারা তাদের