পচা ডিম চেনার উপায় ডিম তো নিত্যদিনের সঙ্গী। সকালের খাবারে সবার বাড়িতেই দেখা যায়। কিন্তু অনেক সময় ডিম কিনে বিপাকে পড়তে হয়। দেখা যায় পচা ডিম কিনে বাড়ি ফিরতে হয়েছে। কিন্তু বুঝতে পারলে কি অার এমন হতো? তবে চেনার ও উপায়

আঙুল ফুলে কলা গাছ,
চুনো পুঁটি সে ও মাছ।
দেখি অকাল পক্কতায়,
না বালিকাও মা হয়! সতীন দেখে গা জলে,
বিয়ের আগে তিন ছেলে!
আশির পরেও বুড়ো ভাম,
করতে শাদী ঝরায় ঘাম! শনি শনি আট দিনে,
বাপের জমি নেয় কিনে।
দাদার আগে গজায় গোঁফ,
বিবেক বুদ্ধি পায়

আত্মমর্যাদা Self Dignity বা আত্মমর্যাদা বোধ শব্দটির সাথে আমরা সবাই কম বেশি পরিচিত। তবে আমাদের ব্যক্তিগত বা সামাজিক জীবনে এর গুরুত্ব কতখানি তা হয়ত অনেকেই অনুমান করতে পারিনা। আত্মবিশ্বাস এমন একটি ব্যাপার যা প্রথমে নিজের ভেতর উপলব্ধি করতে

সমুদ্রের শয্যাপাশে খোলা পিঠে ধাক্কা দিচ্ছে সূর্য
নিয়তি ঠোকরাচ্ছে-
দূরত্বে
গভীর নীল সমুদ্রের খাড়ি, বালুকণা
মৃতদেহের ওজনের
ভার বহনে অক্ষম।
জীবনের হাসি খেলায়
একটা কর্কশ কুক্কটী
ডেকে উঠে মৃত্যুর সাক্ষী হয়ে
শেষ মুহূর্ত অবলোকনের আশায় দৌড়াই
সামনেই তড়পায় আত্মা! কালো প্রাচীরের আঁধারে
জেগে উঠবো ভেবে
মনে- মনঃসংযোগ করি
কিন্তু কেউ আটকে রাখে
তার চাপে হৃদয় আচ্ছন্ন হলে
ফুসফুসে অনুভব করি হাওয়া

স্বর্ণ মুখি বর্তায় এ যে সোনা গায়ে রুপার
ঝিলিক মারে কতটা বর্তায়-
কেমন আজব চিন্তা ভাবনা
লোভলালসা রক্তচক্ষু কথায়। হায় ডাঙ্গার জল বানে গেলো
সোনা রূপা রা গোছল করলো
ভীষণ লাগলো মজা উজানেতে
সাঁতার কাঁটা- কথায় এত বর্তায় ঝিলিক মারা- ভাল্লুক,বানর মাছি
কেউ কাঁদে না-

একঃ
আমি কবিতা ভালোবাসি এবং অণুগল্পের মুগ্ধ পাঠক। তবে ভুল শব্দের কবিতায় আমার মাথা ধরে; গান বা কবিতার চরণেপূর্ণ গল্পে আমি বিরক্ত হই। কারণ জীবনের গল্পে (মানে আধুনিক গল্পে) গান কবিতা অতি বেমানান। বাস্তবে কারো দিন কি গান বা কবিতা দিয়ে শুরু বা শেষ হয়?

কল্পতরু আজকাল পাখীদের ঠোঁটে ঠোঁটে
তাম্বুরা অনুরাগ
কিমাম আর জর্দার মিশেল বানারসি পান। এক পাখি চঞ্চু ভেঙে আধখানা দেয়
সঙ্গী পাখীটা লেজঝোলা,
গুলকন্দের মিঠা
প্রথমে একজন গেয়ে উঠবে সোনালী সুর
দিনশেষে অন্যজন দেবে ভাল বাসা। আকাশের ম্যাপ ধরে কে মাপবে পথ?
গাছের কোটরে এখনো ছোট্ট সংসার
এরপরে কে যে যাবে কোথায়!
পান ফুরাবে, ধান উড়াবে
রয়ে যাবে

আপনার হাতের কাছেই আছে মহান সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ রাব্বুল আল আমীনের অপার কৃপা ভেষজ ও প্রাকৃতিক নানা উপাদান। ফলদ, বনজ ও উদ্ভিজ্জ নানা ফলমূল, সবজি। তেমনি একটি ফলের নাম হচ্ছে লেবু বা লেমন। আর সব সময়

যন্ত্রস্থ যমুনার মুখ স্ব-কাল’কে সাজিয়ে রেখেছি বিদ্যুতপাথরে। চাইলেই ছুঁড়ে
দিতে পারি। আর পারি স্বীকার করে যেতে শান দেয়া চাঁদের
জনম। নিদ্রার নিমগাছ জড়িয়ে জেগে থাকা ভাদ্রের বিবরণ।
পারি আরো অনেক কিছুই। শোকের সংযোগ খুঁজে যে নদী
বয়ে যায় উজান, তার গতিপথ আটকে দিয়ে আমিও হতে
পারি ঝড়ের সমান। তাবৎ তীক্ষ্ণতার

আসন্ন শীতের উপকথা আসন্ন শীতে আমার কোনো শব্দের যোগাড়-যন্ত্র নেই
বুকের ভেতর মাঝে মাঝে দু’একটি টিকটিকি হাঁটে
একবার বলতে চাই, আর দশবার করে পিছিয়ে যাই “তুই কি আমার কাঁথা হবি?
ডুবসাঁতারে পাড়ি দিবি
৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷ রাতের সমুদ্দুর? পাহাড় কাটার গন্ধ নিবি
সোনার চামচ মুখে দিবি
৷৷৷৷৷৷৷৷৷ হাসবে যে রৌদ্দুর! আমি নিখিল শকুনের মতো দূরবীণ চোখ

পরশপাথর জগজ্জননী মা হাতে পরশপাথর নিয়ে বসে থাকেন
পুরুষের বেশে মিত্রশিবিরে কিছুদিন কাটিয়ে গেলেন
মাদার টেরেজার মত ডুকরে কেঁদে ফেলেন সেই থেকে
আহা বাছাদের আমার কি কষ্ট ! হাপুস নয়নে বলেন তাঁর শ্রীহস্তের স্পর্শে লোহা হয় সোনা, সোনা হয় লোহা
মিত্র হয় শত্রু, শত্রু হয় মিত্র, নারী পুরুষ অবিমিশ্র এক
মাঝে

তুমিই যদি হও কবিতার একমাত্র মধ্যমনি
কবিতা হয়ে পড়ে ক্ষীণ থেকে ক্ষীণকায়
অন্তরালে চলে যায় পৃথিবীর সব রঙ –
অবারিত সবুজ মাঠ
সোনালি ধানের ক্ষেতে কৃষকের হাসি
অসীম আকাশে নীলিমার হাতছানি
সব ভুলে যাই; সব! ভুলে যাই উদার হতে মানব প্রেমে
ভুলে সংসারে আরও অনেক কিছু আছে
ভুলে যাই আমি যে শুধু

তুমি কখনো দুঃখ দেখোনি, সওনি যন্ত্রণা,
সবাই তোমাকে মমতা দিয়েছে, করেনি ভৎসনা।
ভুলেও নামেনি বৃষ্টি তোমার, ডাগর চোখের কোনে,
পাবার শান্তি ভোগ করেছো, নিভৃতে আনমনে। ভেবেও দেখোনি ওই ঝরনা, কোন সে কষ্টে কাঁদে,
কত মমতায় নদী তাহারে, আপন বক্ষে বাঁধে।
মেঘ কেঁদেছে