আসলে ভবে যেতে হবে
পাঠিয়েছে ভবে আমায় একাধিক শর্ত দিয়ে,
তারমধ্যে আছে তিনটি জন্ম মৃত্যু আর বিয়ে।
ভবে এসে রইলাম মজে ভবের মায়াজালে,
হেলায় হেলায় সময় শেষ জনম গেলো বিফলে।
আসলে ভবে যেতে হবে ভবের মায়া ছেড়ে,
সেই চিন্তার ধার ধারি না চলি হেলা করে।
এই দুনিয়ায়
কবিতা|
৬ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
২৫৭ বার দেখা
| ১৬৪ শব্দ ১টি ছবি
আঁধারের গভীরতা ভালোবাসি তবু
সন্ধ্যা থেকে মধ্যরাত যদিও সময়টুকু পাইনি কভু
আলো আঁধারি খেলা খেলেছি সময় ছিল অবিরত
প্রতীক্ষা অপেক্ষা শব্দ দুটি আমার বেশ পরিচিত।
নীড় হারা পাখির আত্মনাদে অভ্যস্থ হয়ে পড়েছি কখনো
পদ্মার বুকে হারিয়ে যাওয়া বসত বাড়ি দেখেছি শতশত
তোমার নাতিদীর্ঘ আলাপচারিতায় আমি ডুব দেই ভূমধ্য সাগরে
লৌহমানব হতে
ঘসে মেজে দেহ টাকে
মনি মুক্তোয় মুড়ে রেখে
কি লাভ হবে হায়,
সেইতো মাটির দেহ
মাটির সাথেই মিশে যায়।
শ্বেত পাথরের গড়লে বাড়ি
কোটি টাকার চড়লে গাড়ি
কি লাভ হল হায়,
খাটিয়াতেই চড়ে যদি
শেষ যাত্রা হয়।
কত সালাম প্রণাম মেলে
সম্মুখে কি সুনাম বলে
কি লাভ তাতে
কবিতা|
৮ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৪৬৫ বার দেখা
| ৫৪ শব্দ ১টি ছবি
আগের লেখায় বলেছিলাম জবা ফুলের কয়েকশত প্রজাতির গাছ রয়েছে। এদের কয়েকটি পরিচিত বাংলা নাম হচ্ছে জবা, রক্তজবা, পঞ্চমুখী জবা, জবা কুসুম, মরিচা জবা ইত্যাদি। এদের মধ্যে একটি বিশেষ জবা হচ্ছে ঝুমকো জবা বা ঝুমকা জবা। এটি দেখতে অনেকটাই ঝুমকার মতো বলেই এই নামকরণ করা
বিচক্ষণ প্রতিযোগিতায় সময় কখনো হার মানবে না,
অবাধ বয়ে চলা তাঁর দাড়াবে না কখনই থমকে।
প্রযুক্তির অভিশাপে প্রকৃত মানুষ বিপন্ন প্রায়,
সূর্য তবু অস্তমিত হয়নি চিরতরে।
নক্ষত্রের রশ্মি ছড়িয়ে আকাশ সাজানো,
আজো বিদ্যমান এবং তা চিরন্তন।
ধুমকেতু আর ছায়াপথে বিচরন করতে,
এক অলৌকিক
কবিতা|
৮ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৩৩০ বার দেখা
| ৯৮ শব্দ ১টি ছবি
দহনের রাত
আজ কেন যেন তোর কথা বড্ড মনে পড়ছে
আকাশে আধভাঙ্গা চাঁদ আর অর্ধেক নীলাভ জ্যোৎস্না
আমি তারা গুনছি
চাঁদ কখনই আমার না;
একটা সময় ছিল,
রাত ঘুমিয়ে গেলে মোবাইলটা জেগে উঠতো
তুই তো সারারাত জেগেই থাকতি আর যখন তখন মোবাইলে বোতামে হাত
ক্রিং ক্রিং শব্দে
কবিতা|
৪ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৫৮৯ বার দেখা
| ১৮৬ শব্দ ১টি ছবি
অনেকদিন হয় ঝিনুক দেখি না, শামুকও
তবুও আজকাল পঁচা শামুকে পা কাটে
হাত কাটে।
হৃদয় কেটেকুটে রক্তের নদী হয়
ওরাও আজকাল ইতরপ্রাণির মতো কথা কয়!
আগে মুক্তোর খুঁজে রনিয়া বিলের চিল হয়েছি
আর এখন মানুষের দুয়ারে দুয়ারে ঘুরি
সবাই মানুষ
এক মানুষ করে আরেক মানুষের কবিতা চুরি!
হৃদয়ের কাঁটাতার ভেংগে যে করে হৃদয়
কোথায় দাঁড়াবে বাংলাদেশ
যারা একাত্তরে ধর্ষণ করেছে আমাদের বোন
যারা একাত্তরে জ্বালিয়েছে আমাদের স্বজনের ঘরবাড়ি
যারা আমাদের মায়ের রক্তাক্ত লাশের উপর করেছে উল্লাসনৃত্য
আজ তাদের অনুসারীরাই দেখাচ্ছে ফণা। তাদের উত্তরসূরীরাই
হয়তো একদিন বলবে এই গুলামও ভাষাসৈনিক ছিল
শহিদ মিনারে রাখতে হবে এরও মরদেহ-
এ- কেও দেখাতে হবে রাষ্ট্র্রীয় সম্মান !
কোথায় দাঁড়াবে
অস্থি
পাশ ফিরে বসে আছে শিকারী বক
রোজ সে আর তার নাচনেওয়ালী সখি
একটা সাদা পায়রা ছিঁড়ে ছিঁড়ে খায়
পাতাল থেকে খুঁড়ে আনে কঙ্কাল
ক্যালিগ্রাফি হরফে আঁকা থাকে পায়রার অস্থি।
সাথীপাখি তুলাদণ্ড নিয়ে আসে
তলায় আঠা লাগিয়ে আলিবাবার সাথে মোহর ওজন করে।
কখনো দেখা যায় তার সুদৃশ্য পায়ের পাতা
উন্মুক্ত কাব্যিক গোড়ালি, নাকের
লংকার ঝাঁপ
প্রতিবাদীর আয়নাছিল বেশ
সে সময়ে রক্তমাংস চিন্তো-
ব্যাঙ, কাকের ডাক হতো-
কিন্তু খুন সেতো আকাশ
ভাঙ্গার মতো- আর এখন
প্রতিবাদীরা হয়েছে শিকারী
পাখি কিংবা ড্রাছবিনের মল;
ভীষণ এ সময়ের ইচ্ছা ডানায়
করছে শুধু অচিন্তে কুপো কাপ;
প্রতিবাদী কি কাচের মতো
ভেঙ্গে যাবে! ওরে বাপ রে বাপ-
তবুও প্রতিবাদী থেকেই যাবে
ঝংকার
কবিতা|
৪ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৩৫৪ বার দেখা
| ৪৩ শব্দ ১টি ছবি
আজ অষ্টমী পূজা, আজ সক্কাল সক্কাল স্নান সেরে নতুন পোশাক পরে অঞ্জলী দেবার দিন। যদিও অঞ্জলী সপ্তমী থেকে দশমী পর্যন্ত দেওয়া যায়!
অঞ্জলি:
অষ্টমী মানেই কিন্তু পুষ্পাঞ্জলি দেওয়া নতুন জামাকাপড় পড়ে। স্নান করে শুদ্ধ বস্ত্রে ঠাকুরের সামনে তিনবার হাতে গঙ্গাজল নিয়ে আচমন
শেষ পর্বঃ
যা লিখবেন নাঃ
ফেসবুকে যেমন আপনার লেখার স্বাধীনতা রয়েছে, তেমনি এমন কিছু না লেখারও নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। কারণ ফেসবুক কর্তৃপক্ষ চান না তার কোন ইউজার পোস্ট করে বিপদে পড়ুক। শুধু ফেসবুক কেন, কেউ চান না আপনি বিপদে পড়ুন। কারণ আপনার একটি পোস্ট বা লেখা সর্বাধিক
ঝাউতলা স্কুলে আমাদের ট্রুপের ডিউটি থাকে, গত একমাস যাবত এখানেই ডিউটি চলছে। তবুও ডিউটিতে আসার আগে কমান্ডারের কাছ থেকে ডিউটি স্টেশন কোথায় জেনে আসতে হয়। আজ বিকেলেও তার ব্যাতিক্রম হয়নি। কমান্ডার ভাই বললেন আজ রাতে কিন্তু
গল্প|
১০ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৪৭৮ বার দেখা
| ৬৯৪ শব্দ ১টি ছবি
ফালতু কথার ধার ধারিনা আসল কথা কই
আমি কিন্তু হেরে হাওয়া দলের পক্ষে নই।
যখন যে দল ক্ষমতাতে সে দল আমার দল
দেহ আমার আত্মা আমার নেতার বলই বল।
মিটিং বল মিছিল বল আমি সবার আগে
নগদ টাকায় ভাড়া খাটি যখন