এই শ্বাস টেনে নিলে
পারবে কি ছাড়তে?
ভাঙা ঘর ভাঙা কাঁচ
পারবে না জুড়তে!
থেমে গেলে এই দম
পারবে কি নড়তে?
ভাঙা পা নিয়ে গাছ
পারবে না চড়তে!
পাবে না তাকে আর
নেই যে এ রাতে,
বিরহ দিবে উকি
হাজারো আঘাতে!
যে গেছে ব্যথা দিয়ে
পারবে না
কবিতা|
৮ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৩৮৫ বার দেখা
| ৫৩ শব্দ ১টি ছবি
যে প্রশ্নটি তুমি নিজেকেই করতে পারো
মৃত্যু, বিশ্বে আলোচিত কোনো বিষয় নয়।
এমন কি হত্যাও। যাকে খুন বলা যায়-
যাকে বলা হয় ‘আততায়ীর কর্মকাণ্ড’
সেসব নিয়েও এখন খুব বেশি ভাবে না কেউ।
বরং ব্যাধিগ্রস্থ বানিয়ে যে সবুজকে খাবলে
খাচ্ছে শাসকেরা, ভয় এখন তাদের নিয়ে।
আরও সহজ করে বলা যায়, পেট্রোডলারের
বিনিময়ে যারা
একটা খুব শান্তিনিকেতনী গিফ্ট্ নিয়ে
এদান্তি বড়োই বেতালায় বেজেই চলেছি, -ক’দিন।
তালেবর স্মৃতিচারী বড়ো জব্দে নাজেহাল মন ও মনন।
ভুল তাই হয়ে যেতে পারে বেমালুম যখন ও
তখন।
এখন কোথায় যে পোক্ত বেড়া টেনে তুলে দিয়ে
সজীব জমিন্কে ইচ্ছালীন – স্ববশে রেখে দিতে হয়,
জায়গা বিশেষে তার চুলচেরা হিসেবের ভাগ
বুঝে নিতে
একটি মহাকাব্য লিখবো বলে
বিমূর্ত এক ঘোর অন্ধকারে
হেঁটেছি আমি পঁয়ত্রিশ বছর ধরে
একটি হৃদয়ের আশ্রয় পাইনি বলে
যে হৃদয় এ হৃদয়ের কথা বলে
যে চোখ এ চোখে দৃষ্টি দিলে
বুঝে নেবে কি ব্যাথা এ অশ্রু জলে
এ জল কেন যে জ্বলে পুড়ে জ্বলে?
এ হৃদয় কেন
কবিতা|
৭ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৫০৪ বার দেখা
| ১৮২ শব্দ ১টি ছবি
“যেও না নবমী নিশি লয়ে তারা দলে”
তুমি গেলে দয়াময়ী এ পরাণ যাবে।”
এটাই তো আমাদের সবার মনের একান্ত কথা হয় নবমীর দিনে। সারা বছর ধরে যে উৎসবের জন্য আমরা অপেক্ষা করে থাকি, তার বিদায় ঘন্টা বাজিয়ে দেয় এই নবমী নিশি।
বাবা-মায়ের কাছে সবচেয়ে মূল্যবান সম্পত্তি তাদের সন্তান। সন্তানের কল্যাণের জন্য নিজের জীবন তুচ্ছজ্ঞান করতে বিন্দুমাত্র দ্বিধা করেন না তারা। তাই তো
সন্তানদের নিয়ে বাবা মায়েদের চিন্তার কোনও শেষ নাই।
আর যদি সন্তান হয় টিনএজার তাহলে তো কোনও কথায় নেই। বয়ঃসন্ধিকাল শৈশব ও কৈশোরের মধ্যবর্তী একটি মানসিক