মেঘলা পরী সেদিনের ঝড় হাওয়া ছিল নদী
খরস্রোতে উত্তাল নোনা মিঠা পানি-
যমুনা এতোদিনে যমুনা বুঝেছো কি ?
সেই ভুলে ভাঙা মনের বাড়ি। আজও খেয়াঘাট চলে পারা পার
দূরত্ব নীলাময় দেখি ধু ধু বালুচর-
স্মৃতির ডাকন ডাকলে পরে ক্ষতি কি
একটা দিন সৃষ্টি মুখর করেছো কি
ভালোবাসার একটা মেঘলা পরী। পরীর দেশ মেঘ মেঘলা

নেতা আমাকে চিন্তে কষ্ট হচ্ছে তোমার? আমি বাংলাদেশ জনগন নাম আমার পাঁচটা বছর আগে গিয়েছিলে সেবার ধবধবে সাদা পাঞ্জাবী ছিলো পরনে হ্যামিলিয়নের বাশিওয়ালার মতো করে পিছনে একঝাঁক তরুন তরুনীদের নিয়ে ছুটে চলেছিলে তুমি শহরের প্রতি ঘরে আর আশার বাণী শুনিয়েছিলে কানে বলেছিলে অন্যায়ের প্রতিবাদী কন্ঠ হবে ৷ গরীব অসহায়রা স্বপ্ন

আধিপত্য বিস্তার অস্তিত্ব রক্ষার,
সম্মুখে শালিনতা হৃদয়ে অহংকার।
প্রাণ অবরুদ্ধ সুশীতল যুদ্ধ,
জাগ্রত হুঙ্কার অনুরোধে ক্ষুদ্ধ। শান্তির সন্ধান যন্ত্রণার উত্থান,
বৈধতা বিকৃত বিবেকের বলিদান।
উত্তাল প্রান্তর অশান্ত ভয়ংকর,
অসীম দূরত্ব অসম্ভব উদ্ধার। নির্ভয় দাম্ভিক, দুরন্ত নির্ভীক,
প্রচেষ্টা হননের প্লাবিত চারিদিক।
অতিশয় ধূর্ত কৌশলী শর্ত,
জঘন্য নিভৃতে বিগ্রহ

প্রিয়তমা,
আকাশটা গতকাল সারাদিন কেঁদেছিল। মাঝে মাঝে দমকা হাওয়াও বেগ বাড়িয়ে দিয়েছিল তার কান্নার। পরশু রাত যখন ঘুমোতে যাব দেখি হুহু করে কান্নার শুরু। রাতের ঘুমের আবহ কান্নার অশ্রুতে ভেজা ছিল। পানি চুঁয়ে চুঁয়ে পড়ে সুউচ্চ তরুগুলোর অমসৃণ দেহকে তৃপ্তকরে মাটিতে

টক-ঝাল আচার
উপকরণ: জলপাই ৫০০ গ্রাম, সরিষার তেল পরিমাণমতো, লবণ স্বাদ অনুযায়ী, লাল গুঁড়া মরিচ ২ টেবিল চামচ, পাঁচফোড়ন ১ টেবিল চামচ, শুকনা লাল মরিচ ২-৪টি আস্ত, হলুদ গুঁড়া সামান্য এবং বিট লবণ ১ চা চামচ। ধনিয়া ও শুকনা মরিচ টেলে

ছায়ার মতোন একটা দীর্ঘশ্বাস
বাড়ছে – কমছে
বিলাসী বদনামে যাচ্ছি ডুবে
রোদের বাক্সে গুছিয়ে নিচ্ছি তিন প্রহর
চিহ্নগুলো রাখছি সব অন্ধকারে লোল জিহ্বায় তীব্র ক্ষুধা
আর্তনাদে ঝরছে বর্ম আমার মাদলের তাল – বর্ষা নামছে
আকাশজুড়ে কালো মেঘের ফ্ল্যাট
কৃষ্ণ মেয়ে – খরস্রোতা সময় এখন
যমুনার জলে বিলাসী বদনামে
মুহূর্তের কোলে সমর্পিত হই দুজন।

আমার এ চিঠি লিখে রেখে যাই
তোমাদের জন্য
অনন্ত শতাব্দীর প্রান্তে দাঁড়িয়ে, পথিক-
এ চিঠি পড়ে যদি পার আমায় করো ধন্য।
এ যুগের গান লিখে রেখে যাই
পাখির কূজনে উত্তর ফাল্গুনে,
জানি তুমি সেদিন জানবে না আমায়,
রাখবে না

মেঘের বাড়ী যাবো আজ দুজনে
চলো না হাওয়ায় ভাসি,
মনের ভুবনে যাবো আজ গোপনে
চলো না ভালোবাসি।। মেঘের আড়ালে পারিজাত কোমলে
খুঁজে নিবো জীবনের মানে,
গোধূলি গগনে সূর্যটা হারালে
ছুটে যাবো নক্ষত্র-বাগানে। মেঘের বাড়ী যাবো আজ দুজনে
চলো না হাওয়ায় ভাসি,
মনের ভুবনে যাবো আজ গোপনে
চলো না ভালোবাসি।। সুরভিত বাতাসে চাঁদোয়া আকাশে
উড়ে যাবো নীল জ্যোৎস্নায়,
পরীর

আমাকে যখন ভালোবাসো তুমি – তোমার সর্বস্ব দিয়ে
আমি তখন আশু দিন গুনি- ভয়ে থাকি সর্বস্ব হারানোর;
আমার চুলে তুমি যখন খেলা করো মেয়েলী আঙ্গুলে-
ইঁদুর বিড়াল খুঁজে বেড়াও চুলের অভ্যন্তরে
আমি তখন তোমার সিল্কের

মধ্যবয়স্ক নীরবতা মানুষ-পৌঢ় পাখি, মরে গেলে ওড়ে। পর্বত ছুঁয়ে
ঢালি বকের মফস্বল শহরের সন্ধ্যা সেলাই করা
মাঝরাত, বাদুড় ওড়া ঋতু শৈশব সফেদা পাকা
বর্ণিলে, শ্রেণী ঘ্রাণ পাহাড়-ধূপগন্ধের কাছাকাছি। এভাবে ছাড়িয়ে যায় স্নেহ স্তনশূন্য, ভূমি বৃক্ষের
বারান্দা করিৎকর্মার আলো অপরূপ-জাগ্রত খেত
একদিন পৌঁছতে পৌছতে ছুটে আসে অসুর
শুঁকনো দিনের তরবারি কিরণ, মহাপ্রলয়ে-
অদৃশ্য অশ্রুবন,

কালাজ্বর নদীকে বলেছিলাম, ইদানিং আমার শরীরে জ্বর যেনো লেপ্টে থাকে
যেভাবে নিমপাতার সাথে সা-রস লেপ্টে থাকে
যেভাবে ঘৃণার সাথে ভালোবাসা লেপ্টে থাকে ঠিক সেভাবে
নদী খানিকটা সময় কোথা থেকে যেনো উড়ে আসলো
অতঃপর আমার কানের কাছে মুখ এনে ফিসফিসিয়ে বললো,
আমি যদি তোমার শরীরের কালাজ্বর হতাম! আমি একলাফে মাটি থেকে মহাকাশে

সুখে থেকো বন্ধু তুমি তুমি কি দেখেছো বন্ধু কাগজের ফুল?
সেই ফুল দেখে ভমরও করে না ভুল!
বানানো ফুলে কোনও গন্ধ থাকে না,
কাগজের ফুলে কভু ভমর আসে না।
আমিই সেই কাগজের ফুল গন্ধ নেই,
তুমি নেই কিছু নেই আমার গন্ধও নেই। তুমি কি দেখেছো বন্ধু শুকনো

এ এমন একটি গল্প, যা বার বার শেয়ার করা যায় এক
১৪ ই ফেব্রুয়ারী।
যশোহর এয়ারপোর্ট থেকে বিমানের বাসে চড়েছে আনাম। আজ প্রায় চৌদ্দ বছর পরে খুলনায় নিজের বাড়িতে যাচ্ছে। দেশেই এসেছে গতরাতে। পুরা পরিবার ওর সাথে। দুই মেয়ে আর রুমু। এই পনেরটি

উপস্থাপন অসাধারণ, নেশায় দোলে তাই দেহ মন।
সীমানাহীন এই প্রয়োজন, বাড়ে বাড়ুক মনের দহন।
জেগে থাকা ঘুমের বেশে, ভেতর কাঁদে বাহির হাসে।
মহাশান্তির সে আবেশে, মৃদু সুখে হৃদয় ভাসে। বোঝা কঠিন মনের ভাষা, গহীন প্রাণের ভালবাসা।
অধৈর্য কেউ হয় নিরাশা, কারো