ভাসমান ডকইয়ার্ড বন্দর চৌরাপাড়া নারায়ণগঞ্জ।
প্রাচ্যের ডান্ডি নারায়াণগঞ্জের শীতলক্ষ্যা নদীর নাম শোনেনি, এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া দুষ্কর। কোনও এক সময়ের স্বচ্ছ পানির জন্য সুনাম অর্জনকারী শীতলক্ষ্যার সেই সুনাম বর্তমানে না থাকলেও, নদীর দুই পাড় নিয়ে সুখ্যাতি আজও অখ্যাত
উইয়ে-খাওয়া নগরে এখন বিপ্লবী জেগেছে
ঢুকতে দেয় না কোনো কূটনৈতিক দূত!
অঃতপর যখন স্বার্থ উদ্ধার করতে পারেনি,
তখন কালা-মিয়ারা বলে শালারপুত!
/
তাই স্বার্থের সাথে স্বার্থের সংঘর্ষ হয় রোজ
হয় সতেজ পাতার করুণ হাহাকার!
অগ্রদূত’রা সভামঞ্চ করে নগরে নগরে
প্রতিশ্রুতির তোলে হরেক ঝংকার!
/
এখনো শেয়ালের কাছে মুরগী জমা রাখার
গল্প বলে
– বউমা, ক’দিন ধরে লক্ষ্য করছি কোথাও বেরোচ্ছ না অথচ ঘরের মধ্যে সেজে গুজে ফুলবউ হয়ে থাকছ। ব্যাপারটা কি?
– কেন মা? আমি তো রান্নাবান্না ঘরের দেখাশুনা সবই করছি। তাহলে?
– তা করছো। তবে বাইরে বেরনো পোশাক আশাক সব বের করে উগ্র সাজ পরে আছো। কেন?
–
গল্প|
৬ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৪৮৮ বার দেখা
| ২১৩ শব্দ
অফিসে হারুন সাহেব প্রতিদিনই দুপুরের চা শিহাবের সাথে খেতে আসেন ওর ডেস্কে। আদা দিয়ে লাল চা। আজ আবার আবহাওয়াটা ও সেরাম। মানে আদা চা’র জন্য আরকি।
যথাসময়ে তিনি হাজির। চা খেতে খেতে হালকা কথা বার্তা তো হতেই পারে। আজো হচ্ছে। তবে
আমলকির অনেক গুন!
হালকা সবুজ রঙের ফল, লবন-মরিচ মিশিয়ে খেলে স্বাদও অপূর্ব। চিকিৎসকদের পছন্দ থেকে ঘরোয়া টোটকা—সব কিছুতেই এই ফলের অবাধ যাতায়াত। আমলকি। গ্রাম হোক বা শহর, যার কদর কমে না এতটুকু।
চুলের স্বাস্থ্য হোক বা ত্বকের যত্ন— আমলা বা আমলকিই
জীবন|
৫ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৩৯৭ বার দেখা
| ১৭২ শব্দ ১টি ছবি
জলজ্যান্ত আঁধারটাকে গিলে খেলো সূর্যের আলো
আর পুরোনো শহরটা নতুন মলাটে প্রস্তুত আবারো ৷
ইট, কাঠ,আর পাথরের শহরে আবার একটা ভোর
পেশাজীবী, কর্মজীবিরা সময়ের সাথে সাথে দৌড় ৷
আঁধারের সিঁধ কেটে নতুন সূর্য উঠেছে পূর্বাকাশে
পতিতারাও দেনা-পাওনা সব চুকিয়ে ঘরে ফিরছে ,
বিদ্ধস্ত পতিতার চোখে মুখে
কবিতা|
৬ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
২৩২ বার দেখা
| ১৩০ শব্দ ১টি ছবি
আমাদের বাঁচাটাকে আমরা সহজভাবে দেখতে পারি না; ঠিক সহজ সরল ভাবে ভাবতেও পারি না বা ভাবা যায় না, বাঁচতে হয় লড়াই করে। যেকোন পরিস্থিতিতে ই মানুষকে কাজ করতে হয় বা কাজ করা অবস্থায় থাকতে হয়।
এক মানুষ যখন বড় হয়
জীবন|
৬ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৩১২ বার দেখা
| ৩৬৬ শব্দ ১টি ছবি
গুহাজীবন
আমার প্রতিবেশী ছিল আলখেল্লা পরা একটুকরো রাত, ডানপাশে
কয়েকটা মাকড়শা বুনছিল তাদের স্বপ্নজাল। আর শুকনো পাতার
মর্মরে বাজছিল অনাগত দিনের দ্যোতনা, কিছু সমবেত পিঁপড়ে
খুঁড়ছিল মাটি। মাঝে মাঝে এভাবে খুঁড়ে যেতে হয় – তা আমার
আগেই জানা ছিল। কালো বন্দুকটার গায়ে হেলান দিয়ে আমি
যে মমতার স্থির চিত্র আঁকতাম,
কিছুদিন আগে থেকে “ঝুমকো জবা”, “পঞ্চমুখী জবা” ও “বহুদল জবা” ফুলের বেশ কিছু ছবি দেখিয়েছি আপনাদের। আজ তারই ধারাবাহিকতায় দেখাবো আমার তোলা কিছু “সাদা জবা” ফুলের ছবি।
সাদা জবা
আপনারা জানেন জবা ফুলের কয়েকশত প্রজাতির গাছ রয়েছে। এদের কয়েকটি
মানবদেহ যে উপায়ে প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে বা পরিবর্তিত হয় তা খুবই রহস্যময় ব্যাপার। আপনার মস্তিষ্কের ৮০% পানিতে তৈরি। যা দিয়ে একটি ১০ ওয়াটের বাল্ব জালানো সম্ভব। আপনার পাকস্থলীর ভেতরের আবরণ প্রতি তিন থেকে চারদিন পরপর পরিবর্তিত হয়। এখানে মানবদেহ সম্পর্কে এমন কিছু বিষয়ের উল্লেখ
জীবন|
৪ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
২৫১ বার দেখা
| ৪৭৩ শব্দ