ঘোর অমনিশায়
আমার সব কুয়াশা লাগে —
ধোঁয়া ধোঁয়া রাতে
তুমি কার সাথে কথা বলো !!
সমুদ্র দূর হাজার মাইল
অথচ তোমার মুঠোফোনে বার্তা আসে
আজনবী এক বাহিনীর
তাদের ঘর নাই
বাড়ি নাই
ধু ধু মরুর কালা ঝড় –
তোমাকে নিশানা করেছে
ছোটবেলায় দেখতাম আমাদের গ্রামে একসাথে পাশা-পাশি দুইটা বাড়ি। বাড়ি দুটোর নাম ছিলো জুগিবাড়ি। জুগি হলো আমাদের হিন্দুধর্মের একটা জাত বা সম্প্রদায়। জুগি সম্প্রদায়ের কাজ ছিল বস্ত্র তৈরি করা। তাঁরা যেই মেশিন বা কল দিয়ে কাপড় তৈরি করতো, সেটাকে বলা হতো তাঁত বা ঠকঠকি। সেই তাঁত
আমি
মাঝেমাঝে চুপ করে বসে থাকি আমি আমার পাশে। আমার আমিকে খুঁজে পাওয়ার চেষ্টায় ব্যস্ত রুদ্ধ শ্বাসে; আয়নার দিকে তাকিয়ে থাকি, জুড়ে নিই টুকরো হৃদয়। খুঁজে পাই ব্যর্থ ইতিহাসের পাতায় এক নতুন পরিচয়।
ব্যস্ত দিনের শেষে যখন চাঁদ নেমে আসে, ডুবে
জীবন|
২৮ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১৩৪০ বার দেখা
| ৮৫ শব্দ ১টি ছবি
অক্ষরে অক্ষরে তিনি সুনীল : বাঙলাভাষী এই ভারতীয় সাহিত্যিক একাধারে কবি, ঔপন্যাসিক, ছোটগল্পকার, সম্পাদক, সাংবাদিক ও কলামিস্ট হিসাবে অজস্র স্মরণীয় রচনা উপহার দিয়েছেন। তিনি আধুনিক বাংলা কবিতার জীবনানন্দ-পরবর্তী পর্যায়ের অন্যতম প্রধান
যন্ত্রমানব
একটা সকাল, পাখির ডাকের
একটা দুপুর, মন খারাপের
একটা বিকেল, হলুদ হলুদ
সন্ধ্যা এলেই, বিষণ্ণ লাল
একটা দিন ভালো মন্দের
কখনো মেঘ কখনো সূর্যের
একটা রাত আনন্দ বিরহের
কখনো তারা কখনো চাঁদের
সকাল কখনো রাত’কে ছুঁতে পারে না
সূর্য ছুঁতে পারে না চাঁদ’কে
তবুও প্রহর গণনা, দিন রাত আর সূর্য চাঁদে;
একটা তুই
একটা আমি
কিছু বোধের
অন্ধত্বের অনুরাগীরা
না দেখার অহংকার নিয়ে থাকি। কত
ঢেউ আমাকে না চিনেই পাড়ি দেয় উজানে, কত পাখি
ডানায় পুরে কালের ভালোবাসা
উড়াল দেয় নতুন সাকিনে, আমার কোনো গন্তব্য না থাকায়
বসে থাকি, আর দেখি ভাটির পড়াশোনা।
যে অন্ধ অনুরাগীরা নদীকে অবিশ্বাস করে
অন্য দেশে যেতে চায়
তাদের জন্য কোনো পাঠ বাকি না
দুই রঙের জল
কি এমন ক্ষতি হতো আমার বা তোমার
যদি সত্যি তোমাকে ভুলে যেতে পারতাম!
আমি বলতে পারতাম, আরেকদিন এসো
বলতে পারতাম, এদিকের জল-হাওয়া ভাল।
তুমিও তো ফিরে যেতে যেতে বলতে পারতে,
তোমাদের এদিককার আকাশটা বড় ঘন
ইচ্ছে করে দু’দিন আরো জিরিয়ে নিই ঘাটলার জলে।
আমি বলতে পারতাম, আরেকটু থাকো।
ভেবেছিলাম ভুলে
আমি বেসরকারি এক চাকর,
কভু পাইনি গুণের কদর!
শুধু পেতে বসের আদর,
সাজি লেজ হীন এক বাদর!
যখন বিশ্ব সেরা জ্যামে,
আমি টেনশানে যাই ঘেমে!
হয়তো চাকরি গেল থেমে,
নয়তো বেতন গেল কমে!
শুনি নিত্য বসের ঝাড়ি,
ফিরি মধ্য রাতে বাড়ি!
অফিস যেতে তাড়াতাড়ি,
আমি আরাম নিদ্রা
কবিতা|
১১ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৩১৩ বার দেখা
| ৮৬ শব্দ ১টি ছবি
হাতের খপ্পর থেকে এক ঝটকায় যে কব্জিটা’কে ছাড়িয়ে নেবে
তারপর———
হাঁপাতে হাঁপাতে পিছনে ফিরে দেখবে- কেউ পিছু নিয়েছে কিনা;
এত বেশুমার সাহস কোথায় তোমার!
ভয় হয়? তাই না? আর যদি ফিরে না ডাকি!
বেসামাল তুমি পারবে নিজেকে
কবিতা|
১২ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৪৫৪ বার দেখা
| ১৮৫ শব্দ ১টি ছবি
ল্যাপটপ ভাজ করে একটু দূরে সরিয়ে রেখে সুবোধ বরুয়া টিভি অন করলো। একটা চব্বিশ ঘণ্টা খবরের চ্যানেল। ওটার এক সিনিয়র রিপোর্টার ঢাকা থেকে উখিয়ায় গিয়ে কাজ করছে। সাথে এক তরুণী; সে স্থানীয় প্রতিনিধি। তরুণীটি রাখাইন বাংলা জানে। একজন রোহিঙ্গা বালকের সব হারানোর কাহিনি তারা
নারায়ণগঞ্জ সিটি ১০ নং ওয়ার্ড গোদনাইল। এই এলাকাটির অবস্থান নারায়ণগঞ্জ শহর থেকে ৪ কিলোমিটার উত্তরে সিদ্ধিরগঞ্জ থানাধীন। বর্তমানে এই গোদনাইলে গড়ে উঠেছে যত্রতত্র বহু শিল্প প্রতিষ্ঠান। এসবের মধ্যে রয়েছে রপ্তানিমুখী নীট গার্মেন্ট, ডাইং ইন্ডাস্ট্রিজ, রি-রোলিং মিলস্ সহ শতাধিক নামী দামী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। কোনও একসময়ের
ঘাস পোকা এবং ব্যাঙাচিরদের স্বাতন্ত্র্যবাদ ভালো
বোধি দর্শনে এগিয়ে থাকে তারাই
আর পৃথিবীতে পাখিরাই একমাত্র অসাম্প্রদায়িক
পরাধীনতা এবং দাসত্ব পশুদের জন্য
চরম ডানপন্থি – গুবরে পোকার দল
নাস্তিকতা – সুচতুরতা মাছ আর মৎসজীবীদের জন্য
তারা হুলিয়ানামায় লিখে রাখে জীবনের বয়ান।
আর বাকি যারা আছে – মানে মনুষ্যজাত
তারা বোবা –বধির – আলো
সামান্য এই কুমড়োর বিচির আছে হাজারো গুণ।
বেলা ১১টা নাগাদ পেটে ছুঁচো নাচে? কিংবা বিকেল বেলায় কুড়মুড়ে মুচমুচে কিছু খেতে ইচ্ছে করে? আর সে ক্ষুধা—হোক না সেটা পেট কিংবা মনের, মেটাতে গেলা হয় গুচ্ছের শিঙাড়া-সমুচা