কিছু কবিতা প্রেমী মানুষ
যারা কবিতাকে বাইবেল মানে
কবিকে জানে ঈশ্বর
দোহাই তোমার, ওদের তুমি কাফের বলো না। মূলত কবি ও ঈশ্বরের একই কাজ
নরকের মানচিত্র যদি পৃথিবী হয়
মিথ্যা আস্ফালনে কবিতা তবে স্বর্গের মন্ত্র। কিছু কবিতা পবিত্র বাণীর মত
তসবীহ গুনে গুণে যারা করেছে কবিতার তাকবীর
সম্পূর্ণ বিশ্বাসে নিজেকে করেছে

জল সাহস শুন যমুনা তোর বুকে যৌবনের জোয়ার উঠেছে
এই জোয়ারে যতোই ক্ষতবিক্ষত ভয় দেখাস-
তবুও এতটুকু ভয় করি না – না
তোর জলে ভাসতে জানি! আছে জল সাহস।
শুধু দুঃখ একটাই- জানিস –
তোকে গণতন্ত্রের শাসন ফরমেটে
আনতে পারছি না- না-
এটা আমাদের ব্যর্থতা- তুই তা মনে করিস
হয় তো একদিন নিজেই

প্রকাশিত হল আমার চতুর্থ ছড়ার বই রসে-কষে ভরা প্রবাদের ছড়া।

সবটা আয়ু উড়িয়ে দিলাম
ধোয়ার সাথে,
নতুন ভাবে করব শুরু
কাল প্রভাতে। লাল পানিতে দিতে চাই আর
একটা চুমুক,
ভাবনা গুলো ধোয়ার সাথে
উড়তে থাকুক। নিকোটিনের পোড়া দাগে
কলজে পুরু,
সেটাই ধুতে এলকোহলের
নেশা শুরু। তাতেই শুরু পচন ধরা
ভেতর জুড়ে,
ওষুধ দিয়ে

গ্রীষ্মে, ঝড়ঝঞ্ঝায়
অপূর্ব রুদ্রমূর্তির একটি দেশ–
বাংলাদেশ। বরষায়, মুষলধারায়
বৃষ্টির অনুরাগ একটি দেশ–
বাংলাদেশ। শরতে, কাঞ্চনপ্রভায়
শিশিরে উজ্জ্বল একটি দেশ–
বাংলাদেশ। হেমন্তে, নবান্নতায়
ফসলের সম্ভার একটি দেশ–
বাংলাদেশ। শীতে, কুয়াশায়
সূর্যের প্রত্যয় একটি দেশ–
বাংলাদেশ। বসন্তে, কৃষ্ণরাধায়
মঞ্জরিত জীবন একটি দেশ–
বাংলাদেশ।

পাশে অলস পড়ে থাকে সেল ফোন;
ঘন্টার পর ঘন্টা !
হঠাত টুং করে আওয়াজ হতেই আমি চমকে উঠি;
হুম, নোটিফিকেশন এসেছে;
কিন্তু সেগুলো আমার পেইজ থেকে। গত দশ বছরের ডিজিটাল দুনিয়াতে আর কিছু কামাই না করি;
কয়েক খানা পেইজের সুপার এডমিন পোস্টটা ঠিকঠাক
দখল করে রেখেছি।
জানি, দখল

OBSCENE: from latin obscenus meaning ill-omened, a sign of fearful future অবসিন শব্দের অর্থ অশ্লীল। কিন্তু ওপরে দেখা যাচ্ছে, অবসিন এসেছে ল্যাটিন obscenus থেকে, যার মানে “কুলক্ষণযুক্ত”, “এক ভয়জনক ভবিষ্যতের চিহ্ন”। নগ্নতাকে আমরা অশ্লীল বুঝি, অথচ শুরুতে মানুষ ছিল নগ্ন বা নগ্নপ্রায়, যৌনতা নিয়ে বিধিনিষেধ অনেক

যাদুঘর রপ্ত কর, অস্তমান সূর্যের লাল টুকরো আলো-
পশ্চিমের সুড়ঙ্গপথে প্রেমধ্বনি, পুবের আকাশ
ঘন মৃদুল বাতাসে শান্ত দিঘির জল, দণ্ডিত চোখ-
শীতের রিক্ততায় ঝরাপাতার জীর্ণবসন, মুড়ো গাছ; গহীন মুহূর্তেক: সব সওয়া যায়। সয় না-অন্ধকার
হৃদয়ে জায়গা নেই, ধূসরিত টুকরো কাগজ
ঝাপসা চোখ, বোবা ঠোঁট, অভিমানী মুখের নাক
এখন সারি সারি মানুষের জড়ো

কেবল মানুষই আর একজন মানুষের দুর্বলতাকে পুঁজি করে ‘ব্ল্যাকমেইল’ করে। অন্য কোনো প্রাণী নিজেদের স্বজাতির সাথে কখনও এই কাজ করে না। ওরা সামনা সামনি যা করার, বলার বা দেখানোর তা করে। কিন্তু মানুষ মুখে মধু, অন্তরে বিষ এই টাইপের হয়। বিশেষকরে

হায়রে পরকীয়া! হায়রে পরকীয়া!
বানাইলা দয়াল তুমি কী দিয়া।
মিথ্যে স্বপ্নে সুখের সংসার ছেড়ে,
চলে যায় ঘরে আগুন জ্বালাইয়া। হায়রে পরকীয়া!
জ্বলছে মিথ্যে আশায় মন দিয়া।
সংসার সন্তানাদি তুচ্ছ করে,
কিসের আশায় ছুটে না জানিয়া। হায়রে পরকীয়া!
কি জানি কী দিয়া মন ভুলাইয়া।
মুহূর্তেই করে ফেলে তছনছ,
মেরে ফেলে মনের মানুষ ছুরি

আমি পবিত্র হতে চাই,
চীৎকার করে কান্নার সূরে
অপবিত্র হয়ে যাই! আমার দেহে ভর করে ক্লান্তি,
উদ্যমী আমায় দুর্বলতা
এনে দেয় বিভ্রান্তি। আমার বসন্তে ভরা চারপাশ,
গ্রীষ্মের খর তাপদাহ এসে
চুষে নেয় সব রসকষ। সন্ন্যাসী আমি নই,
তাড়নার জালে কেমনে তবু
পাপের

ছোট্ট সোনা বোনটি আমার
মনটি ফুলের মত-
মিষ্টি হাসির বৃষ্টিতে সে
ভিজায় অবিরত। হৃদয়টা তার ভালোবাসার
আলো-আশার খনি-
কথায় ঝরায় ছন্দ-ছড়ায়
প্রাণের সুরধনী। ছোট্ট সোনা বোনটি আমার
মনটি ভরা প্রীতি-
ভালবাসার ফোঁটায় আমায়
সাজায় নিতিনিতি।

পালটে দিবো, বদলে দিবো,
চেনা জানা এই সমাজটাকে,
পচে যাওয়া এই রাষ্ট্রটাকে
ভেংগে ফেলে গড়িয়ে নিবো।। এমন স্বপ্ন বুকে এঁকে,
কিশোর মনের ছোট্ট কোনে,
অন্ধকারে পথে নামা
নতুন সুর্য আনবো ছিনে।। পথের পরে পথ হেটেছি,
নতুন সাথী যোগ হয়েছে,
লড়াই করার সাহস আরো
জোর হয়েছে, জোর পেয়েছি।। যৌবনের সেই রক্ত গরম,
সব কিছু তার পায়ের তলে,
বুকে শুধু

সত্যি কথাই বলছি। আমাকে কিন্তু আপনারা কেও চিনতে পারবেন না। আপনাদের সাথে আমার তেমন করে আলাপ পরিচয় হয়নি তবে আমার নানা ভাইয়াকে আপনারা ভাল করেই জানেন, তার সাথে আপনাদের বেশ সখ্যতা আছে আমি জানি। যখন