কণ্ঠে আমার শেষ শব্দটা ভীষন সংযত;
কেউবা পিছে শুনে নেয় সব কথা।
জানি; চলে যাওয়া মানেই প্রস্থান নয়,
হিমধরা এই রাত্তিরে এক টুকরো উষ্ণতা হাত ধরে বলে –
আমাকে আগলে রাখো তোমার বুকে।
আমি যদি পাহাড় হতাম
তবে সত্যি তোমাকে জড়িয়ে রাখতাম,
যদি অরণ্য হতাম
তবে নিশ্চিত
কবিতা|
৬ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৬৭২ বার দেখা
| ১২৩ শব্দ ১টি ছবি
বাংলার ফুল, বাংলার ফল
সদা মনে যাচি;
বাংলার মাটি, বাংলার জল
বক্ষে ধরে বাঁচি।
বাংলার বিল, বাংলার ঝিল
দেহে নিয়ে ভাসি;
বাংলার ঘাট, বাংলার মাঠ
চক্ষে ছুঁয়ে হাসি।
বাংলার নদী, বাংলার দীঘি
আনমনে কত ভাবি;
বাংলার বাতাস, বাংলার আকাশ
স্বপ্নে এলে কাঁদি।
হঠাৎ সবার কি সুমতি,
মিলছে নানান প্রতিশ্রুতি।
না চাইতে মেঘ বৃষ্টি অতি,
রাতা রাতির অগ্রগতি।
মেলেনি যা হাজার চেয়ে,
সব কিছু তা যাচ্ছে দিয়ে।
চাইছে দিতে হৃদয় ছুয়ে,
ভোট টাকে চাই বিনিময়ে।
এসে গেছে কাজের কাজী,
অনাহারে না কেউ আজি।
মহানন্দে আতশ বাজি,
ভোটের পরে পাজির পাজী!
মাছে
কবিতা|
৬ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
২৮২ বার দেখা
| ৬০ শব্দ ১টি ছবি
যারা শিল্পসাহিত্য, আবৃত্তি, সঙ্গীত, অভিনয়, রাজনীতি এমন কি শিক্ষকতা বা প্রশিক্ষণের সঙ্গে সম্পৃক্ত তাদের কোনো না কোনো সময় মঞ্চে উঠতে হয়। লাইমলাইটে দাঁড়াতে হয়। মাইক্রোফোনে কথা বলতে হয়। এই কথা বলা বা উপস্থাপনা যদি দর্শক-শ্রোতাকে আকৃষ্ট বা মুগ্ধ করে তাহলে তো সমস্যা নেই। কিন্তু
হুমায়ূন আহমেদ
রাশি রাশি বাস্তব তাঁর চারিদিকে মাথা লুকোচ্ছে
মোহময়ী চিন্তাধারা
তাঁর ঘা ঘেঁষছে,মনে মনে জ্বলছে—
প্রেমগুলো উদাসীন
শুনুন
বয়স মেপে প্রেম-ভূতএ ধরে না
সকালের খাবার র মতো তাঁর হাবভাব
ফ্রেস চৈতন্যের নির্লজ্জ বোধোদয়—–
কবিতা উপন্যাস গল্প নাটক—
র মধ্যে “গরিব”পান্তাভাত উঠানামা করে—
মা” কে সিংহাসনের উপরে বসিয়ে
প্রণাম করেন—
চতুর্দিকে
ক্লেশ গ্লানি বেশী
কবিতা|
২ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৪৫৯ বার দেখা
| ৬১ শব্দ ১টি ছবি
ভ্রমণ বৃত্তান্ত
চৈত্রের শেষের দিকের ঘটনা। সালটা সম্ভবত ১৯৮৯ হবে! এই কথা শুনতেই বলে উঠলাম, ঠিক মনে পড়ছেনা নাকি? উত্তর এলো না না সম্ভাব্যতা নয় একেবারে ১৯৮৯ সালেই। সেই সালে মাধ্যামিক পরীক্ষা চলছিলো। আমিও পরীক্ষা দিতে ছিলাম। আগে থেকেই মনে মনে ঠিক করিয়াছি আমি
গল্প|
৭ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৩৩৩ বার দেখা
| ২৫৫৭ শব্দ
ভূতের নাম শুনলেই কেমন কেমন লাগে।
বিশেষ করে রাতের বেলা হঠাত বিদ্যুৎ না থাকলে অন্ধকারে বা মোমের লালচে আলোয় বসে ভূতের গল্প শুরু হলেতো কথাই নেই। ভূত বলে কিছু নেই এ কথা সত্য, কিন্তু ভূতের ভয় আছে ষোল আনাই।
তবে এখানে ভয়ের কিছু নেই।
জন্মদিনে একগুচ্ছ হুমায়ুন আহমেদ!
** মনে তীব্র ব্যাথা কমানোর একটি উপায় হচ্ছে কিছু লেখা। যে লেখা ব্যক্তিগত দুঃখকে ছড়িয়ে দেয় সবদিকে। – হুমায়ুন আহমেদ (আমার ছেলেবেলা)।
** যারা সবসময় মিথ্যা কথা বলে তাদের চেহারায় একটা মাইডিয়ার
রাহাতের দিনগুলো ঘড়ির কাটা ধরে কেটে যাচ্ছে। শনি থেকে শুরু হয়ে সেই বৃহস্পতিবারে এই রুটিন শেষ হয়। তাও একদম রাত দশটায়। নিজের পরিবারের সকলে কেমন ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে। সে এক জায়গায়, বউ ছেলেমেয়ে আর এক জায়গায়। বাবা-মা ভাইয়েরা অন্য আর
কালবর্ষা
ভোর, ঊষাগেট, একটা অটোতে যাওয়া যায়
ঘুমের চৌরাহা থেকে আকাশি বর্ষায়
সেখানে গুচ্ছের মেঘ, সুরজ ট্রেডিং ঝাঁপ বন্ধ রেখেছেন
তবু টুকটাক আসল চন্দন বলবেন
কাজের বিকল্প কাজ কী বা আছে বিড়িটানা ছাড়া
মন্ত্রীর পুলিশ, বেশ্যার মুখখিস্তি পাহারা
মাঝখানে হড়কে যাচ্ছে গঙ্গাসাগরের দিকে সব ড্রেন
ভাই, প্রতিদিন প্রচুর চন্দন বলবেন
শোণিত-কম্বলে শীত ঢেকেঢুকে
গণ্ডমূর্খ
আচ্ছা! চোখ পড়তে পারিস?
মন?
ভালোবাসা পড়তে পারিস কি?
সবাই ভালোবাসা পেতে চায়,
তবে কেও কেও ভালোবাসা দিতে জানে,
যেমন তুই;
কষ্ট করে কে চায় ভালোবাসা বুঝে নিতে?
অন্যের চোখ পড়ে?
কিংবা মন পড়ে?
আমি তো গণ্ডমূর্খ
পড়ালেখাই শিখি নি কখনো
চোখ পড়ব কি?
মন তো অনেক দূরে,
আমি গণ্ডমূর্খ, ভালোবাসাই বুঝি না;
এক এক জনের ভাবপ্রকাশ এক