কি সুখ পাও বলো কি সুখ পাও বলো?
বলো কোন তৃপ্তির আড়ালে লুকিয়ে রাখো নিজেকে।
জানো-
শ্রাবণ আসেনি এখনো; তবু
আকাশে মেঘের ঘনঘটা, বাতাসে বৃষ্টির অভিমান
রোদ্রের দেখা মিলেনি সকাল থেকে
তোমার ভাবনায় স্মৃতির পাতা হয়ে আছে ম্লান। বলো, কি সুখ পাও?
আড়ালের চরাচরে গুপ্ত নিঃশ্বাসের ভারী শূন্যতা
দিক দিগন্তে

কবি নীরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী চলে গেলেন না ফেরার দেশে। রাজা রে তোর
কাপড় কোথায়?
প্রশ্ন ছিল শিশুর-
মনন জুড়ে
স্বপ্ন ছিল
কলিকাতার যিশুর। সেই কবি আজ
নেই শরীরে
এই আমাদের পাশে-
রবেন তিনি
কাব্য-ছড়ায়
আর কবিতার ক্লাসে।

দেলোয়ার হোসেন মঞ্জু : এক আত্মঘাতী কবির প্রতিকৃতি-১ দেলোয়ার হোসেন মঞ্জু গত হয়েছেন মাস দেড়েক হয়ে গেছে, তাঁকে নিয়ে শোক কিংবা তাঁর সৃজনী নিয়ে উচ্ছ্বাস উদ্দীপনা স্তিমিত হয়ে যাওয়ার কথা। কিন্তু তা হচ্ছে না, যত দিন যাচ্ছে মঞ্জুর ভুত আর বেশী

রূপকথার পাতা থেকে: রাজপথের দু’ধার উপচে পরছে, উত্তেজিত প্রজাবৃন্দ অপেক্ষমান,
ঐতো রাজহস্তিশালের পাগলা হাতি হয়েছে ধাবমান !
গণনা মতে মানুষের ভীড়ে লুকিয়ে আছে রাজ্যের ভাবী কাণ্ডারী,
পাগলা হাতি খুঁজে নেবে আজ মৃত রাজার সুযোগ্য উত্তরসুরী।
পাগলা হাতি তুলে ছিল পিঠে

আর মাত্র কয়েকদিন পরই আমাদের কোমলমতি শিশুরা নতুন নতুন বই হাতে স্কুলে যাবে। আহা নতুন বইয়ের নতুন পাতার গন্ধ কতইনা অসাধারণ ! শৈশব কালের কথা মনে পড়ে যায়। এত আনন্দের ভেতরে নিরানন্দ এসে ভর করে যখন নিয়মের ব্যতিক্রম হয়। সরকারি প্রাইমারী স্কুল বাদে

আপনকে পর করে পরকে আপন,
ঘর ছেড়ে চলে যায় যখন তখন।
অভিমানে চোখ দুটো করে ছলছল,
মন ভোলানোর আছে নানা কৌশল। যার দিকে পড়ে তাঁর মায়া দৃষ্টি,
তাঁর মনে শুরু হয় ঝড় সৃষ্টি।
প্রেমের ফাঁদে ফেঁসে পড়ে তাঁর পায়,
নিঃস্ব হয়ে শেষে করে

আঁধার পথে বাঁধার পথে
আলোর শিশু ভালোর শিশু
যিশু
ভুলের দেশে ফুলের বেশে
ঘ্রাণের শিশু প্রাণের শিশু

কি যন্ত্রণায় জ্বলি আমি জানে আমার মন,
অবুঝ হৃদয় তাকে ভেবে ব্যকুল সারাক্ষণ!
আসবে বলে পথের পানে চেয়ে থাকি রোজ,
অথচ সে একটি বারও নেয় না আমার খোঁজ! কত বৃষ্টি মেঘ বয়েছে আকাশ গেছে ভুলে,
কতই না ঢেউ আছড়ে পড়ে ভরা

মেমসাহেবা অন্ধকারটা ছায়া থাকতেই কখন যেন স্যাঁত করে ঢুকে পড়লো। এ কয়দিনের ঠিকানা বিছানা ছেড়ে আলোর দিকে হাত বাড়ানোর ইচ্ছেটাই উধাও, এমনকি সিগারেটের প্যাকেটও কোথায় যেন রবিঠাকুর বাজছে, ‘মোর হৃদয়ের গোপণ বিজন ঘরে’। অন্ধকার জাঁকিয়ে বসেছে সব থাবা নিশ্চিন্তে মেলে। কাল রাতে ফের

৩ পাপ ১ সত্যঃ ইদানীং মনে হচ্ছে অনেক কবি, অনেক কবিদের সাথে এবং সাহিত্যাঙ্গনের সাথে জড়িত অনেক ব্যক্তিত্বের সাথে এক অদৃশ্য প্রেমে জড়িয়ে যাচ্ছেন। অদৃশ্য প্রেম, এ জন্যই বলছি কারণ প্রযুক্তির অতি অগ্রগতির কারণে কোনও মাধ্যমেই সেই প্রেম নিবেদন করা

ফটো : ইন্টারনেট (প্রথমআলো) রাজা নেংটো হয়েই হাঁটছিল রাজপথে,
সবাই কিন্তু দেখতেও পাচ্ছিলো তার নগ্ন পদচারণা !
তবুও সবাই চিৎকার, উচ্ছাস উল্লাসে বাগবাগ,
তোষামুদেরা সব সুর করে বলছিলো,
আহাহা কি সুক্ষ, কি অপূর্ব সুন্দর, রাজকীয়
আমাদের রাজা মশাইয়ের পরিধেয়

যারা ছবি পছন্দ করেন তাদের জন্য আমার তোলা কিছু ফুলের ছবি।

আহারে আমার হারিয়ে যাওয়া, কিশোর বেলার দিন,
স্মৃতির দুয়ারে কড়া নাড়ে, ফিরে পাবো না তো কোনদিন।
কাগজ দিয়ে নৌকা বানিয়ে, ভাসিয়েছি খুশী মনে,
স্বাধীন মনে যা খুশী করেছি, কারো নিষেধ না মেনে। মায়ের নিষেধ অমান্য করে, আষাঢ় বাদল দিনে,
চৈত্রের রোদে ক্রিকেট খেলেছি, বাবা গিয়েছেন

ঘরেই তৈরি করুন জলপাই তেল সবুজ কিংবা কালো- যেকোনও জলপাই দিয়েই অলিভ অয়েল বানানো যায়। জলপাই কেটে বিচি বের করে ফেলে দিন। ছোট ছোট টুকরা করে কেটে বেটে নিন জলপাই। চাইলে ব্লেন্ডও করে নিতে পারেন। তবে একদম মিহি পেস্ট করতে