রসেকষে ভরা প্রবাদের ছড়া বই থেকে ছোট্ট একটা ছড়া।

সম্প্রতি এক গবেষণায় জানা গেছে, চর্বি জাতীয় খাবারের সঙ্গে কাঁচা মরিচ খেলে মোটা হওয়ার কোনা ভয় থাকে না। কারণ কাঁচা মরিচ খাদ্যের সঙ্গে থাকা চর্বিকে ধ্বংস করে স্লিম থাকতে সাহায্য করে। যুক্তরাষ্ট্রের ওয়েমিং বিশ্ববিদ্যালয়ের এ গবেষণাটি

আলাপন – ৯ কঃ এটা কত সাল?
খঃ জানি না
কঃ আমিওতো জানি না
খঃ কেউ জানে না
কঃ তাহলে সবাই জানে টা কি?
খঃ সর্বশেষ সাংবিধানিক আইন সংশোধন এর পর থেকে সবাই সব কিছু বাদ দিয়ে তাদের সন্তান কি করে মানুষ হবে এটা নিয়েই

সঙ্গী ছাড়া একলা একা, বেঁচে থাকা যায় কি?
তোমায় ছাড়া বেঁচে থাকা, মরণ সম নয় কি?
নিঃস্ব আমার সরল প্রাণে, তুমি হলে বিশ্বাস,
শয্যাশায়ী মরণ কালে, ফিরে পাওয়া নিঃশ্বাস! তোমার দূরে দূরে থাকা, অবুঝ প্রাণে সয় না,
দিন চলে যায় ভেবে

-বাচ্চারা কথা বলোনা। এক বাবা ছেলের গল্প বলি; মন দিয়ে শুনো। ছেলেকে তার বাবা খোকা বলে ডাকতো। খোকা দেশের বাইরে থাকতো আর বাবা তার ছেলের বউ এবং নাতীদের সাথে দেশে। রফিক নিয়াজ ড্রয়িং রুমে তার পরের দুই প্রজন্মকে গল্পটা শুনাচ্ছিলেন। সপ্তাহে কয়েকবার পরিবারের ছোট

মাঝেমাঝে চুপ করে বসে থাকি আমি আমার পাশে
আমার আমিকে খুঁজে পাওয়ার চেষ্টায় ব্যস্ত রুদ্ধ শ্বাসে;
আয়নার দিকে তাকিয়ে থাকি, জুড়ে নিই টুকরো হৃদয়
খুঁজে পাই ব্যর্থ ইতিহাসের পাতায় এক নতুন পরিচয়ে। ব্যস্ত দিনের শেষে যখন চাঁদ নেমে আসে,
ডুবে যায় মন তখন গল্প

পরাণদাদা ছড়ান ছড়া
বীজের মতন মাঠে-
সবুজ হাসির ছন্দরাশি
আলোর দিকে হাঁটে। ধানকুমারীর প্রাণের বাড়ি
ঘ্রাণের সুখে হাসে-
পরাণদাদা ভরান হৃদয়
আশার অধিবাসে। ধানজননির বুকভরা ক্ষীর
মুখভরা ঢেউ-দোলা,
পরাণদাদা জড়ান বুকে
ভরান ধানে গোলা। উঠোন-ঘরে খড়কুটো আর
প্রাণের রসদ ভরা-
পরাণদাদা ছন্দে বাঁধা
পড়েন ধানের ছড়া।

শূন্য প্রাণকে পূর্ণ করতে হঠাৎ তুমি এলে,
রিক্ত ব্যাথায় সিক্ত আমায় ধন্য করে দিলে।
নগন্য এই বন্য আমায় বুকে টেনে নিলে,
ব্যাথি প্রাণের সাথী আমায় ঋণী বানালে? এই আত্মার আত্মীয় হয়ে করছ প্রাণে বাস,
স্বত্বাটাকে সাথী করে আনন্দের উদ্ভাস।
ক্লান্ত দেহের প্রান্ত

সঘন শ্রাবণে মেঘলা গগনে
এলো যে বরষা হায় এলো যে মনের বনে। রিমঝিম কলতানে অবিরাম গাছের পাতায়
তোলে গুঞ্জন। যুঁই চামেলির পাতায় পাতায়
লাগে শিহরণ, কানে কানে কি গান গেয়ে
ঝিরি ঝিরি বাদল ফোটা মনে যায় দোলা দিয়ে।
জানালার ওপাশে পুকুরের বুকে টুপটুপ

‘রিমোট কন্ট্রোল আনতে বলেছিলাম, আনোনি এ্যাকুরিয়ামের মাছের খাবার, তাও?’ চাকুরি জীবনে বছর দুই আগেও উইকেন্ডে সে বাসায় এলে, বউয়ের এই অনুযোগগুলিকে রোমান্স পূর্ববর্তী অনুঘটক হিসেবে অনুভব করতো শিহাব। হয়তো বউ সাপ্তাহিক এই বিশেষ দিনটিতে, দুই মেয়ের তীক্ষ্ণ চাহনির সামনে নিজেকে আড়াল

অন্ধকারের চাঁদ জ্যোৎস্না রাতে কি আছে রে?
ঘুম কোথায় দু-চোখে?
মন খারাপের বৃষ্টি ঢল
কষ্ট কষ্ট বুকে কেও তো আছে, চাঁদনি রাতে
আমার জন্য কাঁদে
খুঁজতে গেলেই পালিয়ে যায়
আকাশ হারায় চাঁদে কে আছে রে তোর ভেতরে?
আমার জন্য কাঁদে
কখন তোকে ফেলেছি আমি?
ভালোবাসার ফাঁদে কি আছে রে তোর ভেতরে?
মনটা আমার কাঁদে
অমাবস্যায় চাঁদনি

কলম হে কলম তুমি আল্লাহ্‌ প্রথম সৃষ্টি
জড় নয় যেন আস্ত জীব।
ঝড়ের গতিতে তোমার আদর্শ
হুকুম করে যাহা মনিব! খালি করনি তো কোন হস্ত,
করিয়াছ সবারে ব্যস্ত,
ভরণপোষণ নিয়া সমস্ত।
বর্তমানে লিখে দাও আদর্শ অনাদর্শ,
আদি থেকে এখনো ব্যস্ত সব বর্ষ। তুমি লিখে দিতে পারো,
তা কভু গ্রাহ্য কভু অগ্রাহ্য,
হুকুমতের হুকুম তোমার
করো

জ্যোৎস্না রাতে জমিনে লুটিয়ে পড়ে
গলিত আগ্নেয় লাভার মত মোলায়েম চাঁদোয়া।
মানুষ চাঁদ ধরতে পারে না- আলো স্পর্শ করে,
হায় জ্যোৎস্না!
প্রেমিকার কোমল নাকের মতন, গালের মতন। এইসব রাতে,
কে বা কারা জেগে থাকে সপ্তাহের শেষদিন।
ওদের হয়ত প্রেমিকা নেই, থাকলেও হয়তবা মরে গেছে,