এক সময় আমার জীবনে কাকতালীয় ঘটনা ঘটলো। অনেক রাতে বাড়ি থেকে বের হয়েছি। উদ্দেশ্য ঢাকা কিন্তু ঐ সময় সেখান থেকে গাড়ি পাওয়া যায় না। সবাই বলছিল ভোরে যেতে কিন্তু ভোরে আসলে সকাল ৯টায় অফিসে ঢুকতে পারবো না তাই রাতেই বের
জীবন|
৬ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৩৬৫ বার দেখা
| ৪৫৩ শব্দ ১টি ছবি
চিরনিদ্রায় ঘুমিয়ে গেলে, কেউ কি আমায় ডাকবে?
হাজার বছর পেরিয়ে গেলে, কেউ কি মনে রাখবে?
আসল ঘরের অন্ধকারে, থাকবো যখন একাকী,
ইচ্ছে হলেই এমনি করে, পাবো তোমার দেখা কি?
হয়তো কোন ভূমি ধ্বসে, ভাঙবে সে শেষ ঠিকানা,
হাজার বছর পেরিয়ে গেলে,
কবিতা|
৬ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
২০০ বার দেখা
| ১৩৭ শব্দ ১টি ছবি
ভোরের আলো ফুটছে। আজও জেগেই ছিলাম। পাশের অলিন্দে কেউ একজন আজও চুপিচুপি হেঁটেছিল রাতভর। অনবরত খসখসে শব্দ তার হাঁটার- আমাকে জাগিয়েই রাখে হায়! যদি বৃষ্টি হতো, বড় ভালো হতো। বৃষ্টির রুমঝুম শব্দ মুছে দিতো সেই অচেনা আগন্তুকের একটানা পথ
কবিতা|
৮ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৮৫৯ বার দেখা
| ১০৩ শব্দ ১টি ছবি
নেই দূরপথে চোখ রাখা পেরিস্কোপ
অপেক্ষা আবেগ;
রাগ অথবা অভিমানের দোহাই,
নেই শত্রুতা কিংবা বন্ধুত্ব।
অনেকটা দিন হয়,
খোঁজ নেই কাছে অথবা দূরে;
হিসেব নেই ঘণ্টা মিনিট- মাইল কিলোমিটারে।
কেবল,
একটা অচেনা অজানা অনুভূতি
ক্ষণে
কবিতা|
১৪ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১২৮১ বার দেখা
| ৪৪ শব্দ ১টি ছবি
তবুও আমি
স্মৃতি ঝরা অতীত ধূসর মেঘে অন্তহীন মনে হয়,
অনুভূতির কোনো রং থাকে না,!
লাল হলুদ কমলা সব রকম বা——-নীল রঙের
অতীতগুলো ঝরে পড়ে কুয়াশার মত !
এক পলক শুধু
অবশেষে তুমি ভূমিষ্ট হলে এ পৃথিবীতে
৪৫ অতিক্রম করে ৫৭ ডেল ব্যাথা সয়ে
পৃথিবীর আলো দেখালো মা তোমাকে ৷
অতঃপর শুরু স্বপ্নদেখা তোমাকে নিয়ে
দিন, মাস, বছর পেরিয়ে গেলো একে একে
কুঁড়ি থেকে তুমিও অনেকটা বড় হয়ে গেলে,
পাঠশালার গণ্ডী পেরিয়ে গেলে হাইস্কুলে
তখনও মা,
কবিতা|
৮ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
২৯৪ বার দেখা
| ১৩৬ শব্দ ১টি ছবি
অণুকাব্য : ২ শিক্ষা
সন্তান আপনাদের, ভাবনা আমাদের, শিক্ষা পকেটে।
মুখের একটু কৌশল, জ্ঞান ওড়ে রকেটে।
ডিগ্রী কভার ফাইলে, বডি এদোর ওদোর।
সমাজ পালাবে অন্ধ হয়ে মাটির ভিতর।
আসুন আসুন আসুন, ভর্তি করুন।
অনায়াসে ডিগ্রী নিয়ে অনাহারে মরুণ।
একটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই ভিন্ন ডিপার্টমেন্টে অনেক ছেলেমেয়ের সাথে দুটো ছেলে মেয়ে পড়তো। একজন জগৎ সংসার ভোলার জন্য রাতদিন নেশায় ডুবে থাকতো। অন্যজন সংসার করবে বলে সবার অমতে বিয়ে করে অকূলে পড়লো।
এরা একদিন সেন্ট্রাল লাইব্রেরীর সিড়িতে এক আড্ডায় বন্ধুদের ভীড়ে
খারাপ অভ্যেস
চোখ আলো চেনে, চেনে অন্ধকার
মন তো দিন আর রাত চেনে না রে
মন চেনে তোকে,
মনের যখনই ইচ্ছে হয় তখনই মন তুই
যখন তখন মনে এসে বসাটা বড্ড খারাপ অভ্যেস তোর;
দিনের অভ্যেস আলো
রাতের অভ্যাস কালো,
পূর্ণিমা?
সে তো মাসে একবার
ঠিক তোর মত,
উঁহু!
তুই তো আরও এক
কবিতা|
৪ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
২৯২ বার দেখা
| ১৮৬ শব্দ ১টি ছবি
আজ আমার অত্যন্ত প্রিয় কবি শক্তি চট্টোপাধ্যায়ের জন্মদিন। শক্তি চট্টোপাধ্যায়ের কবিতা থুড়ি পদ্য (কারণ তিনিই বলে গেছেন “আমি কবিতা লিখিনা, পদ্য লিখি” ) এক আশ্চর্য ব্যাপার, বোধহয় কিছুটা তাঁর প্রথম জীবনের বোহেমিয়ান জীবনধারার মতই “UNPREDICTABLE” যা প্রাণ-প্রাচুর্যে ভরপুর, ছন্দের
আমি পুঁইফুল অষ্টমীর চাঁদে জন্ম নেয়া এক ক্রোধ ক্ষুধা,
আমার না আছে কোন অতীত, না আছে আগামীর স্বপ্ন।
গ্রহে নিগ্রহে ঘুমন্ত চোখের অর্ধেকটা রাখি খুলে
বাকি অর্ধেকে লিখে রাখি ত্বকের তল্লাশি ধ্বনি।
আমার জন্ম নিয়ে ততটা উচ্ছ্বাস দেখিনি কারো মাঝে,
আমার মা বলে যে ছিল সেও আমার জন্মে
কবিতা -১
খোয়াব
হে আরাকান রাজা সকালে বাসট্রাকের পদশব্দে যদি আপনার ঘুম ভাঙ্গে
তবে বলুন প্রেম বলে আসলে কিছু নেই –
শূন্য দশকের পরে যদি কোনো শতকের গায়ে লেখা থাকে হালাকু খানের হিংস্রতা
তবে আপনি বলেছিলেন সাপের বিষে যেনো তার মৃত্যু হয়।
মৃত্যু দেবেন অথবা