নান্দনিক
নান্দনিক তার চলাফেরা, নান্দনিক তার হাসি
দুটি গজদন্ত শ্বাপদ হয়ে ছুঁড়ে দেয় খাবার বাসী
অপরূপ তার ভঙ্গিমা, অপরূপ তার কালিমা
সেই অপরূপে মন মেজে নিয়ে হয় বৃন্দাবাসী।
নাগর এসে একমুঠো করে ধুলো ছুঁড়ে দেয় বাতাসে
আমরা অভাজন তাই চেটে খাই আরও পাবার আশে
বার করে নেওয়াটাই আসল কথা নাগর দিল
১
একদিন ঘুম ভেংগে চেয়ে দেখি মা নেই বিছানায়, আমি বড্ড আদুরে বাবুটা তার, অনেক মন খারাপ হল আমার।
খুঁজতে বের হলাম একা একা, পৃথিবীর এমন কোনো জায়গা বাকি রাখলাম না মাকে খুঁজে খুঁজে, শেষে এক বিশাল বরফ ঢাকা প্রান্তরে এসে
অণুগল্প|
৮ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১০৭৮ বার দেখা
| ৩৪৯ শব্দ ১টি ছবি
প্রথম দেখা
সেদিনটার কথা মনে আছে তোর?
ঐ যে, যেদিন আমাদের প্রথম দেখা!
আমি তোর অপেক্ষায়
ক্ষণে ক্ষণে পথের দিকে চোখ যায়
দ্বিধাহ্নিত অপেক্ষার প্রহর কি আর সহজে কাটে?
দুপুর গড়িয়ে বিকেল প্রায় হলো
আমি তখনো ঠায় দাঁড়িয়ে, রাস্তার ধারে
আমাদের পূর্ব নির্ধারিত জায়গায়;
আজকালকার মত মোবাইলের প্রচলন আর কোথায় ছিল তখন?
যোগাযোগ বলতে
ফেলে আসা সময়ের লেখচিত্র উলটে পালটে দেখলে
বোঝা যায়, মূলত আমি বেঁচে থেকেছি এখানে ওখানে
কখনো এর উচ্ছিষ্ট হয়ে, কখনো ওর এঁটো হয়ে।
কখনো একটু আধটু জড়িয়ে থেকেছি গুল্মলতায়
কখনোবা স্বচ্ছ জলে ভেসে থেকেছি নিশ্চুপ
কবিতা|
৫ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৮২৫ বার দেখা
| ১২৯ শব্দ ১টি ছবি
কবিতার জন্য অনাহারে কত, রাত্রি কাটিয়েছি,
কখনো কখনো ঝুকি নিয়ে গেছি, মৃত্যুর কাছাকাছি।
কবিতাকে বুকে আগলে রেখে, রয়েছি আজো বেঁচে,
কবিতা ছাড়া এই পৃথিবীর, কোথাও কি কিছু আছে?
আকাশে কবিতা বাতাসে কবিতা, কবিতা বৃষ্টি ধারায়,
কবিতার সূরে ঝরনা ঝরে, নদীর বুকে
কবিতা|
৬ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৩৫০ বার দেখা
| ১৪৪ শব্দ ১টি ছবি
তোমাদের ফ্ল্যাটের ঝুল বারান্দার সারিবদ্ধ টবগুলোতে একদিন
বাহারি ফুল ছিল বেশুমার (নির্ঘাত অনেক সুঘ্রাণও ছিল); আমি
কোনওদিন যাইনি, নিচের সড়ক থেকে দাঁড়িয়ে দেখতাম, সেই
বহুতল ভবনে সেই বিশেষ ফ্ল্যাটের ঝুল বারান্দার টবগুলোতে
থরেথরে ফুটে আছে, রঙবেরঙের সুদৃশ্য সব ফুল। আমার বড্ড
ভালো লাগতো। কিন্তু আজ অনেকদিন পর আবার সেই
প্রার্থনা
মাঝে মাঝে আমার দু’চোখ বিস্তারিত করে
একটা চিরআরাধ্য আলো আসে আমার ভুবন জুড়ে
আমার ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র লোকালয় তখন মহানন্দে ভাসে
সাথে সাথে আমি মাটিতে আধশোয়া হয়ে আনত হই
আমি যে আলোক ভালোবাসি, সেও আমায় ভালোবাসে!
এ সেই আলোক, যার শোভায় আলোকিত সবকিছু
তাঁর অনুগ্রহহীন কার সাধ্যি আছে, নেবে তাঁর পিছু?
আমার
গুগল ‘প্লে সার্ভিস’ অ্যাপ্লিকেশনটি অ্যান্ড্রয়েড সিস্টেম মোবাইলের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
কোনও একসময় অপরের কাছে থাকা একটা ওয়ান ব্যান্ডের রেডিওর পেছনে দৌড়াইতাম। দৌড়াইতাম এই কারণে যে, ছোট একটা যান্ত্রিক বাক্স থেকে কী করে গান-বাজনার আওয়াজ হচ্ছে? তা শোনবার জন্যই স্কুলে যাবার আগে-পরে
কবি যদি মরে যায়, অকালে ঝরে যায়,
ব্যস্ত এ ভুবনে, কে তাঁর খোঁজ নেয়?
তবুও এই কবি, তুলে ধরে সব দাবী,
রাষ্ট্র বা সমাজের, বঞ্চিত সকলের।
যত সে জ্বালা সয়, তত হক কথা কয়,
মিথ্যা ঠিকই হারে, কলমেরই জয় হয়।
সত্যের সন্ধানে,
কবিতা|
৮ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৩৯২ বার দেখা
| ১১০ শব্দ ১টি ছবি
পৃথিবীর প্রায় প্রতিটি দেশেরই জাতীয় ফুল রয়েছে। হাতে গোনা দুই-একটি দেশ তাদের জাতীয় ফুল নির্বাচন করেনি এখনো। এই লেখায় পৃথিবীর প্রায় প্রতিটি দেশেরই জাতীয় ফুলের ইংরেজী নাম, বৈজ্ঞানীক নাম ও ফুলের ছবি দেয়া হবে।
যে ফুল গুলির বাংলা নাম আমার জানা আছে সেগুলির বাংলা
জীবনের পরেও জীবন
আহা! মৃত্যুও কত রোমাঞ্চকর হতে পারে! রোমাঞ্চকর হতে পারে মৃত্যুর পরেও জীবন! কতটা সবুজ হতে পারে জমানো অভিমান!কতটা নীল হতে পারে শিরায় শিরায় বয়ে যাওয়া যন্ত্রনা! পাতায় পাতায় লিখে রেখে যাবো আমার না বলা যত কথা।
আর শোনো-
আমাকে
যখন মেঘ সরে যায়, উত্থিত শিশ্নের মত ধীরে ধীরে চাঁদেরকণারা ঘিরে ফেলে সমগ্র দৃশ্যপট।
ফুল গাছের আড়াল থেকে সে হেঁটে আসে চাঁদ হয়ে, ওর শরীরে আলপনা এঁকে চলে কামনা শিশুর দল!
আজ যে তার আসার কথা, যুবতী হৃদয়ে বিষম ব্যথা, ভালবাসা ছুঁয়ে যায়